বর্ষাকালে মোটরসাইকেল চালানোর সঠিক উপায়

29 Mar, 2023   
বর্ষাকালে মোটরসাইকেল চালানোর সঠিক উপায়

বাংলাদেশে বৃষ্টির মৌসুম আসা মানে হচ্ছে সারাক্ষণ ভেজা রাস্তা, বিভিন্ন রাস্তায় পানি ওঠা, ট্রাফিক জ্যাম, আর কাদা মাখামাখি! এই সবকিছুর মধ্যে মোটরসাইকেল চালানোর কথা চিন্তা করলে মাঝে মাঝে দক্ষ রাইডারদেরও দীর্ঘশ্বাস ছুটে যায়। প্রতিদিনের রাস্তা তো আর হাইওয়ে না; বন্ধুদের সাথে বাইক নিয়ে বের হওয়ার আনন্দও এখানে নেই। তার উপর বৃষ্টি চলে আসলে অনেক রকম নতুন সমস্যা যোগ হয়। বেশ কয়জন অভিজ্ঞ বাইকারদের সাথে আলাপ করার পর, আমরা আপনাদের জন্য বেশ কিছু টিপস নিয়ে এসেছি। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।

যে কারণে বৃষ্টি বাইকারদের জন্য একটা ঝামেলা

বাইক আর গাড়ির মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য হচ্ছে, বাইক জিনিসটা একেবারেই খোলামেলা। রাইডার নিজে তো ভিজেনই, সাথে ভিজে যায় তার সাথে থাকা সবকিছু। হেলমেটের কাঁচ ভিজে আর ঝাপসা হয়ে রাস্তাও দেখতে কষ্ট হয়। আবার রাস্তায় পানি উঠলে বাইকের ইঞ্জিনসহ অন্যান্য বিভিন্ন পার্টসও ভিজে যায়।

রাস্তা ভেজা থাকার মানে হচ্ছে, পানির একটা প্রলেপ থাকার কারণে বাইকের চাকা ভালোভাবে গ্রিপ করতে পারবে না। গ্রিপ ভালো না থাকলে, ব্রেক করা আর থেমে যাওয়ার মধ্যে বাইকটা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশ কিছুটা সামনে এগিয়ে যায়। এটা তো শুধু ভালো রাস্তার সমস্যা। বাংলাদেশের বেশিরভাগ রাস্তায় বৃষ্টির মৌসুমে চলতে থাকে ভাঙচুর ও মেরামতের কাজ। তাই ম্যানহোল, খানাখন্দ, রাস্তায় পানি ওঠার সমস্যা তো লেগেই আছে।

তার উপর বাইকারের কাছে যদি ভালো রাইডিং পোশাক ও অন্যান্য সঠিক সরঞ্জাম না থাকে, তাহলে ভোগান্তি আরো বেশি। এখানে আমরা এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম, কৌশল এবং টিপসের কথা বলবো, যেগুলো এইরকম কঠিন পরিস্থিতিতে আপনার রাইড আরেকটু সহজ করে তুলবে।

প্রথম ১৫ মিনিট সবচেয়ে কঠিন

বৃষ্টি শুরু হওয়ার পর প্রথম ১৫ মিনিট রাস্তার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ থাকে। কেননা রাস্তায় জমে থাকা তেল, ময়লা ইত্যাদি নানা রকম জিনিস বৃষ্টির পানিতে ভিজে অনেক বেশি পিচ্ছিল হয়ে থাকে। এই সময় রাস্তায় চালানোটা একটু বিপদজনকও বটে। এই সময়টায় ব্রেক ও থ্রটলের ব্যবহারে সচেতন থাকুন।

বৃষ্টি শুরু হওয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে রাস্তার ময়লা ধুয়ে গিয়ে এই অস্বাভাবিক পিচ্ছিল ভাব অনেকটাই কমে আসে। তাই হাতে সময় থাকলে এই প্রথম ১৫ মিনিট বাইক কোথাও থামিয়ে একটু চা-নাস্তা খেয়ে নিতে পারেন; একই সাথে নিজেকে ও সাথে থাকা জিনিসপত্রকে পানির হাত থেকে বাঁচানোর প্রস্তুতি নিতে পারেন। বের হওয়ার আগে বৃষ্টি শুরু হলে, কিছুক্ষণ পরেই বের হন।

