Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ
What's on this page
সেই ২০০১ সালে বাজাজ প্রথম তাদের পালসার সিরিজটি বের করে। তখন থেকেই মানুষের মনের মধ্যে পালসার অন্যতম জনপ্রিয় ও সেরা পছন্দের বাইক হয়ে রয়েছে বাজাজ পালসার। আমাদের দেশে ১৫০, ১৬০, ১৮০ এবং ২০০ সিসি পর্যন্ত সেগমেন্টের পালসার বাইক বেশ নির্ভরযোগ্য ও জনপ্রিয়। আর প্রতিনিয়ত বাজাজ তাদের এই সিরিজের বাইকে উন্নত প্রযুক্তি ও নিত্য নতুন ফিচার যোগ করে আসছে।
১৫০ সেগমেন্টের জনপ্রিয় বাইকের তালিকায় Bajaj Pulsar 150 বাইকটি যোগ হয়েছে। তবে সম্প্রতি তারা বাংলাদেশের মোটরবাইক বাজারে এই বাইকটির একটি আপগ্রেড ভার্সন এনেছে। Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ অনুযায়ী বাইকটির ডিজাইন এবং রঙের অপশনে এসেছে গাম্ভীর্য, কিন্তু আউটলুক আর স্টাইল কিছুটা ক্ল্যাসিক ধাঁচের। উচ্চতর পারফরম্যান্সের জন্যএতে দেয়া হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির এফআই ইঞ্জিন, যা টুইন স্পার্ক বিএস৬ সাপোর্ট করতে সক্ষম। আজ আমরা দেখবো বিস্তারিতভাবে পালসার নিয়ন রিভিউ।
পালসার নিয়ন রিভিউ – ডিজাইন এবং আউটলুক
নতুন পালসার ১৫০ নিয়ন ২০১৯ সালে একটি দারুণ ড্যাসিং ও স্টাইলিশ আউটলুকের সাথে স্পোর্টি অনুভব নিয়ে এসেছে। ক্ল্যাসিক পালসারের ডিজাইনের সাথে সম্পূর্ণ নতুন এক মাত্রা যোগ করেছে এর দারুণ নিয়ন সিলভার, নিয়ন লাইম সবুজ এবং নিয়ন লালের সূক্ষ্ম ডিটেইলিং। বাইকের হেডলাইট-এর পাশে, পালসারের লোগো, অ্যালয় রীম এবং পিলিয়ন গ্র্যাব রিং-এ উজ্জ্বল নিয়ন রঙ এবং পুরো বডিতে হেভি ডিউটি কালো অথবা ধূসর রঙ দেয়ায় এই বাইকটির লুক অনেক বেশি বাস্তবধর্মী ও ভাবগাম্ভীর্যপূর্ন মনে হবে।
১৫ লিটার জ্বালানী ধারণক্ষমতা বিশিষ্ট পালসার নিয়ন রিভিউ বাইকটির পেছনের কাউল অর্থাৎ এক্সহস্টের কভারের উপর সুন্দর থ্রিডি ও রঙিন লোগোর ভ্যারিয়েন্ট দেয়া হয়েছে। বাইকের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ ভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করার মত ডিটেইলিং যোগ করায় এক নজরে বাইকটি সবাইকে মুগ্ধ করবে।
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ– ইঞ্জিনের পারফর্ম্যান্স
কৃত্রিম ডিটিএসআই এবং এক্সহস্ট-টেক প্রযুক্তির কারণে পালসার নিয়ন রিভিউতে দেখবেন, ১৫০ সিসির এই বাইকটির ইঞ্জিন অন্যান্য সকল ১৫০ সিসির বাইকের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী। ১৪৯.৫ ডিসপ্লেসমেন্টের এই বাইকের ইঞ্জিন থেকে ৮৫০০ আরপিএম-এ ১৩.৮ বিএইচপি সর্বোচ্চ স্পিড এবং ৬৫০০ আরপিএম-এ ১৩.২৫ এনএম সর্বোচ্চ টর্ক পাওয়া যাবে। ৫ স্পিডের গিয়ারবক্স থাকায় ট্রান্সমিশনে থাকবে আরো ভালো পারফর্ম্যান্স। আরো থাকছে ৪-স্ট্রোক ২-ভালভ টুইন স্পার্ক ডিটিএসআই এফআই ইঞ্জিন, যা বিএস৬ সাপোর্ট করতে সক্ষম। এর ওয়েট মাল্টিপ্লেট ক্লাচ ট্রান্সমিশনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। পালসার নিয়ন ফিচার হিসেবে বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধন ঘটায় এই বাইকটির এক্সিলারেশন দারুণ এবং নিমেষেই এর সর্বোচ্চ গতি আনুমানিক ১১০ কিমি প্রতি ঘন্টা পর্যন্ত উঠতে পারে।
