ইলেকট্রিক বাইক কেনার গাইড

29 Mar, 2023   
ইলেকট্রিক বাইক কেনার গাইড

বাংলাদেশ বাস করছেন এমন লোকের জন্য দেশটি ঘুরে দেখার জন্য কোনো ইলেকট্রিক বাইক ব্যবহার করার চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। যদি আপনি আপনার চুলে মুক্ত বাতাসের স্পর্শ পেতে চান এবং পৃথিবীর সকল ব্যস্ততা ভুলে রাস্তায় চলতে চান, তাহলে ইলেকট্রিক বাইক হলো আদর্শ। বাস্তবিকপক্ষে, ইলেকট্রিক বাইক বলতে মোটরবাইক এবং স্কুটারসহ আরও অনেক ধরণের যানবাহন বোঝায়। আপনি খেয়াল করবেন যে, শহরের বিভিন্ন স্থানে আপনাকে নিরাপদে পৌঁছে দেয়ার জন্য ইলেকট্রিক বাইক একটি আদর্শ বাহন, কারণ এগুলো ঘণ্টায় সাধারণত ৪০-৭০ কিলোমিটার গতিতে চলাচল করে। এই কারণে, বাংলাদেশে ইলেকট্রিক বাইক ব্যবহারের উপর একটি বিশদ বিবরণ এখানে দেয়া হলো।

ইলেকট্রিক বাইক কী?

রিচার্জেবল ব্যাটারির সাথে ইলেকট্রিক মোটরের সমন্বয়ের কারণে ইলেকট্রিক বাইক অন্যান্য বাইক থেকে আলাদা হয়ে থাকে। গ্যাসোলিনের পরিবর্তে এগুলো বিদ্যুতের সাহায্যে চলে। আপনাকে যা করতে হবে তা হলো, একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে যাওয়ার জন্য ব্যাটারিটি চার্জ করে নিতে হবে। একটি ইলেকট্রিক বাইক একবার চার্জ করার পর মুলত ৭০ থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম। এটি চার্জ করতে যেকোনো সাধারণ ইলেকট্রিক আউটলেটে প্লাগটি লাগিয়ে দিন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৮ ঘণ্টার মধ্যেই এটি পুরো চার্জ হয়ে যাবে। যেহেতু বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব অনেক বেশি, তাই নানা স্থানে যাওয়ার জন্য একটি ইলেকট্রিক বাইক অনেক বেশি কার্যকর। সাথে আরও দেখে নিন প্রথম বাইক কেনার আগে যে বিষয়গুলো আপনার জানা প্রয়োজন

গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের সুবিধাবলী

প্রধান শক্তির উৎসের ভিত্তিতে যখন গ্যাসোলিন ব্যবহারকারী কোনো বাইককে ইলেকট্রিক বাইকের সাথে তুলনা করবেন, তখন আপনি অন্যান্য বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের ক্ষেত্রে সুস্পষ্টভাবে অজস্র সুবিধাবলী দেখতে পাবেন। একটি কারণ হলো, দেখতে এবং আকারে একই রকম হলেও, গ্যাসোলিন চালিত বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইক সহজে তদারকি করা যায় এবং এটি অনেক দ্রুত ত্বরণ নিতে পারে। আপনি আরও দেখবেন যে, ইলেকট্রিক স্কুটার এবং বাইকের ক্ষেত্রে মেরামত অনেক কম লাগে, আপনাকে শুধু নিশ্চিত হতে হবে যে ব্রেক প্যাড এবং টায়ারগুলোর অবস্থা ভালো রয়েছে। অন্যদিকে, গ্যাসোলিন বাইকে এমন অনেক যন্ত্রাংশ রয়েছে, ক্ষতি থেকে সুরক্ষার জন্য যেগুলো নিয়মিতভাবে মেরামত করতে হয়।

গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর জ্বালানি সাশ্রয়ের ক্ষমতা। গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের জ্বালানি খরচ কম হয়। উদাহরণ স্বরূপ, যখন গ্যাসলিনের দাম বৃদ্ধি পায়, তখন তার তুলনায় বিদ্যুতের দাম অল্প বেড়ে থাকে। ইলেকট্রিক বাইক খুবই সামান্য শব্দ করে চলে, যা বাংলাদেশের ব্যস্ত রাস্তায় অন্যদের বিরক্তির কারণ হয় না। অল্প পরিমাণ দূষণ করার কারণে, ইলেকট্রিক বাইক গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় অনেক বেশি পরিবেশ বান্ধব।

