টিভিএস মেট্রো রাইডিং রিভিউ – রাইড শেয়ারিং-এর জন্য সেরা অপশন

29 Mar, 2023   
টিভিএস মেট্রো রাইডিং রিভিউ – রাইড শেয়ারিং-এর জন্য সেরা অপশন

হ্যালো, আমি রিকু খন্দকার। আমি প্রায় ১.৫ বছর ধরে ঢাকার রাস্তায় টিভিএস মেট্রো বাইকটি চালাচ্ছি। ১১০০০ কিলোমিটারেরও বেশি চালানোর পর আমি আমার নিজস্ব টিভিএস মেট্রো রিভিউ নিয়মিত শহুরে বাইকার এবং রাইড শেয়ারিং ভাইদের জন্য তুলে ধরতে চাই।

ঢাকার আগে আমার নিজের বাড়ি সিলেটে টিভিএস মেট্রো বাইকটি চালিয়ে বেশ কিছু অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। আমার আজকের টিভিএস মেট্রো রিভিউ এই দুই জায়গায় চালানোর মিশ্র ও ভিন্ন অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা। 

আমার মত বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা তরুন রাইডারদের মাঝে টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসির বাইকটি একটি দারুণ জনপ্রিয় মডেল। এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে বাইকটির সাশ্রয়ী দাম এবং ভালো মাইলেজ।

করোনার সময় টিভিএস মেট্রো দাম বেশ কমিয়ে আনা হয় এবং ১০,০০০ টাকা ছাড়ের বিশাল অফার দেয়া হয়। তখনই আমার জমানো কিছু টাকা এবং পরিবারের সাপোর্ট নিয়ে আমি এই বাইকটি কিনি। বর্তমানে বাংলাদেশে টিভিএস মেট্রো দাম প্রায় ৯৮০০০ টাকা। কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং করোনার সময় ব্যাপক ছাড় পাওয়ার আমি আমার টিভিএস মেট্রো বাইকটি মাত্র ৮৪,০০০ টাকায় কিনতে সক্ষম হই। সব মিলিয়ে বলতে গেলে ২ বছরের অধিক সময় আমি বাইকটি চালিয়েছি। এর মধ্যে ৭.৫ মাস সিলেটে এবং প্রায় ১.৫ বছর ঢাকায় রাইড শেয়ারিং পেশায় নিয়োজিত থেকে চালিয়েছি।

আজকের দিনে কেউ যদি শহুরে রাস্তায় পেশাদার হিসেবে রাইড শেয়ারিং করতে চান, তাহলে আমি বলবো, তার জন্য টিভিএস মেট্রো মোটরসাইকেল অন্যতম সেরা একটি অপশন। কারণ হিসেবে বাইকটির বেশ কিছু ভালো দিক আমি আজ উল্লেখ করবো। একই সাথে বাইকটি চালানোর সময় যেসব সমস্যা আমি পেয়েছি সেগুলোও আজকের টিভিএস মেট্রো রিভিউতে উল্লেখ করবো।

১০০ সিসি টিভিএস মেট্রো রিভিউ- যে কারণে বাইকটি রাইড শেয়ারিং-এর জন্য ভালো

দামের দিক থেকে সেরা টিভিএস মেট্রো ১০০

আমি ও আমার পরিচিত বেশ কিছু রাইড শেয়াইং ভাইরা করোনার সময় টিভিএস মেট্রো দাম যত কমে পেয়েছি, সেটা সত্যিই এদেশে বিরল। তবে বিশেষ ছাড় ছাড়াও বাইকটির বর্তমান দাম অনেক সাশ্রয়ী, বিশেষ করে যারা পেশাদার হিসেবে রাইড শেয়ারিং করতে চান তাদের জন্য। যারা আমার মত মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছে, তাদের জন্য টিভিএস মেট্রো দাম এবং মান দু’টোই স্বস্তিদায়ক। ১ লাখ টাকার কমে এত সুন্দর ও আদর্শ ডিজাইনের বাইক বাজারে খুব কমই পাবেন।