পালসার নিয়ন রিভিউ – বাইকের মাপ এবং সিটিং পজিশন
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ-তে আমরা উল্লেখ করতে চাই যে বাইকটির আরামদায়ক সিঙ্গেল সিটটি বেশ ভালোভাবে প্যাড সুরক্ষা দেয়া, এবং প্রিমিয়াম মানসম্মত। ৩ পার্টের হ্যান্ডেলবার থাকায় বাইক হ্যান্ডেলিং হবে বেশ স্মুথ।
পালসার ১৫০ বাইকটির নতুন ভার্সনের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য ২০৫৫ মিলিমিটার ও প্রস্থ ৭৫৫ মিলিমিটার। মোটরবাইকের উচ্চতা স্ট্যান্ডার্ড ১০৬০ মিলিমিটার এবং হুইল-বেইজ সাইজ হচ্ছে ১৩২০ মিলিমিটার। উঁচুনিচু ভাঙ্গা রাস্তায় সুরক্ষা দেয়ার জন্য বাইকটি গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স রাখা হয়েছে ১৬৫ মিলিমিটার।
পালসার নিয়ন ফিচার হিসেবে অ্যালয় হুইল-বিশিষ্ট এই বাইকটির সামনে ৮০/১০০-১৭ সেকশনের টায়ার এবং পেছনে ১০০/৯০-১৭ সেকশনের টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। রাইডিং-এর স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য এই বাইকটিতে দেয়া হয়েছে ডাবল-ক্রেডোল চ্যাসিস। সামগ্রিকভাবে পালসার ১৫০ নিয়নের ওজন ১৪৪ কেজি, যা অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী বাইকগুলোর তুলনায় একটু ভারী।
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ– সাসপেনশন ও ব্রেক
পালসার নিয়ন রিভিউতে উল্লেখযোগ্য যে, ১৫০ সিসির এই বাইকে সামনের দিকে এন্টি-ফ্রিকশন ব্রাশসহ টেলিস্কপিক সাসপেনশন এবং পেছনে ৫ রকম অ্যাডজাস্টেবল টুইন নাইট্রক্স শক অ্যাবসর্বার ব্যবহার করা হয়েছে। অফ-রোডে বাইক চালানোর সময় এই সাসপেনশনগুলো বেশ নির্ভরযোগ্য, এবং রাইডারকে বেশ কমফোর্ট দিবে।
এছাড়াও পালসারের ডাবল ক্রেডল চ্যাসিস এখানে ইনস্টল করা হয়েছে, যা বাইকটিকে একটা দারুণ স্পোর্টি লুক এনে দিয়েছে। তাই বাইকে ভালো ভারসাম্য এবং স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন।
বাজাজ তাদের পালসার নিয়ন দামের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সামনের চাকায় নরমাল ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করেছে, আর পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। আর তাই বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেম বেশ ভালো এবং রাইডের সময় উন্নত মানের নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা দিতে পারবে।
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ– মাইলেজ
পালসার নিয়ন দামের বিচারে বাইকটি মাত্র ১৫০ সিসির হওয়া সত্ত্বেও বাজারের যেকোনো ১৫০ সিসির বাইকের তুলনায় বেশ ভালো মালেজ দিতে সক্ষম। নতুন ভার্সনের নিয়ন বাইকটি প্রতি লিটারে ৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত মাইলেজ দিতে সক্ষম। হাইওয়েতে আরো বেশি মাইলেজ পাওয়া যাবে। পালসার নিয়ন রিভিউ বলছে যে, এই বাইকটির ফুয়েল কার্বুরেটর সিস্টেম একটি ১৫০ সিসির বাইকে বেশ ভালো কর্মদক্ষতা যোগান দিবে।