সবচেয়ে ভালো গঠন এবং মডেলের বাইক

মেয়েদের জন্য স্কুটার

যখন আপনি মোটরবাইক ক্রয় করার ইচ্ছা পোষণ করেন, তখন বিদ্যমান হরেক রকমের মডেলের মধ্য থেকে আপনার পছন্দের মডেলটি বাছাই করা আপনার জন্য হতাশার হতে পারে, বিশেষ করে দাম অনুযায়ী ভালো মানের গঠন আর মডেলের বাইক নির্বাচন করার জন্য আপনাকে অনেক বেশি কুশলী হতে হবে। শীর্ষ ব্র্যান্ডের মধ্য থেকে যে চারটি ব্র্যান্ডের মধ্য থেকে ক্রয় করার সময় আপনাকে খুব বেশি চিন্তা করতে হবে না সেগুলো হলো – বির মোটরস কর্পোরেশন (Bir Motors Corporation), হোন্ডা (Honda), ওয়ালটন (Walton) এবং ইয়ামাহা (Yamaha)।

বাজারে বির মোটরস কর্পোরেশনের বিভিন্ন মডেলের বাইক পাওয়া যায়, যার মধ্যে বির ম্যাগনাম (Bir Magnum) অন্যতম। তাদের সবগুলো মডেলের মধ্যে এটি সবচেয়ে চমৎকার এবং যেকোনো গৃহেই এটি মানিয়ে যাবে। যদি আপনি এটি বিবেচনা করেন, তবে আপনার জানা থাকা উচিত যে, প্রতিবার চার্জ করার পর এটি প্রায় ৭৬ কি. মি. পর্যন্ত যেতে পারে এবং প্রতিবার চার্জ করার জন্য খরচ হবে মাত্র ৫ টাকা। এই ইলেকট্রিক বাইকটি ঘণ্টায় ৫০ কি. মি. পর্যন্ত যেতে পারে যার মধ্যে জ্বালানি খরচ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও রয়েছে।

এর বাইরেও আপনি আরও অনেক ধরণের মডেল বিবেচনা করতে পারেন। ওয়ালটন লিউ ৯০ (Walton Leo 90) হলো আরেকটি চমৎকার মোটরবাইক, যা বিভিন্ন রঙের পাওয়া যায়। লিউ মডেলটি ৭০ কি. মি. পর্যন্ত মাইলেজ ছুতে পারে, যেখানে ওয়ালটনের স্টাইলেক্স (Stylex) মডেলটির মাইলেজ হলো ৫৫ কি. মি.।

যদি আপনি ভালো মানের বাইক কেনার পাশাপাশি কিছু পরিমাণ অর্থ বাঁচাতে চান, তবে ওয়ালটনের নিকট আরও নানা ধরণের মডেল রয়েছে, যেগুলো আপনার রুচির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে এবং এমন কয়েকটি মডেল হলো ফিউশন ১০০, ১১০ এবং ১২৫ ইএক্স এবং এক্সপ্লোর ১৪০। এই প্রতিটি বাইকের আদর্শ মাইলেজ হলো ৪০ কি. মি., যা বাংলাদেশে চলাচলের জন্য যথেষ্ট। যদি আপনি ভালো করে এই সকল ইলেকট্রিক স্কুটার দেখতে ইচ্ছুক হোন, তবে bikroy.com-এ চলে আসুন, কারণ তাদের সংগ্রহে রয়েছে চমৎকার গঠন আর মডেলের অনেক রকমের ইলেকট্রিক বাইক

ইলেকট্রিক বাইক কেনাবেচার জন্য পরামর্শ

যদি আপনি bikroy.com-এ কোনো ইলেকট্রিক বাইক কিনতে বা বেচতে চান, তবে তা করার পূর্বে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আপনার জন্য কিছু পরামর্শ রয়েছে। ক্রয় করার ক্ষেত্রে পরামর্শ হলো, আপনি যেই বাইকটি কিনতে চান, সেটি কেনার পূর্বে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে এটি আইনসঙ্গতভাবে বিক্রি হচ্ছে কি না। তা করতে কেনার পূর্বে আপনার উচিত বিক্রেতাকে কল করা বা ইমেইল পাঠানো এবং বাইকটি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা। আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে, এর অবস্থা ভালো রয়েছে, তাই এই ধাপটি আপনার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর যেহেতু বিক্রেতাকে কল বা ইমেইল করতেই হবে, তাই এটি খুব একটা কঠিন কাজ নয়।

