Hero Passion X Pro – রিভিউ, ফিচার, দাম, ও স্পেক
What's on this page
হিরো মটোকর্পের ২০১৯ সালে রিলিজ করা Hero Passion X Pro বাইকটি ১১০ সিসি বাইক সেগমেন্টের অন্যতম সেরা একটি বাইক। বাইকটি ১১০ সিসির হলেও প্রথম দেখায় এটিকে যে কেউ ১২৫সিসি কিংবা ১৫০সিসি সেগমেন্টের বাইক মনে করে ভুল করবে।
বাইকটির গ্রাফিকাল ডিজাইন খুবই চমৎকার। বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে এর পূর্বসূরী Passion Pro এর রিফাইন্ড ইঞ্জিন। কমিউটার বাইক হিসেবে এর ইঞ্জিন যথেষ্ট পাওয়ারফুল এবং স্মুথ।
Hero Passion X Pro তে ব্যবহৃত ইঞ্জিনটি একটি ৪ স্ট্রোক, বিএস ৪, সিংগেল সিলিন্ডার, এয়ার কুল্ড ইঞ্জিন। এটি ৭৫০০ আরপিএম -এ ৭ কে ডাব্লিউ(৯.৩ বিএইচপি প্রায়) ম্যাক্স পাওয়ার এবং ৫৫০০ আরপিএম -এ ৯ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করতে পারে।
বাইকটিতে দেওয়া হয়েছে হিরোর নিজস্ব i3s টেকনোলজি যা জ্যামবহুল শহুরে রাস্তায় ফুয়েল সাশ্রয় করতে সাহায্য করে। দুইটি ব্রেকিং সিস্টেম ভ্যারিয়েন্টে বাইকটি বাজারে নিয়ে এসেছে হিরো – ডিস্ক ভ্যারিয়েন্ট যেটির সামনের চাকায় ডিস্ক এবং পেছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক এবং ড্রাম ভ্যারিয়েন্ট যেটির উভয় চাকায়ই ড্রাম ব্রেক।
বাইকটির টায়ার গ্রিপ ভালো তাই বর্ষার ভেজা রাস্তায়ও ব্রেক করলে সহজেই পেছনের টায়ার স্কিড করার সম্ভাবনা কম। বাইকটির সামনের দিকে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপিক হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার সাসপেনশন এবং পেছনের দিকে ব্যবহার করা হয়েছে সুইং আর্ম এর সাথে ৫ স্টেপ অ্যাডজাস্টেবল হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার সাসপেনশন।
বাইকটির সাসপেনশন ফিডব্যাক ভালো। বাইকটি থেকে ঢাকার মতো শহুরে রাস্তায় মাইলেজ পাওয়া যাবে ৪৫ কিমি/লিটারেরও বেশি এবং হাইওয়েতে ৫০ কিমি/লিটারেরও বেশি। বাইকটির টপ স্পিড ৮০ কিমি/ঘন্টা (প্রায়)। বাইকটির ওজন ১১৯ কেজি।
বাইকটি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে চারটি কালার ভ্যারিয়েন্টে। কালার ভ্যারিয়েন্ট গুলো হচ্ছে যথাক্রমে স্পোর্টস রেড, ব্ল্যাক উইথ ফ্রস্ট ব্লু, হেভি গ্রে মেটালিক এবং স্পোর্টস রেড উইথ ব্ল্যাক।
Hero Passion X Pro – রিভিউ বিস্তারিতভাবে ব্লগের পরের অংশে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হয়েছে।
Hero Passion X Pro স্পেসিফিকেশন
ইঞ্জিন সিসি | ১১০ সিসি |
বাইকের ধরণ | কমিউটার |
ম্যাক্স পাওয়ার | ৭ কে ডাব্লিউ (৯.৩ বিএইচপি প্রায়) @৭৫০০ আরপিএম |
ম্যাক্স টর্ক | ৯ নিউটন মিটার @৫৫০০ আরপিএম |
টপ স্পিড | ৮০ কিমি/ঘন্টা (প্রায়) |
ইঞ্জিন কুলিং | এয়ার কুল্ড |
গিয়ার সংখ্যা | ৪ |
মাইলেজ | ৪৫ কিমি/লিটার (প্রায়) |
ফ্রন্ট টায়ার সাইজ | ২.৭৫ x ১৮ |
রিয়ার টায়ার সাইজ | ৩.০০ x ১৮ |
ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি | ৮.২ লিটার |
ওজন | ১১৯ কেজি |
ফ্রন্ট ব্রেক টাইপ | সিঙ্গেল ডিস্ক |
