মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার বিস্তারিত নিয়ম

29 Mar, 2023   [wppr_avg_rating]
মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার বিস্তারিত নিয়ম

আজকে আমরা জানব মোটরসাইকেল-ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ করার নিয়ম বা নবায়ন করার নিয়ম। মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স, বা যে কোনো ড্রাইভিং লাইসেন্স একজন গাড়ি/বাইক চালকের অপরিহার্য সঙ্গী। মোটরসাইকেল কেনার পর, ড্রাইভিং লাইসেন্স অবশ্যই করে ফেলবেন। কারণ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মোটরসাইকেল চলানো আইননত দণ্ডনীয়। পৃথিবীর সকল দেশেই ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যাতিত গাড়ি চালানো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। যেকোনো সময়ই যেকোনো কারণে রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ বা যেকোনো আইন রক্ষাকারী বাহিনী আপনার গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে আপনাকে। এসময় প্রথমেই আপনার কাছে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখতে চাওয়া হবে।

এছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর আরো কিছু ব্যবহার রয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স মোটরযান চালানোর অনুমতি বহন ছাড়াও আপনার পরিচয় বহন করে। এই কাজটি এনআইডি কার্ড বা অন্যান্য পরিচয়পত্র গুলো করে থাকলেও সবসময় সেগুলো সাথে রাখা হয় না, প্রয়োজনও পরে না। আবার কখনো কোন দুর্ঘটনার পর আপনার পরিচয় জানার কাজেও এটি প্রয়োজন হতে পারে। এমনকি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে, বিদেশ ভ্রমণে, কারো কাছে নিজের বয়স নিশ্চিত করতেও ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করা যায়। সে জন্য আপনাকে মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ও নবায়নকরার নিয়ম ভালোভাবে জানতে হবে ।

আমরা সবাই এখন আইন নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। আমাদের যাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে তাদের সকলের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য লাইসেন্স করা আছে। আমরা জানি যে, বাংলাদেশের সড়ক আইন অনুযায়ী মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ ১০ বছর হয়ে থাকে। এই ১০ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর আমাদের লাইসেন্সটি আবার নবায়ন করতে হয় যেটাকে আমরা ইংরেজিতে ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ (Driving License Re-New) বলে থাকি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার নিয়ম

  • ধাপ-১: প্রথমে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদের পুনরায় একটি ড্রাইভিং-এর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদের জন্য ধাপটি প্রযোজ্য নয়।
  • ধাপ-২: ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফরম পূরণ করুন।
  • ধাপ-৩: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফরমের সাথে যুক্ত করুন।
  • ধাপ-৪: বিআরটিএ অফিসের নির্দিষ্ট জায়গায় ফরমটি কাগজপত্র সহ জমা দিন।
  • ধাপ-৫: কাগজপত্রে সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে বায়োমেট্রিক তথ্যাদি প্রদান করতে হবে। বায়োমেট্রিক তথ্যাদি দেওয়ার জন্য বিআরটিএ অফিসের নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে ছবি, আঙুলের ছাপ ও স্বাক্ষর প্রদান করুন। এরপর আপনাকে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্ট হওয়া পর্যন্ত কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
  • ধাপ-৬: স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্ট করা শেষ হলে আপনার মোবাইলে এসএমএস আসবে। এসএমএস আসলে বিআরটিএ অফিস থেকে নিয়মানুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্সটি সংগ্রহ করুন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া এবং খরচ সমূহ

(ক) অপেশাদারঃ

গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদারঃ

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড প্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

আমরা জানি যে ড্রাইভিং লাইসেন্স মোটরবাইক চালানোর জন্য অত্যাবশ্যকীয় বিষয় তাই এর নবায়ন করা খুবই জরুরী। আমাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ যদি শেষ হয়ে যায় এবং তা যদি নবায়ন করা না হয় তাহলে প্রতি বছর আপনাকে ২৩০ টাকা করে জরিমানা বাবদ দিতে হবে। এদিকে লাইসেন্স এর মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত আপনার সুযোগ থাকবে নবায়নের জন্য। এক্ষেত্রে কোন প্রকার জরিমানা গুনতে হবে না।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
  • রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি।
  • শিক্ষাগত যোগ্যাতার সনদ;
  • নির্ধারিত ফী জমাদানের রশিদ।
  • পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
  • সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার বিস্তারিত নিয়ম

এখন আমরা কম বেশি সবাই জানি কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হয়, কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তো জানি না কিভাবে পেশাদার এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করা যায় এবং কত টাকা খরচ হয়। চলুন এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

ধাপ ১:

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ –

  •  ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয় প্ত্র (NID) এর ফটোকপি
  • নাগরিক সনদ পত্র ( সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যলয় থেকে সংগ্রহ করতে হবে) ফটোকপি ও সত্যায়িত ।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি ৪ কপি।
  • আসল ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড।

