নতুন বাইক কেনার পর দেখা দিতে পারে যে কয়েকটি সমস্যা

29 Mar, 2023   
নতুন বাইক কেনার পর দেখা দিতে পারে যে কয়েকটি সমস্যা

নতুন বাইক কেনা অনেকের কাছে একটি স্বপ্ন পূরণের মতো ব্যাপার। বাইক এখন একটি প্রয়োজনীয় যোগাযোগের মাধ্যম। নতুন বাইক কিনে প্রায় সবাই এর যত্ন নেন। বিশেষ করে বাইকের বাহ্যিক দিকের যত্ন নেন। অনেক বাইকার নতুন বাইকে কমফোর্ট ফিল করেন না। অনেকেই নতুন বাইকের সাথে ‘ইউজ-টু’ হবার আগেই বাইকের ভালো মন্দ, বাইকের সমস্যা যাচাই করে ফেলেন! তাই নতুন বাইক কেনার পর প্রথমে এর ম্যানুয়াল বুক পুরোটা ভালোভাবে পড়ে ফেলুন। এখানে আপনি বাইকের সব নির্দেশনা সম্পর্কে ধারণা পাবেন। কখন কি করতে হবে, কতোটুকু করতে হবে, কি করা যাবে না, এরকম দরকারি তথ্য পাবেন। বিশেষ করে নতুন বাইকের ব্রেক ইন পিরিয়ড এর মাইলেজ, পিরিয়ডিক মেইন্টেনেন্স কি করতে হবে, ইঞ্জিন অয়েল গ্রেড কেমন হবে, টায়ার প্রেশার কত রাখতে হবে, এরকম দরকারি তথ্য পাবেন। এসব তথ্য শুধু মাত্র আপনার নতুন বাইকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর কিছু কিছু সমস্যা দেখা যায়। আপনার মনে হতে পারে নতুন বাইক কিনলাম, এতো তাড়াতাড়ি সমস্যা হবে কেন। এসব সমস্যা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হবার কিছু নেই। নতুন বাইকের সাথে পুরোপুরি এডজাস্ট হলেই দেখবেন সব আপনার মন মতোই হচ্ছে। নতুন বাইকের ব্রেক ইন পিরিয়ড পার করুন, বাইকের সাথে ইউজ-টু হোন, দেখবেন এসব সমস্যা আর সমস্যা মনে হবে না।

নতুন বাইক কেনার পর সমস্যা হলে আমরা সবাই কম বেশি দুশ্চিন্তায় পরি। আমরা অনেকেই জানি না যে, নতুন বাইকে কিছু কিছু বাইকের সমস্যা এমনিতেই তৈরি হয়, যা সময়ের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়। নতুন একটা বাইক থেকে ভালো পারফরম্যান্স পাওয়ার জন্য অন্ততঃ একটা নির্দিষ্ট মাইলেজ চালান, কিছু দিন সময় দিন। এতে আপনিও বাইকের সাথে এডজাস্ট হয়ে যাবেন, বাইকের ইঞ্জিনও এডজাস্ট হয়ে যাবে। বাইকের ম্যানুয়াল বুক পড়ে, এর ব্রেক ইন পয়েন্ট সম্পর্কে ধারণা নিন, এবং অন্যান্য এডভাইস গুলো মেনে চলুন।

যেমন, নতুন বাইক চালালে স্বাভাবিক ভাবেই ইঞ্জিন গরম হবে, জ্বালানি আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি খরচ হতে পারে, গিয়ার বা ব্রেকে অস্বস্তি হতে পারে, বাইক স্টার্টে সমস্যায় পড়তে পারেন, ইত্যাদি। এগুলো দুশ্চিন্তা করার মতো সমস্যা নয়, এসব বাইকের সমস্যা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়। তবে যদি মনে করেন ইঞ্জিন অস্বাভাবিক গরম হচ্ছে, জ্বালানি বেশি খরচ হচ্ছে তাহলে সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে যাবেন।