পালসার নিয়ন রিভিউ– ইলেকট্রিক্যাল প্যানেল ও ফিচার
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউয়ের পরবর্তী অংশ বাইকটির ইলেকট্রিক্যাল প্যানেল নিয়ে, যা ডিজিটাল ও এনালগ দুই রকম মিটারের সমন্বয়ে তৈরি। এনালগ ট্যাকোমিটার, ডিজিটাল ট্রিপ মিটার, ওডোমিটার, লো-ফুয়েল ওয়ার্নিং ইত্যাদি এর ইলেকট্রিক্যাল প্যানেলের মূল বৈশিষ্ট্য। এছাড়াও এই বাইকে পালসার ১৫০ এর পূর্ববর্তী ভার্সনগুলোর আদলে প্রায় একই ধরণের হেডলাইট ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু সর্বাধুনিক প্রযুক্তির অটোম্যাটিক হেডলাইট অন (এএইচও) প্রযুক্তির ব্যবহার হওয়ায় পালসার নিয়ন রিভিউর বিচারে এই বাইকটি বাকিদের থেকে আলাদা হয়ে উঠেছে।
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ– কালার অপশন
আমরা ইতোমধ্যে ডিজাইন ও আউটলুকের বর্ণনায় পালসার নিয়ন দামের সাপেক্ষে এর অসাধারণ কালার অপশন এবং ডিটেইলিং নিয়ে কথা বলেছি। বাংলাদেশে বাইকটির তিনটি কালার অপশন পাওয়া যাচ্ছে, যেগুলো হলো- নিয়ন লাল ও কালো, নিয়ন সিলভার ও কালো এবং নিয়ন লাইম গ্রিন অর্থাৎ হলুদ ও ধূসর কম্বিনেশন।
Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ– বাইকটি কাদের জন্য ভালো?
স্ট্যান্ডার্ড টাইপের Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ অনুযায়ী ক্ল্যাসিক এই বাইকটি তরুণদের পছন্দের রাইড। তবে বয়সে বড় গ্রাহকদের জন্যও এটি বেশ ব্যবহার উপযোগী। এই বাইকে শহুরে রাস্তায় রাইড করার কথা মাথায় রেখে ডিজাইন করা হয়েছে। কলেজ ও ইউনিভার্সিটি ছাত্রছাত্রী এবং তরুণ চাকরিজীবীরা এই বাইকের অন্যতম গ্রাহ। তবে অনেক মধ্যবয়ষ্ক রাইডাররাও তাদের নিত্যদিনের পথচলা এবং শহরে কমিউট করার জন্য এই বাইকটি ব্যবহার করে থাকেন।
আবার হাইওয়েতে হাই স্পিডে রাইড করার ক্ষেত্রেও পালসার নিয়ন রিভিউ বাইকটি থেকে বেশ ভালো পারফর্ম্যান্স আশা করে। শহরের রাস্তায় এবং দুই শহরের মধ্যে পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য বাইকার ও পিলিয়ন উভয়ের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে এই বাইকে রয়েছে আরামদায়ক সিটিং ব্যবস্থা। অতএব বন্ধুদের নিয়ে গ্রুপ ট্যুর অথবা লং রাইডে যাওয়ার জন্যও এই বাইকটি অনেক ভালো ও নিরাপদ।
বাংলাদেশে Bajaj Pulsar 150 Neon এর দাম
বাংলাদেশে Bajaj Pulsar 150 Neon এর অফিসিয়াল দাম ৳154,900। আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে যা আপনি ডিলার এর কাছ থেকে যাচাই করে নিতে পারেন।
সুবিধা
- ভালো মানের ইঞ্জিন ও নির্ভরযোগ্য কম্বিনেশন
- এএইচও সহ সম্পূর্ণ ডিসি ইলেকট্রিক সিস্টেম
- আফটার সেল সার্ভিসের মান ভালো
- মেইন্টেনেন্সের খরচ কম
অসুবিধা
- ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন পার্টসগুলো বেশ পুরনো ধাঁচের ভারিক্কি ডিজাইনে বসানো
- প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় বেশ সরু টায়ার