ব্যাংক ডিপোজিট দেওয়ার জন্য আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি নিয়ে বিআরটিএ অফিসের নবায়ন অফিসার এর কাছ থেকে সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে যা ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার সময় ব্যাংক ডিপোজিট ফরম এর সাথে জমা দিতে হবে । ব্যাংক ডিপোজিট এর পরিমাণ ২৪২৭ টাকা। এই টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক রিসিপট পেপার সংগ্রহ করে যত্ন সহকারে রাখতে হবে।

ধাপ ২:

ভালোভাবে ফরমটি পড়বেন, তারপর নির্ভুল ভাবে ফর্ম পূরণ করবেন। এখানে আপনাকে ২ ধরনের ফরম পূরণ করতে হবে –

১- নবায়ন ফরম, ২- মেডিকেল ফরম

নবায়ন ফরমঃ নবায়ন ফরম পূরণের ক্ষেত্রে লক্ষ্যনীয় বিষয়গুলো হল- যদি আপনি বিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার স্ত্রী র নাম ও মোবাইল নাম্বার / স্বামীর নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। যদি অবিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার পিতার নাম অথবা মাতার নাম দিতে হবে। এই ফরম আপনি চাইলে অনলাইনে পূরণ করতে পারবেন।

মেডিকেল ফরমঃ মেডিকেল ফরম এর চেক আপ লিস্ট অনুযায়ী সকল বিষয় চেক করে ফরমটি একজন এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা মেডিকেল টেস্ট করিয়ে তা সত্যায়িত করিয়ে নিয়ে জমা দিতে হবে। এই ফরমটি আপনি বিআরটিএ এর আশেপাশে ফটোকপির দোকানগুলোতে পেয়ে যাবেন।

এই দুইটি ফরমে ১ কপি করে ছবি সত্যায়িত করে নিতে হবে। এরপরে নবায়ন ফরম ও মেডিকেল ফরম পূরণ করে জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি, ব্যাংক স্লিপ ফটোকপি, নাগরিক সনদ পত্রের ফটোকপি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এর আসল কপি সব কিছু একত্রে করে জমা দিতে হবে।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে:

উপরের সকল ডকুমেন্টস এর সাথে পুলিশ তদন্তের প্রতিবেদন সত্যায়িত করতে হবে। এক্ষেত্রে ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ও ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজের ছবি এবং পুনরায় ব্যবহারিক পরিক্ষা দিতে হবে।

আপনার যদি সকল ডকুমেন্টস একদম ঠিক থাকে তাহলে সেদিন অথবা পরের দিন আপনি একটা ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন যা দিয়ে আপনি আপনার বায়োমেট্রিক এসএমএস না আসা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে মোটরসাইকেল চালাতে পারবেন।

ধাপ ৩:

বায়োমেট্রিক এসএম এস আসলে বা আপনাকে কোন নির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া থাকলে সেই তারিখ অনুযায়ী সেখানে গিয়ে আপনার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি তুলে আসতে হবে। সেদিনই আপনি একটা কম্পিউটার কপি পাবেন।

ধাপ ৪:

ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি তোলার নির্দিষ্ট সময় পর (বিআরটিএ থেকে যে সময় দেওয়া হবে) সেই কম্পিউটার কপি নিয়ে যেয়ে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

উপরিউক্ত ধাপগুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি আপনার মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজেই নবায়ন করতে পারবেন এবং পুনরায় আপনি আপনার পছন্দের বাহন নিয়ে রাস্তায় রাইড করতে পারবেন। এই ছিলো আমাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স কীভাবে নবায়ন করতে তার প্রক্রিয়াগুলো।

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স (Smartcard Driving License) যা যা লাগবে

  • নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
  • রেজিস্টার্ড ডাক্তারকর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
  • ন্যাশনাল আইডিকার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি।
  •  নির্ধারিত ফি (পেশাদার- ১৬৭৯/- ও অপেশাদার- ২৫৪২/- টাকা) বিআরটিএর নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
  • পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
  • সদ্য তোলা ১ কপিপাসপোর্ট সাইজ ছবি।

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

উপরে উল্লেখিত পরীক্ষা সমূহে উত্তীর্ণ হলে আপনি স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারবেন নিচের সহজ কিছু ধাপ অনুসরণ করে।

ধাপ-১: নির্দিষ্ট ফরমটি পূরণ করুন। ফরম পূরণের ক্ষেত্রে সকল ইংরেজি অক্ষর বড় হাতের দিন। যে সকল পয়েন্ট আপনার জন্য নয় সেগুলো খালি রাখুন।

ধাপ-২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফরমের সাথে যুক্ত করুন।

ধাপ-৩: পরীক্ষায় পাশের রেজাল্ট আসার পর কাগজপত্র সহ ফরমটি বিআরটিএ অফিসে জমা দিন।

ধাপ-৪: ফরমটি জমা দিলে তারা ফরমটি গ্রহণ করে একটি প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ দিবে। রশিদে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্যাদি নেয়ার তারিখ দেয়া থাকবে।