মোটরসাইকেল রেইনকোট/বৃষ্টি বান্ধব পোশাক

মোটরসাইকেল-উপযোগী রেইনকোট, অথবা উইন্ডব্রেকার জ্যাকেট ও প্যান্ট এই বৃষ্টির দিনে আপনার সবচেয়ে বড় বন্ধু। যারা রেইনকোট ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না, তাদের জন্য স্টাইলিশ দেখতে উইন্ডব্রেকার প্রায় একই রকম সুরক্ষা দিতে সক্ষম। এছাড়াও আরো কিছু আনুষঙ্গিক অ্যাক্সেসরিজ ও টিপস আপনাকে এই মৌসুমে সাহায্য করতে পারেঃ

  • এমন গ্লাভস ব্যবহার করার চেষ্টা করুন যেটার আঙ্গুলের সাথে রাবারের তৈরি ওয়াইপার বা সেই ধরণের বাড়তি অংশ দেয়া থাকে। বৃষ্টির সময় হেলমেটের কাঁচে পানি জমলে একটু পরপর সেই অংশ দিয়ে পানি সরিয়ে ফেলা যায়।
  • এই ধরণের গ্লাভস খুঁজে না পেলে, বাইক চলমান অবস্থায় আপনার মাথা সাইডের দিকে সামান্য ঘোরালে বাতাসের বেগে পানি ঝরে যাবে। তবে দৃষ্টি যেন রাস্তা থেকে এক মুহূর্তের জন্য না সরে।
  • ‘পিনলক’ বিশিষ্ট ভাইজর ভ্যাপসা মৌসুমে যেকোনো সাধারণ ভাইজরের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী। এটি আপনার ভাইজরের ভেতরের দিকে ফগিং, অর্থাৎ ঘেমে যাওয়া প্রতিরোধ করে। আলাদাভাবে এই পিনলক সিস্টেম কিনতেও পাওয়া যায়, যা বেশিরভাগ আধুনিক হেলমেটে সাপোর্ট করে।
  • যদি আপনার হেলমেটে পিনলক সিস্টেম না থাকে, তাহলে ভাইজরের ভেতরের দেয়ালে সাবান পানি দিয়ে ভালোভাবে মুছে শুকনো করে নিন (শুধু পানি দিয়ে ধুবেন না)। এর ফলে ভাইজরের দেয়ালে সাবানের একটা সূক্ষ্ম প্রলেপ তৈরি হবে, এবং বেশ কিছুটা সময় পর্যন্ত ফগিং ঠেকাবে।
  • এই মৌসুমে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে কাঁধে কোনো ব্যাগ না নেয়াই ভালো। আর নিতে হলে পানিরোধী ব্যাগ নিন এবং সেটা যেন বুকে ও কাঁধে ভালোভাবে আটকে রাখার ব্যবস্থা থাকে সেরকম দেখে নিন। নয়তো বারবার ব্যাগ কাঁধ থেকে পিছলে গিয়ে আপনার ব্যালেন্সে তারতম্য হতে পারে, যা বৃষ্টির সময় খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

রাস্তায় আপনাকে যেন স্পষ্ট দেখা যায় তা নিশ্চিত করুন

বৃষ্টির সময় আশেপাশের প্রায় সব গাড়ি বা বাইকের মানুষই ভালোমতো দেখতে পান না, অথবা ঘোলা দেখেন। একজন বাইকার হিসেবে রাস্তায় আপনাকে যেন সবাই দেখতে পায়, বা আপনার অবস্থান বুঝতে পারে, এটা খুবই জরুরি। কিছু টিপসঃ

  • মোটরসাইকেলের উপযোগী বেশির ভাগ পোশাকে ও হেলমেটের সাথে প্রতিফলক ধরণের জিনিস লাগানো থাকে। আপনার পোশাকে বা হেলমেটে এরকম কিছু না থাকলে প্রতিফলক টেপ কিনে লাগিয়ে নিতে পারেন।
  • হেডলাইটের হাই-বীম অপশন অন করে রাখলে ভালো হয়। তাহলে ট্রাফিক বেশি থাকলেও অন্যান্য গাড়ি বা ট্রাক ড্রাইভাররা আপনাকে ভালোভাবে দেখতে পারবেন।
  • ভারী বর্ষণের সময় আপনার হ্যাজার্ড লাইট অন করে দিলে উপকার পাবেন।