- ওজনে প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে অনেক ভারী
- সিবিএস বা এবিএস-এর মত কোন স্পেশাল ব্রেকিং সিস্টেম নেই
Bajaj Pulsar 150 Neon নতুন বৈশিষ্ট
- সর্বাধুনিক প্রযুক্তির এফআই ইঞ্জিন
- স্ট্যান্ডার্ড এইচও (অটোম্যাটিক হেডলাইট অন) সিস্টেম
- ডিজাইনে নতুন গ্র্যাফিক বৈশিষ্ট্য ও উজ্জ্বল নিয়ন রঙের ছোঁয়া
Bajaj Pulsar NS160 now comes with ‘Anti-lock Braking System(ABS)’ on both front and rear disc brakes, and ‘Electric Fuel Injection’ in the Engine. This bike weighs 148 kg and has a fuel tank capacity of 12 liters.
Bajaj NS160 is considered as a superior upgrade above the Pulsar 150, both in terms of pricing and features. The NS160 sports the same perimeter frame as the NS200, making it a better handling motorcycle compared to the Pulsar 150.
The NS160 has a 160cc single-cylinder oil-cooled engine. This engine is tuned to achieve 16 PS maximum power and 14.2 Nm maximum torque and accompanies a five-speed gearbox. The motorcycle is suspended by telescopic forks up front with anti-friction brush and a Nitrox gas charged monoshock absorber at the rear end. The motorcycle sports split-five-spoke alloy wheels shod with 90/90 front and 120/80 rear tyres. For braking, the motorcycle employs disc brakes at both ends and is equipped with single-channel ABS.
Bajaj offers the Pulsar NS160 FI ABS in dual toned color options: White-black, Red-black, Blue- black and Grey-black. Meanwhile, in terms of competition, the motorcycle goes up against the Honda CB Hornet 160R, Honda XBlade, Suzuki Gixxer and Yamaha FZS 3.0 FI in Bangladesh.
Bajaj Pulsar 150 Neon Price in Bangladesh
The official price of Bajaj Pulsar 150 Neon in Bangladesh is ৳154,900. However, you should check the final price of the bike with the dealer.
Bajaj Pulsar 150 Neon Images
Bajaj Pulsar 150 Neon Video Review
01 Jan, 2023 - স্ট্যান্ডার্ড এএইচও প্রযুক্তি ও গ্র্যাফিক নিয়ন রঙের ডিটেইল সহ নানা ফিচারে ভরা Bajaj Pulsar 150 Neon রিভিউ। জানুন পালসার নিয়ন দাম ও আকর্ষনীয় সব ফিচার সম্পর্কে।
Bajaj Pulsar 150 Neon-সম্পর্কে জিজ্ঞাসা
পালসার এন এস ১৬০ বাইকে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস কি নিরাপদ?
২০০ সিসির নিচে যেকোনো বাইকের জন্য সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস যথেষ্ট নিরাপদ এবং কার্যকরী। ২০০ সিসি বা তার চেয়ে বেশি শক্তিশালী বাইকের ক্ষেত্রে রাইডারের নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রয়োজন। বাজাজ পালসার এন এস ১৬০ বাইকটি ১৬০ সিসির হওয়ায় সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
বাইকে এবিএস-এর কাজ কি?