বাইকটি কেমন সে সম্পর্কে ধারণা দিতে বাইকটির একটি বা দু’টি ছবি দেওয়া এবং পর্যাপ্ত তথ্য দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদি বাইকটির বিক্রেতা সম্বন্ধে কোনো তথ্য না থাকে, বা সেখানে প্রদত্ত তথ্যাবলী তেমন একটা সঠিক না থাকে, তবে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।

বিক্রেতাদের ক্ষেত্রে, আপনি যেই বাইকটি বিক্রি করতে চাচ্ছেন, তবে সেটি সম্পর্কে যতটা সম্ভব বেশি তথ্য দিন। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে শ্রেনিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়। বিস্তারিত তথ্য না থাকলে, গ্রাহক এটি এড়িয়ে যাবে, যার কারণে বাইকটি বিক্রি হতে অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগবে। বাইকটির এক বা একাধিক ছবিও পোস্ট করা ভালো, যেন ক্রেতা বুঝতে পারে যে বাইকটির অবস্থা ভালো রয়েছে।

বাংলাদেশ বাস করছেন এমন লোকের জন্য দেশটি ঘুরে দেখার জন্য কোনো ইলেকট্রিক বাইক ব্যবহার করার চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। যদি আপনি আপনার চুলে মুক্ত বাতাসের স্পর্শ পেতে চান এবং পৃথিবীর সকল ব্যস্ততা ভুলে রাস্তায় চলতে চান, তাহলে ইলেকট্রিক বাইক হলো আদর্শ। বাস্তবিকপক্ষে, ইলেকট্রিক বাইক বলতে মোটরবাইক এবং স্কুটারসহ আরও অনেক ধরণের যানবাহন বোঝায়। আপনি খেয়াল করবেন যে, শহরের বিভিন্ন স্থানে আপনাকে নিরাপদে পৌঁছে দেয়ার জন্য ইলেকট্রিক বাইক একটি আদর্শ বাহন, কারণ এগুলো ঘণ্টায় সাধারণত ৪০-৭০ কিলোমিটার গতিতে চলাচল করে। এই কারণে, বাংলাদেশে ইলেকট্রিক বাইক ব্যবহারের উপর একটি বিশদ বিবরণ এখানে দেয়া হলো।

ইলেকট্রিক বাইক কী?

রিচার্জেবল ব্যাটারির সাথে ইলেকট্রিক মোটরের সমন্বয়ের কারণে ইলেকট্রিক বাইক অন্যান্য বাইক থেকে আলাদা হয়ে থাকে। গ্যাসোলিনের পরিবর্তে এগুলো বিদ্যুতের সাহায্যে চলে। আপনাকে যা করতে হবে তা হলো, একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে যাওয়ার জন্য ব্যাটারিটি চার্জ করে নিতে হবে। একটি ইলেকট্রিক বাইক একবার চার্জ করার পর মুলত ৭০ থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম। এটি চার্জ করতে যেকোনো সাধারণ ইলেকট্রিক আউটলেটে প্লাগটি লাগিয়ে দিন এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৮ ঘণ্টার মধ্যেই এটি পুরো চার্জ হয়ে যাবে। যেহেতু বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব অনেক বেশি, তাই নানা স্থানে যাওয়ার জন্য একটি ইলেকট্রিক বাইক অনেক বেশি কার্যকর। সাথে আরও দেখে নিন প্রথম বাইক কেনার আগে যে বিষয়গুলো আপনার জানা প্রয়োজন

গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের সুবিধাবলী

প্রধান শক্তির উৎসের ভিত্তিতে যখন গ্যাসোলিন ব্যবহারকারী কোনো বাইককে ইলেকট্রিক বাইকের সাথে তুলনা করবেন, তখন আপনি অন্যান্য বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের ক্ষেত্রে সুস্পষ্টভাবে অজস্র সুবিধাবলী দেখতে পাবেন। একটি কারণ হলো, দেখতে এবং আকারে একই রকম হলেও, গ্যাসোলিন চালিত বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইক সহজে তদারকি করা যায় এবং এটি অনেক দ্রুত ত্বরণ নিতে পারে। আপনি আরও দেখবেন যে, ইলেকট্রিক স্কুটার এবং বাইকের ক্ষেত্রে মেরামত অনেক কম লাগে, আপনাকে শুধু নিশ্চিত হতে হবে যে ব্রেক প্যাড এবং টায়ারগুলোর অবস্থা ভালো রয়েছে। অন্যদিকে, গ্যাসোলিন বাইকে এমন অনেক যন্ত্রাংশ রয়েছে, ক্ষতি থেকে সুরক্ষার জন্য যেগুলো নিয়মিতভাবে মেরামত করতে হয়।

গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর জ্বালানি সাশ্রয়ের ক্ষমতা। গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের জ্বালানি খরচ কম হয়। উদাহরণ স্বরূপ, যখন গ্যাসলিনের দাম বৃদ্ধি পায়, তখন তার তুলনায় বিদ্যুতের দাম অল্প বেড়ে থাকে। ইলেকট্রিক বাইক খুবই সামান্য শব্দ করে চলে, যা বাংলাদেশের ব্যস্ত রাস্তায় অন্যদের বিরক্তির কারণ হয় না। অল্প পরিমাণ দূষণ করার কারণে, ইলেকট্রিক বাইক গ্যাসোলিন বাইকের তুলনায় অনেক বেশি পরিবেশ বান্ধব।

সবচেয়ে ভালো গঠন এবং মডেলের বাইক

মেয়েদের জন্য স্কুটার

যখন আপনি মোটরবাইক ক্রয় করার ইচ্ছা পোষণ করেন, তখন বিদ্যমান হরেক রকমের মডেলের মধ্য থেকে আপনার পছন্দের মডেলটি বাছাই করা আপনার জন্য হতাশার হতে পারে, বিশেষ করে দাম অনুযায়ী ভালো মানের গঠন আর মডেলের বাইক নির্বাচন করার জন্য আপনাকে অনেক বেশি কুশলী হতে হবে। শীর্ষ ব্র্যান্ডের মধ্য থেকে যে চারটি ব্র্যান্ডের মধ্য থেকে ক্রয় করার সময় আপনাকে খুব বেশি চিন্তা করতে হবে না সেগুলো হলো – বির মোটরস কর্পোরেশন (Bir Motors Corporation), হোন্ডা (Honda), ওয়ালটন (Walton) এবং ইয়ামাহা (Yamaha)।

বাজারে বির মোটরস কর্পোরেশনের বিভিন্ন মডেলের বাইক পাওয়া যায়, যার মধ্যে বির ম্যাগনাম (Bir Magnum) অন্যতম। তাদের সবগুলো মডেলের মধ্যে এটি সবচেয়ে চমৎকার এবং যেকোনো গৃহেই এটি মানিয়ে যাবে। যদি আপনি এটি বিবেচনা করেন, তবে আপনার জানা থাকা উচিত যে, প্রতিবার চার্জ করার পর এটি প্রায় ৭৬ কি. মি. পর্যন্ত যেতে পারে এবং প্রতিবার চার্জ করার জন্য খরচ হবে মাত্র ৫ টাকা। এই ইলেকট্রিক বাইকটি ঘণ্টায় ৫০ কি. মি. পর্যন্ত যেতে পারে যার মধ্যে জ্বালানি খরচ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও রয়েছে।

এর বাইরেও আপনি আরও অনেক ধরণের মডেল বিবেচনা করতে পারেন। ওয়ালটন লিউ ৯০ (Walton Leo 90) হলো আরেকটি চমৎকার মোটরবাইক, যা বিভিন্ন রঙের পাওয়া যায়। লিউ মডেলটি ৭০ কি. মি. পর্যন্ত মাইলেজ ছুতে পারে, যেখানে ওয়ালটনের স্টাইলেক্স (Stylex) মডেলটির মাইলেজ হলো ৫৫ কি. মি.।