টিভিএস মেট্রো মাইলেজ রাইড শেয়ারিং পেশার জন্য অনুকূল

আমি এই বাইকটি চালানোর সময় জ্যামবিহীন খোলা রাস্তায় প্রতি লিটারে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার মাইলেজ পেয়েছি। আর স্বাভাবিক অবস্থায় কমপক্ষে ৫০ থেকে ৫৭ কিলোমিটার প্রতি লিটার মাইলেজ তো এমনিতেই পেয়ে যাই। এটা যে বাংলাদেশে ১০০ সিসি বাইকের জন্য সেরা মাইলেজ, তা বলবো না। কিন্তু বর্তমানে জ্বালানীর আকাশ-ছোঁয়া দামের কথা চিন্তা করলে প্রতি লিটারে টিভিএস মেট্রো মাইলেজ বেশ সন্তোষজনক। আমার মত যারা নিয়মিত রাইড শেয়ারিং করেন, তাদের জন্য ঢাকার রাস্তায় এই মাইলেজ যথেষ্ট। ইনকামের পেছনে খরচটাও অনেকটা নিয়ন্ত্রণেই থাকে। তাই আমার টিভিএস মেট্রো রিভিউতে এই মাইলেজের দিকটাও বেশ উপরেই থাকবে।

টিভিএস মেট্রো মোটরসাইকেলের সিট

আমার মতে এই বাইকটি রাইড শেয়ারিং-এর জন্য ভালো হওয়ার আরও একটা বড় কারণ হচ্ছে এর আরামদায়ক ও প্রশস্ত সিট ডিজাইন। নিয়মিত রাইডার হিসেবে সারাদিন ঢাকার রাস্তায় বাইক চালিয়েও টিভিএস মেট্রো আমাকে ক্লান্ত হতে দেয় না। কারণ এই বাইকটির সিট এবং হ্যান্ডেলের পজিশন বেশ আরামদায়ক।

আরও ভালো ব্যাপার হচ্ছে টিভিএস মেট্রোর পিলিওন সিট। এই সিটটিও বেশ প্রশস্ত এবং আরামদায়ক হওয়ায় অনেক লম্বা সময় বসে থাকার পরও যাত্রী স্বস্তিতে থাকেন। এছাড়াও টিভিএস মেট্রোর পিলিওন সিটের সাথে বেশ ভালো গ্র্যাব রিং রয়েছে। তাই যাত্রীরা আরামে ও নিরাপদভাবে মোটরসাইকেল রাইড নিতে পারেন, আর দিনশেষে আমার টিভিএস মেট্রো রিভিউও বেশ ভালো পাই।

টিভিএস মেট্রো মোটরসাইকেলের হ্যান্ডেল ও নিয়ন্ত্রণ

টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি বাইকটির আরও একটি দারুণ দিক হচ্ছে এর অত্যন্ত হালকা আরামদায়ক ডিজাইন এবং মসৃণ হ্যান্ডেলবার। এই বাইকটির ওজন দেশের বেশিরভাগ বাইকের তুলনায় বেশ কম, তাই এটিকে নিজের সুবিধামত টার্ন করানো এবং চালানোর স্বাচ্ছন্দ্য অতুলনীয়। আমার এক পরিচিত ভাই তার ভারী ১৫০ সিসির বাইক চালানোর পর যেদিন প্রথম টিভিএস মেট্রো রিভিউ করার জন্য আমার বাইকটি চালিয়ে দেখেন, সেদিন তার মুখ থেকে বারবার মোটরসাইকেলটির মসৃণ নিয়ন্ত্রণ এবং দারুণ হালকা ওজনের প্রশংসা শুনেছি।

এই বাইকটির হ্যান্ডেলবারও বএশ চমৎকার। খুব সহজে একে ট্র্যাফিক জ্যামের মধ্যে ডানে বামে সরিয়ে আরাম করে বাইকটি চালাচ্ছি। ঢাকার রাস্তায় এরকম মসৃণ নিয়ন্ত্রণের হালকা মোটরবাইক সত্যিই টিভিএস-এর একটা দারুণ উপহার। আমার যাত্রীরা সবসময় আমার রাইডে স্বস্তিবোধ করেন এবং সময়মত গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য আমার প্রশংসা করেন। কিন্তু আমি এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ব টিভিএস মেট্রো ১০০-এর সুচিন্তিত ডিজাইন এবং নিয়ন্ত্রণকেই দিব।

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – ১০০ সিসি বাইকটির আরও কিছু ভালো দিক