স্পিড কমান ও নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন

বৃষ্টির মধ্যে বের হলে প্রথম ২০ মিনিটের মত আপনার স্পিড স্বাভাবিকের চেয়ে ১০%-২৫% পর্যন্ত কমিয়ে আনুন। এইরকম কম স্পিডে চালাতে হয়ত আপনার কাছে অস্বস্তি লাগতে পারে, কিন্তু আপনার গন্তব্য পর্যন্ত নিরাপদে পৌঁছানোর এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। স্পিড কমিয়ে এনে আপনি কোন লেন ধরে চালাচ্ছেন, সামনে ও রাস্তায় ভাঙ্গা বা গর্তের কী অবস্থা, এসবের দিকে মনোযোগ দিন। ব্রেক ব্যবহারে সচেতন হোন।

রাস্তায় পানি উঠলে বা কিছুটা অংশ ডুবে গেলে সেই জায়গাটা পার হওয়ার ক্ষেত্রে একটু সতর্ক হওয়া জরুরি, তা নাহলে সাইলেন্সার পাইপ দিয়ে পানি ঢুকে সমস্যা তৈরি হতে পারে। এই সময় থ্রটল ঘুরিয়ে একই ভাবে ধরে রেখে জায়গাটা পার হওয়ার চেষ্টা করুন। তাহলে সাইলেন্সারের ভেতর দিয়ে সমান চাপে ধোঁয়া বের হতে থাকে, আর পানি ঢোকার সুযোগ পায় না।

কিন্তু এই কৌশলও শুধুমাত্র অল্প পানি, বা অল্প সময়ের জন্য প্রযোজ্য। রাস্তার পুরোটাই যদি ডুবে যায়, অথবা জ্যামের মধ্যে থাকেন, সেক্ষেত্রে বাইকের ইঞ্জিন পুরোপুরি বন্ধ করে বাইক ঠেলে নিয়ে পানি পার হওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

আধা ঘন্টা ধরে কম স্পিডে চালানোর পর, রাস্তার অবস্থা যদি সুবিধার মনে হয়, তাহলে স্পিড স্বাভাবিকের প্রায় ৯০% পর্যন্ত তুলতে পারেন। বৃষ্টি যতক্ষণ হচ্ছে, ততক্ষণ আসলে স্পিডের উপর একটু লাগাম ধরে চালানোই নিরাপদ। কেননা শুকনো মৌসুমের তুলনায় বর্ষায় আপনার টায়ার, ব্রেক, ইঞ্জিন সবকিছুই আপনার সাথে একটু হলেও বিদ্রোহ করবে। দুর্ঘটনা ঠেকানোর জন্য হলেও আপনাকে এই সময়টা ধৈর্য ধরে পার করতে হবে, এবং হাতে সময় নিয়ে বের হতে হবে।

অন্যরা ওভারটেক করলে বা পাশ কাটিয়ে গেলে কী করবেন?

বৃষ্টির দিনে রাস্তায় সবাই কমবেশি তাড়াহুড়ায় থাকেন। অনেকেই আপনাকে ওভারটেক করে যেতে চাইবেন। ঠান্ডা মাথায় স্পিড নিয়ন্ত্রণে রেখে এই পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সামনের গাড়ির থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন, শুকনো সময়ের তুলনায় এই দুরত্ব আরো একটু বাড়িয়ে দিন। অন্য গাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় নিজের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা ছেড়ে দিন।

সাধারণত যেই গাড়িটি আপনাকে ওভারটেক করে যেতে চাইবে, সেটা আপনার পেছনে কিছুক্ষণ অনুসরণ করে চলতে থাকবে। আপনার যদি এই সময় স্পিড কমাতে হয় বা থামতে হয়, তাহলে বিপদের সম্ভাবনা আছে। এই পরিস্থিতি সহজ করার জন্য আপনি আপনার লেনের বাম দিকে একটু সরে এসে পেছনের জনকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইশারা করুন। পুরোটা পরিস্থিতি নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন এবং পেছনের গাড়ি ওভারটেক করে আপনার লেন পুরোটা দখল না করে ফেলে সেদিকে খেয়াল রাখুন।