যদি আপনি ভালো মানের বাইক কেনার পাশাপাশি কিছু পরিমাণ অর্থ বাঁচাতে চান, তবে ওয়ালটনের নিকট আরও নানা ধরণের মডেল রয়েছে, যেগুলো আপনার রুচির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে এবং এমন কয়েকটি মডেল হলো ফিউশন ১০০, ১১০ এবং ১২৫ ইএক্স এবং এক্সপ্লোর ১৪০। এই প্রতিটি বাইকের আদর্শ মাইলেজ হলো ৪০ কি. মি., যা বাংলাদেশে চলাচলের জন্য যথেষ্ট। যদি আপনি ভালো করে এই সকল ইলেকট্রিক স্কুটার দেখতে ইচ্ছুক হোন, তবে bikroy.com-এ চলে আসুন, কারণ তাদের সংগ্রহে রয়েছে চমৎকার গঠন আর মডেলের অনেক রকমের ইলেকট্রিক বাইক

ইলেকট্রিক বাইক কেনাবেচার জন্য পরামর্শ

যদি আপনি bikroy.com-এ কোনো ইলেকট্রিক বাইক কিনতে বা বেচতে চান, তবে তা করার পূর্বে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আপনার জন্য কিছু পরামর্শ রয়েছে। ক্রয় করার ক্ষেত্রে পরামর্শ হলো, আপনি যেই বাইকটি কিনতে চান, সেটি কেনার পূর্বে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে এটি আইনসঙ্গতভাবে বিক্রি হচ্ছে কি না। তা করতে কেনার পূর্বে আপনার উচিত বিক্রেতাকে কল করা বা ইমেইল পাঠানো এবং বাইকটি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা। আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে, এর অবস্থা ভালো রয়েছে, তাই এই ধাপটি আপনার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর যেহেতু বিক্রেতাকে কল বা ইমেইল করতেই হবে, তাই এটি খুব একটা কঠিন কাজ নয়।

বাইকটি কেমন সে সম্পর্কে ধারণা দিতে বাইকটির একটি বা দু’টি ছবি দেওয়া এবং পর্যাপ্ত তথ্য দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদি বাইকটির বিক্রেতা সম্বন্ধে কোনো তথ্য না থাকে, বা সেখানে প্রদত্ত তথ্যাবলী তেমন একটা সঠিক না থাকে, তবে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।

বিক্রেতাদের ক্ষেত্রে, আপনি যেই বাইকটি বিক্রি করতে চাচ্ছেন, তবে সেটি সম্পর্কে যতটা সম্ভব বেশি তথ্য দিন। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে শ্রেনিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়। বিস্তারিত তথ্য না থাকলে, গ্রাহক এটি এড়িয়ে যাবে, যার কারণে বাইকটি বিক্রি হতে অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগবে। বাইকটির এক বা একাধিক ছবিও পোস্ট করা ভালো, যেন ক্রেতা বুঝতে পারে যে বাইকটির অবস্থা ভালো রয়েছে।

Similar Advices



Leave a comment

Please rate

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Buy e-Bikesbikroy
হলি ড্রাগন ই-বাইক- 2024 for Sale

হলি ড্রাগন ই-বাইক- 2024

0 km
verified MEMBER
Tk 85,000
1 month ago
Exploit 2021 2020 for Sale

Exploit 2021 2020

10,000 km
MEMBER
Tk 65,000
4 hours ago
Exploit 504+ 72 Volt 6 Battery 2024 for Sale

Exploit 504+ 72 Volt 6 Battery 2024

3,450 km
MEMBER
Tk 34,500
6 hours ago
. 2023 for Sale

. 2023

100 km
MEMBER
Tk 32,000
10 hours ago
Electronic Bike. 2022 for Sale

Electronic Bike. 2022

10 km
MEMBER
Tk 70,000
1 day ago
Buy Scootersbikroy
TVS XL 2021 for Sale

TVS XL 2021

35,000 km
MEMBER
Tk 67,000
1 hour ago
Runner Skooty 2016 for Sale

Runner Skooty 2016

2,564 km
MEMBER
Tk 91,000
3 hours ago
TVS NTORQ ২০২১ 2021 for Sale

TVS NTORQ ২০২১ 2021

16,500 km
verified MEMBER
Tk 165,000
4 hours ago
TVS XL . 2015 for Sale

TVS XL . 2015

29,111 km
MEMBER
Tk 49,500
5 hours ago
Xingfu . 2010 for Sale

Xingfu . 2010

30,000 km
MEMBER
Tk 30,000
6 hours ago
+ Post an ad on Bikroy