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – আউটলুক এবং ডিজাইন

টিভিএস মেট্রো দামের তুলনায় অসাধারণ ডিজাইন ও আউটলুক আমাদের উপহার দিয়েছে। সামর্থ্য না থাকায় যারা স্টাইলিশ আউটলুকের দামী বাইক কিনতে পারেন না, তাদের জন্য এই মোটরবাইকের ডিজাইন এবং আউটলুক নিঃসন্দেহে দারুণ। আমি কিনেছি টিভিএস মেট্রো ব্ল্যাক-রেড রং-এর সউন্দর বাইকটি। এছাড়াও বাজারে ব্ল্যাক-গ্রিন, রেড এবং ব্লু ইত্যাদি আকর্ষণীয় রং-এর অপশনে বাইকটি পাওয়া যাচ্ছে।

ডিজাইনের দিক থেকেও বাইকটির প্রায় সবগুলো ফিচারই দারুণ। হালকা পাতলা গড়ন, মসৃণ হ্যান্ডেলবার, বড় ট্যাংক, প্রশস্ত ও আরামদায়ক সিট, পিলিওনদের জন্য আরামদায়ক ও নিরাপদ বসার ব্যবস্থা, এই সবকিছুই বাইকটিকে অন্যতম সেরা একটি কমিউটার, অর্থাৎ রাইড শেয়ারিং বাইক করে তুলেছে। তাই টিভিএস মেট্রো রিভিউ হিসেবে এর ডিজাইনকে আমি বেশ ভালো নম্বর দিতে চাই।

টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি রিসেল ভ্যালু

এই বাইকটি ডিজাইন ও ফিচার রাইড শেয়ারিং উপযোগী হওয়ায় রিলিজ হওয়ার এত বছর পরও বাংলাদেশে টিভিএস মেট্রো দাম বেশ সাশ্রয়ী এবং চাহিদাও অনেক বেশি। রাইড শেয়ারিং পেশায় নতুন যেকোনো ভাই এই বাইকটিই পছন্দের তালিকায় উপরে রাখেন। যার ফলস্বরূপ এই বাইকটির রিসেল ভ্যালু, অর্থাৎ পুনরায় বিক্রির মূল্য বেশ ভালো পাওয়া যায়। কিছুটা সামর্থ্য হয়ে যাওয়ার পর অনেকেই যখন বাইক পরিবর্তন করার কথা ভাবেন, তখন টিভিএস মেট্রো দাম সহজলভ্য হওয়ায় খুব সহজেই এটাকে ভালো মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। আর নতুন রাইডারদের জন্যও বাইকটি আরো বেশি সাশ্রয়ী ও গ্রহনযোগ্য হয়ে ওঠে।

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – পারফরম্যান্স

টিভিএস মেট্রো বাইকটির পারফরম্যান্স যে ভালো, তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই। যেমন নিয়ন্ত্রণের স্বাচ্ছন্দ্য, তেমন মাইলেজ, আর তেমনই আরামদায়ক একটি বাইক হওয়ায় টিভিএস মেট্রো দামের তুলনায় দারুণ পারফরম্যান্সের অসাধারণ একটি মোটরবাইক।

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – বাইকটিতে যেইসব সমস্যা পেয়েছি

এইবার আসি টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি বাকটির কিছু বেসিক সমস্যায়। সিলেটে পাহাড়ি এবং অসমতল রাস্তায়, মৌসুমের বৃষ্টিতে মোটরবাইক চালানোর সময়, এমনকি ঢাকায় আসার পরও শহুরে রাস্তায় বেশ কিছু সমস্যা আমি পেয়েছি। সেইগুলো আমার টিভিএস মেট্রো রিভিউতে তুলে ধরার চেষ্টা করছিঃ