বড় গাড়ি যাওয়ার সময় রাস্তায় পানি থাকলে আপনার গায়ে ছিটে আসতেই পারে। মানসিক ভাবে নিজেকে সেজন্য প্রস্তুত রাখুন। রেইনকোটের প্যান্ট পরা থাকলে আপনার ভালো পোশাক নষ্ট হওয়ার থেকে বেঁচে যাবে। আপনার মনোযোগ পুরোটা রাস্তার দিকে রাখুন। অনেক বেশি পানি ছিটে আপনার হেলমেটের ভাইজরে এসে পড়লে কিছুক্ষণের জন্য সমস্যা হতে পারে। সম্ভব হলে বাইক কোথাও থামিয়ে সেটা পরিষ্কার করে নিন, তবুও ঘোলা ভাইজর নিয়ে বাইক চালাবেন না।

অন্য গাড়ি ও বাইকের পিছনে নিরাপদ দূরত্ব রেখে তাদের লেনের উপর দিয়ে চলার চেষ্টা করুন। কারণ সামনের গাড়ির টায়ার যেই জায়গা দিয়ে যায়, সেই অংশের অনেকটা পানি সরিয়ে দিয়ে যায়। অতিরিক্ত পিচ্ছিল রাস্তায় দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচার জন্য মাঝে মাঝে অন্যদের পিছনে থাকাও সুবিধাজনক।

শান্ত ও সতর্ক থাকুন

বাইক চালানোর সময় আপনি যদি বেশি টেনশনে থাকেন, তাহলে আপনার বাইকিং দক্ষতা, রাস্তার অবস্থা খেয়াল রাখা, ও বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ভালো সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতার উপরও এর প্রভাব পড়বে। তাই বৃষ্টি দেখলে আগেই টেনশন করার কিচ্ছু নেই।

বেশি সোজা বা শক্ত হয়ে না বসে, শরীরকে হাল্কা ও ঝরঝরে রাখার চেষ্টা করুন। তাহলে হঠাৎ টায়ার পিছলে ঝাঁকুনি তৈরি হলেও সেটার কারণে আপনার শরীর ও হাতে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। এভাবে বাইকের নিয়ন্ত্রণও হারানোর ভয় নেই। ঠিক সাসপেনশনের মতই, আপনার শরীর যদি ঢিলে ও ঝরঝরে থাকে, তাহলে আচমকা যেকোনো ঝাঁকুনিও আপনার শরীর সয়ে নিবে।

গ্রাহকদের নিয়মিত কিছু প্রশ্নের উত্তর

বাইক চালানো অবস্থায় বৃষ্টি শুরু হলে কী করবো?

যতটা সম্ভব গতি কমিয়ে আনুন। ক্লাচ চেপে ধরুন এবং ধীরে ধীরে পানি ওঠা রাস্তা পার হোন। স্পিড আগে থেকে অনেক বেশি থাকলে, সেটার উপর নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করুন ও স্পিড হুটহাট কমবেশি করতে যাবেন না। কেননা বৃষ্টি শুরু হওয়ার ঠিক পরপর রাস্তা অনেক পিচ্ছিল থাকে। আপনার টায়ারের কেমন অবস্থা সেটা মাথায় রেখে বাইক চালাবেন। সম্ভব হলে কোথাও থামিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।

মোটরবাইক বৃষ্টিতে ভেজা কি নিরাপদ?

বেশিরভাগ মোটরসাইকেলের ডিজাইন এমনভাবে করা হয়ে থাকে যাতে সেগুলোর উপর বৃষ্টি পড়লেও খুব একটা সমস্যা না হয়। আপনার বাইক চলমান অথবা পার্ক করা অবস্থায় কিছুক্ষ বৃষ্টিতে ভিজলে সমস্যা হবে না। কিন্তু এরপর এটার সঠিক যত্ন না হলে কিংবা অনেক দিন ধরে বৃষ্টির মধ্যে পার্ক করা থাকলে মোটরবাইকের ইঞ্জিন, ইলেকট্রিক্যাল পার্টস (ইসিইউ) সহ, আরো অনেক কিছুই মরিচা পড়ে ও ক্ষয় হয়ে যাবে।

মোটরবাইক বৃষ্টিতে ভেজার পর কী করবো?