রিয়ার ব্রেক টাইপ | ড্রাম |
ফ্রন্ট সাসপেনশন | টেলিস্কোপিক হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার |
রিয়ার সাসপেনশন | সুইং আর্ম ৫ স্টেপ অ্যাডজাস্টেবল হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার |
Hero Passion X Pro-এর বিস্তারিত বিবরণ
হিরোমটোকর্পের Hero Passion সিরিজটি বাংলাদেশের কমিউটার কমিউনিটির মধ্যে জনপ্রিয় একটি সিরিজ। ১১০ সিসি সেগমেন্টে যতগুলো বাইক আপনি বাজারে পাবেন তন্মধ্যে Hero Passion X Pro অন্যতম জনপ্রিয় এবং নির্ভরযোগ্য একটি বাইক।
এর রিফাইন্ড ইঞ্জিন, লুক, ভালো ব্রেক এবং সাসপেনশন ফিডব্যাক, চমৎকার টায়ার গ্রিপ ইত্যাদির কারণে বাইকটি তার সেগমেন্টে অন্যান্য অনেক বাইক থেকে এগিয়ে থাকবে। এর প্রাইসিংও বেশ কম্পিটেটভ। যদি আপনি বাইকটি কিনতে চান এবং বাইকটি সম্পর্কে জানার জন্য রিভিউ খুজছিলেন তাহলে এই সেকশন আপনার জন্যই।
এই সেকশনে বাইকটির কম্পোনেন্টস এবং পারফরম্যান্স নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা দেখতে পাবেন। চলুন শুরু করি Hero Passion X Pro – রিভিউ।
বডি ডিজাইন
বডি ডিজাইনের কথা বলতে গেলে হিরো প্যাশন এক্স প্রো এর ডিজাইন আসলেই অসাধারণ। হিরো এই বিষয়ে বাজিমাত করেছে বলতেই হবে। এর বডির গ্রাফিকাল ডিজাইন খুবই চমৎকার। বডির কালার এবং ডিক্যাল দুইটি মিলে বাইকটির ডিজাইনকে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।
বাইকটির হান্ডেলবার আপরাইট হওয়ায় খুব কমফোর্টেবলি বাইকটি রাইড করা যাবে। এর টার্নিং রেডিয়াস অসাধারণ এবং তাই ঢাকার জ্যামবহুল রাস্তায়ও রাইডার ভালোভাবে বাইকটিকে হান্ডেল করতে পারবেন।
হিরো প্যাশন এক্স প্রোর হেডলাইটে থাকছে একটি ১২ ভোল্টের ৩৫/৩৫ হ্যালোজেন লাইট। হিরো প্যাশন এক্স প্রো রিভিউ করে আমরা দেখতে পাই লাইটটি খুব একটা পাওয়ারফুল না। হাই স্পিডে বাইক চালানোর সময় হেডলাইট ভালো পারফর্ম করেনা। এতে দেওয়া টেইলল্যাম্পটি এলইডি। ইন্ডিকেটর লাইট দুইটিও এর বডি ডিজাইনের সাথে মানানসই। হেডলাইটের ঠিক উপরের দিকেই দেখতে পাবেন হিরোর একটি থ্রিডি লোগো যেটির উপর আলো পরলে দেখতে বেশ ভালোই লাগে।
ফুয়েল ট্যাঙ্কের পাশে দেওয়া হয়েছে একটি সাইড স্কুপ যেইটি বাইকটিকে একটি মাস্কুলার লুক দিয়েছে।
প্যাশন সিরিজের আগের বাইকের সিটগুলোর থেকে Hero Passion X Pro তে ব্যবহৃত সিটটি বেশ কমফোর্টেবল এবং স্টাইলিশ। সিটের সাইজও যথেষ্ট বড় রাইডার এবং পিলিয়নের জন্য।
পিলিয়ন যাতে সিকিউর ভাবে বসতে পারে সেজন্য বাইকটির পিছনে একটি গ্র্যাব রেইলও দেওয়া হয়েছে বাইকটিতে।
বাইকটির ইনফরমেশন ক্লাস্টারে দেওয়া হয়েছে এনালগ স্পিডোমিটার এবং ডিজিটার ওডোমিটার। বাইকটির ইনফরমেশন ক্লাস্টারটি দেখতে খুবই সুন্দর। সচরাচর ১১০ সিসির বাইকে এমন ইনফরমেশন ক্লাস্টার খুব কমই দেখা যায়।
বাইকটি চারটি কালার ভ্যারিয়েন্টে বাজারে এনেছে হিরোমটোকর্প। কালার চারটি হচ্ছে যথাক্রমে স্পোর্টস রেড, ব্ল্যাক উইথ ফ্রস্ট ব্লু, হেভি গ্রে মেটালিক এবং স্পোর্টস রেড উইথ ব্ল্যাক। বাইকটির ওজন মাত্র ১১৯ কেজি।