নতুন বাইক কেনার পর দেখা দিতে পারে যে কয়েকটি সমস্যা

         (১) প্রত্যাশার চেয়ে বেশি জ্বালানি খরচ –

প্রায় সব নতুন বাইক চালানোর শুরুর দিকে কিছুটা বেশি জ্বালানি খরচ হয়। এটি অস্বাভাবিক কোনো বিষয় নয়। নতুন বাইকের ব্রেক ইন পিরিয়ড অর্থাৎ বাইক ভেদে ১৫০০ কিমি থেকে ২০০০ কিমি পথ পার হবার পর সাধারণত জ্বালানি ব্যায় স্বাভাবিক হয়ে যায়। যাই হোক, নতুন বাইকে তেমন বেশি জ্বালানি পোড়ে না, তবে খেয়াল রাখবেন খুব বেশি জ্বালানি পুড়ছে কিনা, হলে সার্ভিসিং সেন্টারের সাহায্য নিন।

         (২) ইঞ্জিন ওভারহিটিং হওয়া –

নতুন যে কোনো যন্ত্রাংশ প্রথম প্রথম ব্যবহারে বেশ গরম হয়, তেমনি নতুন বাইকের ইঞ্জিনও প্রথম প্রথম বেশ গরম হয়। এতে চিন্তিত হবার কিছু নেই। এর কারণ হলো, বাইক নতুন অবস্থায় কিছুটা কম আরপিএম এ চালানো হয়, তাই ইঞ্জিন কিছুটা গরম হয়ে যায়। এর এটা স্বাভাবিক। তবে ওভারহিটিং মনে হলে সার্ভিং সেন্টারে দেখবেন।

         (৩) প্রত্যাশার চেয়ে কম মাইলেজ –

কিছু কিছু নতুন বাইকে প্রথম দিকে প্রত্যাশার চেয়ে কিছুটা কম মাইলেজ পেতে পারেন। এতে চিন্তার কিছু নেই, ৩০০-৫০০ কিমি পথ অতিক্রম করার পর, ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করার পর দেখবেন প্রত্যাশা মতো মাইলেজ পাচ্ছেন। অন্ততঃ ব্রেক ইন পয়েন্ট পার হবার পর মাইলেজ অবশ্যই ভালো পাবেন। তা না হলে সার্ভিসিং সেন্টারে দেখান, কোন সমস্যার জন্য এরকম হচ্ছে, বের করুন।

         (৪) সহজে বাইক স্টার্ট নেয় না –

নতুন বাইক সহজে স্টার্ট না নেবার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। সাধারণত কিছু কিছু ব্যাপারে ঠিক মতো খেয়াল না করলে এরকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। যেমন, ইঞ্জিন কিল সুইচ পজিশন ঠিক না থাকা, নিউট্রাল লাইট অন করা কিনা, জ্বালানি সুইচ অন করা কিনা, প্লাগ ক্যাপ ঠিকমতো লাগানো আছে কি না, ইত্যাদি।

         (৫) ইঞ্জিন হল্টিং

নতুন বাইক চালানোর পর, একটি সার্টেন পিরিয়ড যদি না চালানো হয়, তাহলে ইঞ্জিন সহজে চালু হতে চায় না। এই অবস্থাকে বলে ইঞ্জিন হল্টিং। বেশ কিছু কারণে এমন হয়। তবে প্রধান কারণ হলো, ইঞ্জিনে যথেষ্ট পরিমান জ্বালানি পায় না, বাইক স্টার্ট করার সময়। এ ক্ষেত্রে চোক করে স্টার্ট করবেন। এর পরেও যদি বাইক স্টার্ট না হয়, তাহলে বাইকের ফুয়েল লাইন চেক করুন। এরপর স্পার্ক প্লাগ এর অবস্থা কেমন চেক করুন।

         (৬) ক্লাচ সেটিংসে সমস্যা –

বেশিরভাগ নতুন বাইকের ক্ষেত্রে দেখা যায় ক্লাচ হার্ড থাকে। এটিও স্বাভাবিক। আপনার কম্ফোর্টেবল অনুযায়ী ক্লাচ সেটিংস এডজাস্ট করে নেবেন। ক্লাচ সেটিংস অটোমেটেড থাকলে, রেগুলার কিছু দিন বাইক চালালে ক্লাচ অনেকটাই সফট হয়ে আপনার কন্ট্রোলে চলে আসবে।