টিভিএস মেট্রো ভাইব্রেশন অর্থাৎ ঝাঁকুনি

বাজারের বেশিরভাগ টিভিএস মোটরবাইকেই এই সমস্যাটি দেখা যায়। সর্বোচ্চ গতি এবং  মাইলেজ তোলার সময় টিভিএস কোম্পানির বেশিরভাগ বাইকেই এক ধরণের ঝাঁকুনি অর্থাৎ ভাইব্রেশন অনুভব হয়। টিভিএস মেট্রো বাইকটিও এর ব্যতিক্রম নয়। আমার পরিচিত যত ভাইয়েরা টিভিএসের সাশ্রয়ী মূল্যের বাইক চালিয়েছেন, তারা প্রত্যেকেই এই বলে হাসাহাসি করেন যে, হয়ত এই ভাইব্রেশন টিভিএস বাইকের ট্রেডমার্ক হয়ে গেছে। ঝাঁকুনি না হলে যে টিভিএস বাইক চালাচ্ছি, সেটা বিশ্বাস করাই আজ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া এই ভাইব্রেশনের সময় টিভিএস মেট্রো বাইকটির বডি থেকে আপত্তিকর শব্দ পাওয়া যায়, যা খুব সহজে একজন নতুন বাইকারকে দুশ্চিন্তায় ফেলে দেয়।

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – টায়ারের গঠন ও ধরণ

টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি বাইকটির টায়ার নিয়ে আমার যথেষ্ট আপত্তি রয়েছে। সত্যি বলতে টিভিএসের বেশির ভাগ বাইকের টায়ার নিয়েই আমাদের দেশে বেশ অভিযোগ রয়েছে। প্রথমত আমার বাইকে দেয়া হয়েছিল টিউব টায়ার, যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিরগুলোর প্রায় সব ১০০ সিসি বাইকেই টিউবলেস টায়ার দেয়া হয়।  এই সমস্যার জন্য আমি পরে বাইক মডিফাই করে নিয়েছি।

দ্বিতীয়ত এই চাকা বেশ শক্ত ধরণের অস্থিতিস্থাপক উপাদান দিয়ে তৈরি। বাংলাদেশের রাস্তার অবস্থা সব জায়গায় একরকম না, কোথাও ভাংগা, কোথাও পানিতে ডোবা, কোথাও পিচ ঢালা নেই, শুধু নুড়ি পাথর বা ইটের রাস্তা। এই ধরণের রাস্তায় টিভিএসের এইরকম টায়ার মোটেই স্যুট করে না। এই টায়ারের গ্রিপ খুব একটা ভালো না, তাই আচমকা ব্রেক কষতে গেলে স্লিপ করে সহজেই। মডিফাই করার পর এই সমস্যা থেকে আমি নিস্তার পেয়েছি। কিন্তু টিভিএস কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে এই দেশে সফলভাবে ব্যবসা করে আসছে, তাই আমরা আশা করতেই পারি যে তারা এই টায়ারের সমস্যাটা বোঝার ও সমাধানের চেষ্টা করবে।

টিভিএস মেট্রো রিভিউ – এসি হেডলাইট

আমার কাছে আরও সমস্যা মনে হয়েছে টিভিসি মেট্রো ১০০ বাইকটির এসি হেডলাইট নিয়ে। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, এসি হেডলাইট হচ্ছে এমন একটি লাইট, যা আপনার থ্রটলের ঘুর্ণন অর্থাৎ বাইকের গতির উপর নির্ভর করে আলো কমায় বা বাড়ায়। এটা একটা কমিউটার বাইকের জন্য কখনই আদর্শ হতে পারে না, বিশেষ করে যখন বাংলাদেশের মত রোড কন্ডিশনে চালাতে হয়।

এই দেশে টানা একই স্পিড বা থ্রটলের রেসপন্সে বেশিক্ষণ চালানো সম্ভবই না। ট্র্যাফিক জ্যামে তো থেমে থেমে গতি কমিয়ে বাড়িয়ে চলতে হয়ই। তার উপর ভাংগা রাস্তায় বা বৃষ্টির বাইক চালানোর সময় যখন হেডলাইটের আলো সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, ঠিক তখনই গতি কমিয়ে বাড়িয়ে সাবধানে চলাচল করাও জরুরি। অথচ এসি হেডলাইটে আপনি থ্রটলের চাপ কমালে আলোও কমে যাবে, যেটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তার উপর আবার এই হেডলাইটটি হ্যালোজেন লাইট, যেটা আরও আপত্তিকর ব্যাপার। টিভিএস কোম্পানির থেকে আমরা আরও সুচিন্তিত বাইক ডিজাইন এবং ফিচারের বাস্তবসম্মত প্রয়োগ আশা করি। আমি আমার টিভিএস মেট্রো বাইকের হেডলাইটটি সিলেটের রাস্তায় চালানোর পরই বদলে ফেলেছি।

টিভিএস মেট্রো ১০০ রিভিউ – ট্যুর দেয়া যাবে কি?