বাইটির দৈর্ঘ্য ১৯৬৬মিমি, প্রস্থ ৭৭৪ মিমি এবং উচ্চতা ১০৮৭ মিমি যা বাংলাদেশের এভারেজ রাইডারদের জন্য একদম যথার্থ কমফোর্টেবলি রাইড করার জন্য।
ইঞ্জিন
Hero Passion X Pro -এ ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসির রিফাইন্ড বিএসফোর ইঞ্জিন যা বাইকটির রাইডিং এক্সপেরিয়েন্সকে স্মুথ করে তুলেছে। বাইকটিতে ব্যবহার করা ইঞ্জিনটি একটি ৪ স্ট্রোক, সিংগেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। এটি ৭৫০০ আরপিএম -এ ৭ কেডাব্লিউ(৯.৩ বিএইচপি প্রায়) ম্যাক্স পাওয়ার এবং ৫৫০০ আরপিএম -এ ৯ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। ইঞ্জিনটি কমিউটার বাইক ইঞ্জিন হিসেবে এর সেগমেন্টে যথেষ্ট পাওয়ারফুল। ইঞ্জিন কুলিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এয়ার কুল্ড টেকনোলজি।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো তে ব্যবহৃত এই ইঞ্জিনটি যথেষ্ট ফুয়েল সাশ্রয়ীও বটে। এতে ব্যবহৃত হিরোর নিজস্ব আইথ্রিএস(i3s) টেকনোলজি ইঞ্জিনটিকে আরও ফুয়েল সাশ্রয়ী করে তুলেছে। এই ইঞ্জিন থেকে ঢাকার মতো জ্যামবহুল শহুরে রাস্তায় ৪৫ কিমি/লিটারেরও বেশি মাইলেজ পেয়ে যাবেন অনায়াসেই। হাইওয়েতে বাইটি থেকে ৫০কিমি/লিটারেরও বেশি মাইলেজ পাবেন।
বাইকটিতে আরও রয়েছে ৪ স্পিড কন্সটেন্ট মেশ গিয়ারবক্স। গিয়ার ট্রান্সমিশন এবং সুইচিংও যথেষ্ট স্মুথ। বাইকটির টপ স্পিড ৮০ কিমি/ঘন্টা(প্রায়)।
ব্রেক ও টায়ার
Hero Passion X Pro বাইকটির দুইরকমের দুইটি ব্রেকিং ভ্যারিয়েন্ট মডেল রয়েছে বাজারে। একটি হচ্ছে ডিস্ক-ড্রাম ব্রেকিং সিস্টেমের কম্বিনেশন এবং আরেকটিতে সামনে এবং পেছনে দুইদিকেই ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে।
Hero Passion X Pro – রিভিউ করতে গিয়ে এর যতগুলো দিক আমাদের কাছে এটির শক্তিশালী দিক মনে হয়েছে তার মধ্যে এইটির ব্রেকিং সিস্টেম হচ্ছে একটি, বিশেষ করে ডিস্ক-ড্রাম ভ্যারিয়েন্টটির।
ডিস্ক-ড্রাম ব্রেক ভ্যারিয়েন্টে সামনের চাকায় ব্যবহার করা হয়েছে ২৪০মিমি এর ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ব্যবহৃত হয়েছে ১৩০মিমি এর ড্রাম ব্রেক। বাইকটির ব্রেকিং ফিডব্যাক বাইকটির সেগমেন্ট অনুযায়ী যথেষ্ঠ ভালো, বিশেষ করে এর সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেকটি থাকার কারণে। ড্রাম ব্রেক ভ্যারিয়েন্টে সামনের এবং পেছনের উভয় চাকাতেই ব্যবহার করা হয়েছে ১৩০মিমি এর ড্রাম ব্রেক। ইফেক্টিভ ব্রেকিং এর ক্ষেত্রে আশানুরূপভাবে অবশ্যই এগিয়ে থাকবে ডিস্ক-ড্রাম ভ্যারিয়েন্টটি।
Hero Passion X Pro – এর ফ্রন্ট টায়ার সাইজ ২.৭৫ x ১৮ এবং রিয়ার টায়ার সাইজ ৩.০০ x ১৮। বাইকটির দুইটি টায়ারই টিউবলেস এবং টায়ারের রিম দুইটিই অ্যালয় এর তৈরি।
বাইকটির টায়ারের কথা বলতে গেলে অবশ্যই বলতে হবে যে বাইকটির টায়ারগুলোর গ্রিপ যথেষ্ঠ ভালো। এমনকি বর্ষার ভেজা রাস্তায়ও ব্রেক করলেও পেছনের টায়ার স্কিড হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
সাসপেনশন