         (৭) গিয়ার প্রব্লেম

নতুন বাইকে গিয়ার শিফটিং করতে কিছুটা প্রব্লেম হতে পারে। আপনাকে কিছু দিন প্রাকটিস করে এই সমস্যা সমাধান করতে হবে। এই সমস্যা মূলত সহজে গিয়ার চেঞ্জ করা যায় না, গিয়ার শক্ত হয়ে থাকে ইত্যাদি। ক্লাচ এডজাস্ট করে আপনি প্রথম দিকে প্রাকটিস করবেন, কিছু দিন পর দেখবেন গিয়ার শিফটিং সহজ হয়ে গেছে।

         (৮) বাইক রানিং অবস্থায় স্টার্ট বন্ধ হয়ে যাওয়া –

নতুন বাইকে এরকম সমস্যা সাধারণত হয় না। নতুন বাইকে নিম্ন মানের জ্বালানি ব্যবহার, জ্বালানিতে ময়লা থাকলে বাইক রানিং অবস্থায় হঠাৎ স্টার্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কারণ ইঞ্জিন ঠিক মতো জ্বালানি পায় না। তাছাড়াও, কার্বুরেটর ঠিক ভাবে করা কিনা দেখুন, এয়ারফিল্টার পরিস্কার কিনা দেখুন, এবং সঠিকভাবে আইডল আরপিএম সেট করা আছে কিনা দেখুন।

         (৯) ব্যাটারি প্রব্লেম –

নতুন বাইকের ব্যাটারি ভালোই থাকে। নতুন বাইক কেনার পর, না চালিয়ে ফেলে রাখলে ব্যাটারি ফুল চার্জ হওয়ার সুযোগ পায় না, তাই বাইক মিনিমাম কিছু কিমি চালাবেন।

নতুন কেনা বাইকের সমস্যা সমাধানের কিছু উপায়

         (১) মাইলেজ কম পাওয়ার সমস্যা থেকে সমাধানের উপায় –

নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর প্রথমেই ম্যানুয়াল বুক ভালোভাবে পড়ে নেবেন। ম্যানুয়াল অনুযায়ী গাইড লাইন মেনে বাইক চালাবেন। নতুন বাইকের ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্রেক ইন পিরিয়ড মেনে চলবেন। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, নির্দিষ্ট কিছু নিয়মের মধ্যে বাইক চালাতে হয়, একে ব্রেক-ইন পিরিয়ড বলে। নিয়ম মেনে কিছু দিন বাইক চালালে মাইলেজ ঠিক হয়ে যাবে সাথে অন্যান্য বাইকের সমস্যা কন্ট্রোলে চলে আসবে।

         (২) ইঞ্জিনের ওভারহিটিং সমস্যা সমাধানের উপায় –

ম্যানুয়াল বুকের ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী বাইক সার্ভিসিং করবেন। নির্দেশনা অনুযায়ী ভালো গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন। নতুন বাইকের ইঞ্জিন কিছুটা বেশি হিট হয়ই। ব্রেক-ইন পিরিয়ড পার হবার পর এই সমস্যা ঠিক হয়ে যায়।

         (৩) ক্লাচ বেশি শক্ত হলে সমাধানের উপায় –

নতুন বাইকের ক্লাচ আপনার কাছে একটু হার্ড মনে হতে পারে, কিছু দিন ব্যবহার করার পর কমফোর্ট ফিল করবেন। কিন্তু কিছু দিন চালানোর পরও, কম্ফোর্টেবল না হলে, সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ক্লাচ এডজাস্টমেন্ট ঠিক করে নেবেন। অনেক বাইকার খুব স্মুথ ক্লাচ ব্যবহারে অভ্যস্থ, তাঁরা ক্লাচ লিভার পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