একটি মোটরসাইকেলের চাকা অথবা চাকাদ্বয় যেন ব্রেক করার সময় লক না হয়ে যায়, সেটা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে এবিএস অর্থাৎ এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম। বাইকের যেই চাকায় এবিএস থাকে, সেই চাকার স্পিড সেন্সর ব্যবহার করে এবিএস চাকার সঠিক গতি সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে। এছাড়াও এতে রয়েছে এমন সেন্সর, যা একটি চাকা লক হওয়ার আগেই সেটা অনুমান করতে পারে এবং সেটা ঘটা প্রতিরোধ করে।
স্লিপার ক্লাচ ও ওয়েট ক্লাচের মধ্যে কোনটা বেশি ভালো?
ওয়েট ক্লাচ স্লিপার ক্লাচের তুলনায় বেশি ভালো। এর পেছনে সঙ্গত কারণ রয়েছে। প্রথমত ওয়েট ক্লাচগুলোর গায়ে ইঞ্জিন অয়েল লেগে থাকে, ফলে ক্লাচ প্লেটগুলো খুব সহজে ঠান্ডা হতে পারে। তাছাড়াও স্লিপার ক্লাচের তুলনায় ওয়েট ক্লাচ বাইক দাঁড়ানো অবস্থায় অনেক বেশি নীরব। শহরের রাস্তায় বারবার ট্র্যাফিক সিগন্যাল ও থামার প্রয়োজন পড়ায় এইরকম পথে ওয়েট ক্লাচের জনপ্রিয়তাই সবচেয়ে বেশি।
স্লিপার ক্লাচের সুবিধা কি?
স্লিপার ক্লাচের আরেক নাম হচ্ছে ড্রাই ক্লাচ। অর্থাৎ এই ক্লাচটি ইঞ্জিন অয়েলে আবৃত থাকে না। ইঞ্জিন অয়েল বেশ ভারী ঘন তরল হওয়ায় ওয়েট ক্লাচের গতি ইঞ্জিন অয়েলের কারণে কিছুটা বাধা পায়, যা ড্রাই ক্লাচে হওয়ার কোনো উপায় নেই। সেজন্য স্লিপার ক্লাচ পেছনের চাকার উপর অনেক বেশি দ্রুত কাজ করতে পারে এবং ইঞ্জিন অয়েলও বেশ পরিষ্কার থাকে। কিন্তু শুষ্ক থাকার কারণে স্লিপার ক্লাচ ঠান্ডা হতে অনেক সময় লেগে যায়, যা এর কর্মদক্ষতা একটু হলেও কমিয়ে দেয়।
Bajaj Pulsar 150 Neon Specifications
Model name | Bajaj Pulsar 150 Neon |
Type of bike | Standard |
Type of engine | 4-Stroke, 2-Valve, Twin Spark BSVI Compliant DTS-i |
Engine power (cc) | 149.5cc |
Engine cooling | Air Cooled |
Max. Horse power | 13.8 Bhp @ 8500 RPM |
Max torque | 13.25 NM @ 6500 RPM |
Start method | Kick & Electric |
Number of gears | 5 |
Mileage | 45 Kmpl (Approx) |
Top speed | 125 Kmph (Approx) |
Front suspension | Telescopic with Anti |
Rear suspension | 5 Way Adjustable Nitrox Shock Absorber |
Front brake type | Single Disc |
Front brake diameter | 240 mm |
Rear brake type | Drum Brake |
Rear brake diameter | No Info |
Braking system | Normal Braking System |
Front tire size | 80/100 - 17 |
Rear tire size | 100 / 90 - 17 |
Tire type | Tubeless |
Overall length | 2055 mm |
Overall height | 1060 mm |
Overall weight | 144 kg |
Wheelbase | 1320 mm |
Overall width | 755 mm |
Ground clearance | 165 mm |
Fuel tank capacity | 15 Liters |
Seat height | No Info |
Head light | 35W Bulb W |
Indicators | Halogen |
Tail light | LED |
Speedometer | digital |
RPM meter | Digital |
Odometer | Digital |
Seat type | Single-Seat |
Engine kill switch | yes |
Body colors | No Info |
Distributor/dealer | Uttara Motors Limited |
Features | Single Disc, Kick and Self Start |