আমি এই বাইকে সর্বোচ্চ ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত লম্বা ট্যুর দিয়েছি। দেশের বিভিন্ন জেলায় গিয়েছি। মাত্র ১০০ সিসির বাইক হওয়া সত্ত্বেও টিভিএস মেট্রো মাইলেজ বেশি হওয়ায় এবং সিট পজিশন ভালো হওয়ায় লম্বা ট্যুর দিতে আমার খুব বেশি সমস্যা হয় নি। যদিও বাইকে লং ট্যুর দেয়ার জন্য আরো বেশি ক্যাপাসিটির বাইক উত্তম, তবুও আমি টিভিএস মেট্রো রিভিউতে উল্লেখ করতে চাই, যে এই বাইক দিয়েও লং ট্যুর দেয়া সম্ভব।

শেষকথা

সবশেষে আমি এটাই বলতে চাই যে টিভিএস মেট্রো দামের হিসাবে বেশ ভালো একটি বাইক। এর নিয়ন্ত্রণ ও ডিজাইন বেশ আরামদায়ক এবং বাইকটি আমাকে রাইড শেয়ারিং পেশায় বেশ ভালো অগ্রগতি করার সুযোগ করে দিয়েছে। টিভিএস মেট্রো মাইলেজ বেশ সন্তোষজনক হওয়ায় ১ লাখ টাকার কমে আজও বাইকটি আমার মত অনেক রাইডার ভাইদের অন্যতম পছন্দের একটি মডেল। অল্প কিছু জিনিস যেগুলো আমার কাছে সমস্যা মনে হয়েছে সেগুলো আমার টিভিএস মেট্রো রিভিউ-এর মাধ্যমে কোম্পানির নজরে আসুক এটাই আশা করি। মধ্যবিত্ত রাইডার ভাইদের জন্য রইলো শুভকামনা!

Similar Advices



6 comments

  1. ডিজাইনের দিক থেকেও বাইকটির প্রায় সবগুলো ফিচারই দারুণ।

  2. টিভিএস মেট্রো নিতে চাই কিভাবে নেওয়া যাবে একটু জানাবেন আমাকে যত সহজ ভাবে নেওয়া যায় আমি অনেক আগ্রহ নেওয়ার জন্য

Leave a comment

Please rate

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Buy New Bikesbikroy
ZNEN RX 150 2017 2019 for Sale

ZNEN RX 150 2017 2019

16,000 km
verified MEMBER
verified
Tk 65,000
1 hour ago
Hero Splendor New 2022 for Sale

Hero Splendor New 2022

0 km
MEMBER
Tk 102,990
1 month ago
Honda Shine Tip top conditions 2023 for Sale

Honda Shine Tip top conditions 2023

15,000 km
verified MEMBER
verified
Tk 128,000
11 hours ago
Suzuki Gixxer Fi Abs V4 2024 for Sale

Suzuki Gixxer Fi Abs V4 2024

1,900 km
verified MEMBER
verified
Tk 255,000
2 days ago
Bajaj Pulsar 150 . 2022 for Sale

Bajaj Pulsar 150 . 2022

11,739 km
verified MEMBER
Tk 132,500
2 days ago
Buy Used Bikesbikroy
Hero Hunk . 2018 for Sale

Hero Hunk . 2018

25,000 km
MEMBER
Tk 92,000
2 weeks ago
Yamaha FZS Bike. 2024 for Sale

Yamaha FZS Bike. 2024

105 km
MEMBER
Tk 310,000
5 minutes ago
Hero Glamour . 2013 for Sale

Hero Glamour . 2013

50,000 km
MEMBER
Tk 45,000
3 days ago
Hero Passion pro 2010 for Sale

Hero Passion pro 2010

50,000 km
MEMBER
Tk 30,000
2 hours ago
TVS Apache RTR 4b exconnect abs 2023 for Sale

TVS Apache RTR 4b exconnect abs 2023

17,200 km
MEMBER
Tk 173,000
3 days ago
+ Post an ad on Bikroy