         (৪) নির্দিষ্ট সময় পর পর সার্ভিসিং করালে বাইকের সমস্যা দূর হবে –

নতুন বাইকের ম্যানুয়াল বুকে নির্দেশিত সময়ে বাইক সার্ভিসিং করাবেন। মনে রাখবেন নতুন বাইকে নির্দিষ্ট সময় পর পর সার্ভিসিং করানো খুবই জরুরী। এতে ছোট ছোট সমস্যা দূর হয়। এবং ভবিষ্যতে বাইকের স্থায়ীত্ব এবং পারফরমেন্স ভালো হবে।

         (৫) নির্দেশিত পথ অতিক্রম করার পর পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন –

নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর সাধারণত প্রথম ৩০০-৪০০ কিমি পথ অতিক্রম করার পর এবং এরপর ৭০০-৮০০ কিমি পথ চলার পর, এবং এরপরে প্রতি ৯০০-১০০০ কিমি পথ অতিক্রম করার পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন। এক্ষেত্রে আপনার বাইকের ম্যানুয়াল বুকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন। 

         (৬) ব্যাটারিতে সমস্যা হলে সমাধানের উপায় –

নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর না চালিয়ে, বা কিছু দিন চালিয়ে, দীর্ঘ সময় ফেলে রাখবেন না। এতে বাইকের ব্যাটারি ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে। যাইহোক নতুন বাইক কেনার পর কিছু দিন চালান, অন্তত ৩০০-৪০০ কিমি চালানোর পর ব্যাটারির কন্ডিশন চেক করুন। ব্যাটারি ঠিক না থাকলে বাইক স্টার্ট হতে সমস্যা হবে, অথবা চলতে চলতে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

নতুন বাইকের ক্ষেত্রে সব সময় ব্রেক ইন পিরিয়ডের নির্দেশনা মেনে চলবেন। এর সময়ে ম্যানুয়াল বুকের নির্দেশিত সকল এডভাইস মেনে চলবেন। এতে অনেক ছোট খাটো এবং দীর্ঘ মেয়াদি বাইকের সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। এর মনে রাখবেন এমন কোন কাজ, মোডিফাই বা সাভিসিং করবেন না যার ফলে বাইকের অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যায়।

নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর যা করণীয় এবং যা করণীয় নয় 

(১) অবশ্যই ব্রেক ইন পিরিয়ড এর নির্দেশনা মেনে চলবেন। ম্যানুয়াল বইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী চালাবেন। এই সময়ে বাইক বেশি আরপিএম এ চালাবেন না। হঠাৎ করে বাইকের গতি বাড়াবেন না, আস্তে আস্তে গতি বাড়াবেন।

(২) নতুন বাইক আরো গর্জিয়াস লুকিং করতে অনেকে কিছু অংশ মোডিফাই করে থাকেন। খেয়াল রাখবেন ইঞ্জিন ওভারহিট হয়ে যায় এমন মডিফিকেশন করবেন না।

(৩) প্রথম বার ৩০০-৪০০ কিমি পথ অতিক্রম করার পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন। নতুন বাইকে মিনারেল বা সিনথেটিক যেকোনো টাইপ এর অয়েল ব্যাবহার করা যায়। এসময়ে নিম্ন মানের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন না। এতে ইঞ্জিনের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। শুরু থেকেই ম্যানুয়াল বুকের নির্দেশিত গ্রেড অনুযায়ী ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করবেন।

(৪) খুব প্রয়োজন না হলে ৮০০০-১০,০০০ কিমি মাইলেজ না হওয়া পর্যন্ত ইঞ্জিন হেড খুলবেন না। এমন কি ভাল্ভ বা ট্যাপেট লুজ হলেও ইঞ্জিন হেডে হাত দেবেন না। ক্লাচ ক্যাবল, ব্রেক লিভার এবং গিয়ার লিভারের জয়েন্টে জয়েন্টে গ্রিজ দেবেন, নাহলে এগুলোর জয়েন্ট শক্ত হয়ে যায়, পরবর্তীতে ক্ষয় হয়ে যায়।

(৫) ক্লাচ খুব বেশি শক্ত বা লুজ করে রাখবেন না। প্রয়োজনে আপনার কম্ফোর্টেবল অনুযায়ী সার্ভিসিং সেন্টারে গিয়ে ক্লাচ এডজাস্ট করে নেবেন। ম্যানুয়াল বুকের নির্দেশনা অনুযায়ী টায়ার প্রেশার ঠিক রাখুন।

