আমাদের দেশের রাস্তায় অন্যান্য জ্বালানি চালিত বাইকের মতোই চালানোর জন্য বিআরটিএর অনুমোদন পেয়েছে ওয়ালটনের নির্মাণ করা পরিবেশ বান্ধব ই-বাইক। দুই থেকে দশ বছরের জন্য ওয়ালটনের এই সিরিজের বাইকগুলো নিবন্ধন পাবে।
ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াকত আলী দেশের গণমাধ্যমকে এই ব্যাপারে নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, কোম্পানিটি ওয়ালটনের লোগোসহ তাকিওন ব্র্যান্ড নামে দেশীয় বাজারে ই-বাইক বাজারজাত করছে।
ওয়ালটন শোরুম ছাড়া ওয়ালটন ডিজি-অনলাইন টেকের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে কেনা যাবে বাইকটি। পরিবেশ বান্ধব ই-বাইকটি বর্তমানে পাওয়া যাবে ১২৭,৭৫০ টাকায়।
কেন ই-বাইকের চাহিদা বাড়ছে দেশের বাজারে?
বর্তমান সময়ে হঠাত করে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি ও বিশ্বব্যাপী চলা অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বেশিরভাগ যানবাহন মালিকরা এখন সস্তা পরিবহনের উপায় হিসেবে ই-বাইক ব্যবহারের কথা ভাবছেন। আর তাই মানুষের সামনে এখন স্বস্তির কারণ হিসেবে উত্তরণ হতে পারে ই-বাইকের। চলুন দেখে নেওয়া যাক ই-বাইক কেন কিনবেন –
- ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলে প্রতি কিলোমিটারের জন্য ১০-১৫ পয়সার বিদ্যুৎ খরচ হতে পারে, যেখানে পেট্রোল/অকটেন চালিত বাইকে প্রতি কিলোমিটারে গড়ে ২ টাকা বা তার বেশি খরচ হয়।
- ই-বাইক একবার চার্জ দেওয়ার পর প্রায় ৭০ কিমিঃ যেতে সক্ষম হবে।
- অন্যান্য বাইকের মতো ই-বাইক শব্দ বা পরিবেশ দূষণ করে না।
- পার্টস বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি পাওয়া গেলে ঝামেলা ছাড়াই মানুষ ব্যবহার করতে পারবে ই-বাইক।
- বাসা, বাড়ি কিংবা অফিস থেকে সহজেই চার্জ দেওয়া যেতে পারে ই-বাইক।
একটি ব্লাক কালার ই বাইক হবে কি…?
need a e bike ..01934488358