ধাপ-৫: বায়োমেট্রিক তথ্যাদি নেয়ার তারিখে প্রাপ্তি স্বীকার রশিদটি নিয়ে বিআরটিএ অফিসে চলে যান। সেখান থেকে প্রথমে টোকেন সংগ্রহ করে টোকেনের নাম্বার অনুযায়ী ভিতরে প্রবেশ করুন।

ধাপ-৬: ভিতরে প্রবেশ করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে আপনার তথ্য দিন। এরপর তথ্যগুলো পরীক্ষা করে দেখুন।

ধাপ-৭: তথ্যগুলো ঠিক থাকলে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্যাদি প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক তথ্যাদি হিসাবে এখানে আপনার ছবি, আঙুলের ছাপ ও স্বাক্ষর গ্রহণ করা হবে।

ধাপ-৮: বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণ করে আপনাকে একটি কাগজ দেয়া হবে যেখানে স্মার্টকার্ড লাইসেন্স দেয়ার তারিখ লেখা থাকবে।

ধাপ-৯: নির্দিষ্ট তারিখে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সটি গ্রহণ করুন। নির্ধারিত তারিখের আগেই কখনো কখনো লাইসেন্স তৈরী হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।

ধাপ-১০:  ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরী হয়ে যাওয়ার এসএমএস পেয়ে গেলে এসএমএস এর তারিখ ও এসএমএস-এ উল্লেখিত ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার এবং প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ সহ বিআরটিএ অফিসে উপস্থিত হোন।

ধাপ-১১: নির্দিষ্ট লাইনে দাঁড়িয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করুন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স একই সাথে যেমন আপনার মোটরযান চালানোর অনুমতি বহন করে, তেমনি এটি আপনার পরিচয়পত্র হিসাবেও কাজ করে। ড্রাইভিং লাইসেন্স সঠিকভাবে করা একজন লোকের হাতে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। কারণ তিনি সচেতন নাগরিক। তাই সঠিকভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরী করা সকল মোটরযান চালকের নিরাপদে চলাচলের জন্য অপরিহার্য।

Frequently Ask Questions

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো?

উত্তরঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়ে কিনা তা জানার একটি মাত্র উপায় সেটি হল মোবাইলে এসএমএস মাধ্যমে চেক করা।

  • অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায় কিভাবে?

উত্তরঃ অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায়না। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ট্যাটাস চেক করতে হলে মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে চেক করতে হবে।

  • স্মার্টকার্ড লাইসেন্স পাওয়ার জন্য দেয়া নির্দিষ্ট পরীক্ষার তারিখে উপস্থিত হতে না পারলে কি করবো?

উত্তরঃ স্মার্টকার্ড লাইসেন্স-এর জন্য নির্ধারিত তারিখে পরীক্ষা দিতে উপস্থিত না হলে নির্দিষ্ট ব্যাংকে ৮৭ টাকা জমা দিয়ে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করে নিতে হবে।

  • ঢাকার বাইরের কোন ব্যাক্তি কি ঢাকা থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবে?

উত্তরঃ লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে বর্তমান ঠিকানাকেই শুধুমাত্র গুরুত্ব দেয়া হয়। তাই আপনি পরিচয় কারো ঠিকানা ও তার ইউটিলিটি বিলের কাগজপত্র ব্যবহার করে সেই জায়গা থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবেন।

Similar Advices

Buy New Bikesbikroy
Suzuki GSX R150 ABS নিউ মডেল 2023 for Sale

Suzuki GSX R150 ABS নিউ মডেল 2023

10,000 km
verified MEMBER
Tk 370,000
23 hours ago
Yamaha Deluxe FZS V3 2023 for Sale

Yamaha Deluxe FZS V3 2023

21,000 km
MEMBER
Tk 229,000
4 days ago
Runner Turbo 125 . 2018 for Sale

Runner Turbo 125 . 2018

30,000 km
MEMBER
Tk 55,000
4 hours ago
Regal Raptor GTXL sports 2025 for Sale

Regal Raptor GTXL sports 2025

5,000 km
MEMBER
Tk 140,000
2 days ago
Buy Used Bikesbikroy
Suzuki Gixxer SF Fi Abs V4 2024 for Sale

Suzuki Gixxer SF Fi Abs V4 2024

6,400 km
verified MEMBER
verified
Tk 310,000
2 weeks ago
Yamaha FZ-X duel abs 2024 for Sale

Yamaha FZ-X duel abs 2024

4,000 km
verified MEMBER
Tk 275,000
1 week ago
Yamaha FZS V3 Deluxe 2025 for Sale

Yamaha FZS V3 Deluxe 2025

5,400 km
verified MEMBER
verified
Tk 250,000
2 weeks ago
Suzuki Access Scooty নতুন 2025 for Sale

Suzuki Access Scooty নতুন 2025

1,800 km
verified MEMBER
verified
Tk 198,000
2 weeks ago
Hero Maestro Edge 110 xtec 2024 for Sale

Hero Maestro Edge 110 xtec 2024

10,100 km
verified MEMBER
Tk 158,000
2 days ago
+ Post an ad on Bikroy