হিরো প্যাশন এক্স প্রো এর ফ্রন্টে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপিক হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার সাসপেনশন এবং রিয়ারে ব্যবহার করা হয়েছে সুইং আর্ম ৫ স্টেপ অ্যাডজাস্টেবল হাইড্রোলিক শক অ্যাবজরবার সাসপেনশন।
সাসপেনশন দুইটিরই ফিডব্যাক ভালোই। বিশেষ করে পিছনের সাসপেনশনটি ৫ স্টেপ অ্যাডজাস্টেবল হওয়ায় উঁচু-নিচু রাস্তায় ভালোই পারফর্ম করে। এমনকি বাইকে পিলিয়ন থাকা অবস্থায়ও রিয়ার সাসপেনশন ভালোভাবে কাজ করে এবং শহুরে উঁচু-নিচু রাস্তায় ঝাঁকুনি কম অনুভূত হয়।
বাংলাদেশে Hero Passion X Pro এর দাম
বাংলাদেশে Hero Passion X Pro এর অফিসিয়াল দাম ৳121,000। আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে যা আপনি ডিলার এর কাছ থেকে যাচাই করে নিতে পারেন।
সুবিধা
- চমৎকার মাইলেজ
- মাস্কুলার বডি ডিজাইন
- চমৎকার টায়ার গ্রিপ
- ভালো সাসপেনশন ফিডব্যাক
অসুবিধা
- টায়ারের প্রস্থ কম হওয়ায় কর্ণারিং গ্রিপ খুব একটা ভালো না।
- হ্যালোজেন হেডলাইটটি তেমন শক্তিশালী নয়
Hero MotoCorp introduced Hero Passion X Pro in 2019 which is one of the best bikes in the 110cc bike segment. It looks very stylish and classy compared to most other bikes in 110cc segment.
Seeing this bike at the very first glance, anyone will think that it’s a 125cc or a 150cc bike because of it’s looks. The graphical design of this bike is outstanding. It has a refined 4 stroke, BS4, single cylinder, air cooled 110cc engine. It can produce 7 kW(approx. 9.3 BHP) at 7500 RPM and can produce 9 NM torque at 5500 RPM which is good enough for a commuter bike.
Hero has implemented it i3s technology in this bike to support fuel efficiency in the busy city roads. The bike is introduced with two braking system variant. One variation is the combination of Disk and Drum break. The grip of the tires are very good. Even if you brake in a wet road, there is a little chance of skidding on the back tire.
The bike has a Telescopic Hydraulic Shock Absorbers suspension in it’s front and a Swing Arm With 5-Step Adjustable Hydraulic Shock Absorbers suspension in it’s back. Both of the suspension work well, especially the back one, even with a pillon.
The milage of the bike is more than 45 kilometers/litre in the city road and more than 50 kilometer/litre in the highways. The top speed of Hero Passion X Pro is around 80 kilometers per hour.
The bike can be found in four colour variants in the market. The variants are- Sports Red, Black with Frost Blue, Heavy Grey Metallic and Sports Red with Black.
We at Bikroy.com recommends this bike to anyone who’s looking for a reliable yet stylish computer bike in 110cc segment bike.