(৬) ম্যানুয়ালে নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাটারির যত্ন নিন। নতুন মোটরসাইকেল কিনে দীর্ঘ সময় ফেলে রাখবেন না। এতে ব্যাটারির ক্ষতি হয়, ব্যাটারি ঠিক না থাকলে বাইক স্টার্ট হতে সমস্যা হয়।

পরিশেষ

পরিশেষে, নতুন যে কোনো কিছু ব্যবহারে কমফোর্ট হতে কিছুটা সময় লাগেই। নতুন মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রেও তাই। মোটরসাইকেল একটি প্রয়োজনীয় বাহন, অনেকের বাইকের প্রতি একটি আলাদা ভালোবাসা কাজ করে, আবেগ কাজ করে।  তাই বাইকে কোনো প্রব্লেম দেখা দিলে চিন্তিত হওয়া স্বাভাবিক।  তবে নতুন মোটরসাইকেল কেনার পর, আপনার কাছে কিছু কিছু ব্যাপারে সমস্যা আছে, মনে হতে পারে। এসময়টায় ধৈর্য্য ধরে বাইকের সাথে এডজাস্ট হওয়াটা সবচেয়ে জরুরি। কারণ নতুন বাইক কেনার পর আমরা যে সব  সমস্যায় পরি, তার বেশিরভাগ ছোট বা অ্যাডজাস্টমেন্ট না হবার সমস্যা। এর ব্যাপার গুলো আমাদের অনেকের জানা না থাকার কারণে বড়  সমস্যা মনে হয়।

তবে, আসলেই কিছু কিছু বাইকের সমস্যা হতে পারে, যা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সার্ভিসিং সেন্টার থেকে সমাধান করে নেয়াই ভালো। অ্যাডজাস্টমেন্ট ধরণের বাইকের সমস্যা সময়ের সাথে এমনিতেই ঠিক হয়ে যায়। আর নতুন বাইক কেনার পর একটি নির্দিষ্ট সময়ের অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি থাকে, তাই বাইকের কোনো সমস্যা মনে হলে সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে যাবেন।

বাইক সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য জানার জন্য ভিজিট করুন বাইকস গাইডে। এখানে আপনি বাইক বিষয়ক এক্সপার্ট রিভিউ, বিভিন্ন বাইকের স্পেসিফিকেশন, দাম-দর সহ আরো অনেক তথ্য পাবেন।

Similar Advices



Leave a comment

Please rate

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Buy New Bikesbikroy
GOLF-CART 2025 for Sale

GOLF-CART 2025

0 km
verified MEMBER
Tk 665,000
1 month ago
bike 2024 for Sale

bike 2024

0 km
verified MEMBER
Tk 430,000
3 weeks ago
Quad Bike 200 cc 2025 for Sale

Quad Bike 200 cc 2025

10 km
verified MEMBER
Tk 365,000
3 weeks ago
Zongshen Spark ZS Quad Bike 2024 for Sale

Zongshen Spark ZS Quad Bike 2024

0 km
verified MEMBER
Tk 220,000
3 weeks ago
Buy Used Bikesbikroy
Honda Hornet . 2021 for Sale

Honda Hornet . 2021

30,000 km
MEMBER
Tk 147,000
2 weeks ago
Suzuki Gixxer . 2023 for Sale

Suzuki Gixxer . 2023

14,000 km
MEMBER
Tk 170,000
3 days ago
Yamaha R15 M BS7 2023 for Sale

Yamaha R15 M BS7 2023

13,000 km
MEMBER
Tk 510,000
1 week ago
Suzuki Gixxer SF like new 2017 for Sale

Suzuki Gixxer SF like new 2017

26,000 km
MEMBER
Tk 155,000
14 hours ago
Yamaha FZs V2 2021 for Sale

Yamaha FZs V2 2021

21,000 km
MEMBER
Tk 180,000
19 hours ago
+ Post an ad on Bikroy