প্রত্যেকবার রাইডের পরে যদি বাইক ধোয়ার সময় আপনার না থাকে, তবুও মোটরবাইকে কাদা লাগলে সেটা ধুয়ে মুছে ফেলা খুবই জরুরি। এই কাদা লম্বা সময় বডিতে বসে থাকলে খুব জলদিই বাইকে মরিচা পড়ে যাবে। এছাড়াও আপনার রাইডিং পোশাক ও সরঞ্জাম কখনও ভেজা অবস্থায় ফেলে রাখবেন না, নাহলে ফাংগাস পড়ে নষ্ট হয়ে যাবে।

ভালো মানের বাইকার রেইনকোট কোথায় পাবো?

আপনার এলাকায় যদি কোনও ভালো স্পোর্টস বা অটো পার্টস অ্যাক্সেসরিজের দোকান থেকে থাকে, তাহলে সেখানেই ভালো বাইকার রেইনকোট ও প্যান্ট পেয়ে যাবেন। এছাড়াও বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস bikroy.com-এ বিভিন্ন ধরণের রাইডিং পোশাক, উইন্ডব্রেকার জ্যাকেট, প্রতিফলক স্টিকার ইত্যাদি সব ধরনের পণ্য এক জায়গা থেকেই কিনতে পারবেন।

মোটরবাইকে হ্যাজার্ড লাইটের কাজ কী?

সাধারণত হ্যাজার্ড লাইট গাড়িতে যেকোনো বিপদ বা জরুরি অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু মোটরবাইকে এই হ্যাজার্ড লাইট আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ঝড়-বাদল, কুয়াশা, হাইওয়েতে কিংবা যেকোনো বিপদজনক পরিস্থিতিতে অন্যান্য বড় যানবাহন চালকদের জন্য বাইক কোনো দিক দিয়ে চলাফেরা করছে, কোথাও স্পিড কমাচ্ছে বা থামছে, এসব ভালোভাবে দেখা কঠিন হয়ে যায়। এই সময়গুলোতে বাইকাররা হ্যাজার্ড লাইট চালু রেখে নিজেদের অবস্থান ও পরিস্থিতি সম্পর্কে অন্য ড্রাইভারদের ধারণা দিতে পারেন। 

Similar Advices

Buy New Bikesbikroy
Quad Bike 200 cc 2025 for Sale

Quad Bike 200 cc 2025

10 km
verified MEMBER
Tk 365,000
1 month ago
GOLF kart 6 seater 2025 for Sale

GOLF kart 6 seater 2025

0 km
verified MEMBER
Tk 965,000
1 month ago
Honda CBR CB150R 2018 for Sale

Honda CBR CB150R 2018

21,000 km
MEMBER
Tk 250,000
5 days ago
Quad Bike 2025 for Sale

Quad Bike 2025

0 km
verified MEMBER
Tk 330,000
1 week ago
Bike 2025 for Sale

Bike 2025

0 km
verified MEMBER
Tk 365,000
1 week ago
Buy Used Bikesbikroy
Suzuki GSX R150 ABS 2022 for Sale

Suzuki GSX R150 ABS 2022

14,000 km
verified MEMBER
Tk 330,000
1 day ago
Honda CBR 2023 for Sale

Honda CBR 2023

9,000 km
MEMBER
Tk 460,000
3 days ago
Yamaha Fazer V2 2017 for Sale

Yamaha Fazer V2 2017

43,008 km
MEMBER
Tk 179,000
2 days ago
Honda CB Hornet 160R 2018 for Sale

Honda CB Hornet 160R 2018

33,000 km
MEMBER
Tk 125,000
3 weeks ago
Lifan KPT 4v duel abs 2022 for Sale

Lifan KPT 4v duel abs 2022

25,000 km
MEMBER
Tk 215,000
1 month ago
+ Post an ad on Bikroy