Hero Passion X Pro Price in Bangladesh
The official price of Hero Passion X Pro in Bangladesh is ৳121,000. However, you should check the final price of the bike with the dealer.
Hero Passion X Pro Images
Hero Passion X Pro Video Review
13 Apr, 2023 - কমিউটার সেগমেন্টে Hero Passion X Pro খুবই জনপ্রিয় একটি বাইক। বাইকটি সম্পর্কে সকল খুঁটিনাটি বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে এই Hero Passion X Pro - রিভিউ ব্লগে।
Hero Passion X Pro -সম্পর্কে জিজ্ঞাসা
হিরো প্যাশন এক্স প্রো কেমন ধরণের বাইক?
হিরো প্যাশন এক্স প্রো একটি এক্সিকিউটিভ কমিউটার বাইক।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো -এ কি ব্রেকিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে?
হিরো প্যাশন এক্স প্রো দুইটি ব্রেকিং সিস্টেম ভ্যারিয়েন্টে অ্যাভেইলেবল – সিঙ্গেল ডিস্ক ভ্যারিয়েন্ট(সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ব্রেক) এবং ড্রাম ভ্যারিয়েন্ট(উভয়দিকেই ড্রাম ব্রেক)।
৩. হিরো প্যাশন এক্স প্রো -এর টপ স্পিড কত?
হিরো প্যাশন এক্স প্রো -এর টপ স্পিড ৮০ কিমি/ঘন্টা প্রায়।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো কি কি রঙে পাওয়া যাচ্ছে?
হিরো প্যাশন এক্স বাইকটি চারটি কালার ভ্যারিয়েন্টে বাজারে অ্যাভেইলেবল। কালার গুলো হচ্ছে যথাক্রমে স্পোর্টস রেড, ব্ল্যাক উইথ ফ্রস্ট ব্লু, হেভি গ্রে মেটালিক এবং স্পোর্টস রেড উইথ ব্ল্যাক।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো কীভাবে কিনবো?
হিরো প্যাশন এক্স প্রো অনলাইন থেকে কিনতে এখনই ভিজিট করুন Bikroy.com এর পেইজে। এছাড়া হিরো মোটরবাইক দাম ২০২২ পেইজে আপনি হিরো ব্র্যান্ডের যাবতীয় সকল বাইকের দাম সম্পর্কে তথ্য পেয়ে যাবেন।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো -এর মাইলেজ কত?
হিরো প্যাশন এক্স প্রো থেকে শহরের রাস্তায় ৪৫ কিমি/লিটারের এবং হাইওয়েতে ৫০কিমি/লিটারেরও বেশি মাইলেজ পাবেন।
Hero Passion X Pro Specifications
Model name | Hero Passion X pro |
Type of bike | Commuter |
Type of engine | Air Cooled, 4- Stroke Single Cylinder OHC |
Engine power (cc) | 109.2cc |
Engine cooling | Air Cooled |
Max. Horse power | 9.3 Bhp @ 7500 RPM |
Max torque | 9 NM @ 5500 RPM |
Start method | Kick & Electric |
Number of gears | 4 |
Mileage | 45 Kmpl (Approx) |
Top speed | 80 Kmph (Approx) |
Front suspension | Telescopic hydraulic |
Rear suspension | Swing Arm with 5-Step Adjustable Hydraulic Shock A |
Front brake type | Single Disc |
Front brake diameter | 240 mm |
Rear brake type | Drum Brake |
Rear brake diameter | No Info |
Braking system | Normal Braking System |
Front tire size | 2.75 x 18 |
Rear tire size | 3.00 x 18 |
Tire type | Tubeless |
Overall length | 1966 mm |
Overall height | 1087 mm |
Overall weight | 119 Kg |
Wheelbase | 1245 mm |
Overall width | 774 mm |
Ground clearance | 165 mm |
Fuel tank capacity | 9.2 Liters |
Seat height | No Info |
Head light | 12V 35/35W |
Indicators | LED |
Tail light | Halogen |
Speedometer | analog |
RPM meter | Digital |
Odometer | Analog |
Seat type | Single-Seat |
Engine kill switch | no |
Body colors | No Info |
Distributor/dealer | HMCL Niloy Bangladesh Limited |
Features | Kick and Self Start, Single Disc |