Kawasaki Ninja 125 রিভিউ, দাম ও ফিচারস
What's on this page
কাওয়াসাকি বিশ্বের অন্যতম সেরা মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী কোম্পানি। এই বাইক ব্র্যান্ডটি স্পিড, স্টাইল, এবং দুর্দান্ত কোয়ালিটির জন্য বিখ্যাত। সারা বিশ্বে এই ব্র্যান্ডের বাইক জনপ্রিয়, এর শক্তিশালী ইঞ্জিন, স্টাইলিশ লুক, এবং টেকসই বডি স্ট্রাকচারের কারণে। এই ব্র্যান্ডের বাইক রেগুলার মোটো জিপি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে থাকে। দ্রুত গতির বাইক হিসেবে কাওয়াসাকি বাইকের তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। খুব কম মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী কোম্পানি এরকম কম্বিনেশন দিতে পারে। এই ব্লগে Kawasaki Ninja 125 রিভিউ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
Kawasaki Ninja 125, কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় এবং বহুল বিক্রিত মোটরসাইকেল। এটি একটি মিড-রেঞ্জের স্পোর্টস ক্যাটাগরির বাইক। বাইকটির রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স আপনাকে রোমাঞ্চকর ফিল দেবে। বাইকটি হাইওয়ে, সিটি রোড সহ যেকোনো রাস্তায় নিয়মিত ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। বাইকটির পাওয়ারফুল ইঞ্জিনের সাথে দুর্দান্ত গতি এবং গর্জিয়াস ডিজাইনের সাথে মাস্কুলার লুক, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে তুমুল আগ্রহ তৈরী করেছে। বাংলাদেশের বাজারে এরকম ক্লাসি বাইক খুব কমই দেখা যায়।
Kawasaki Ninja 125
Kawasaki Ninja 125 হল কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের একটি অসাধারণ এন্ট্রি-লেভেলের স্পোর্টস বাইক। এটির ক্লাসি ডিজাইন এবং ডিসেন্ট লুক আপনাকে মুগ্ধ করবে। বাইকটির মাস্কুলার শেপ এটিকে একটি এগ্রেসিভ লুক দিয়েছে। বাইকটিতে ১২৫ সিসি’র পাওয়ারফুল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। এটি সর্বোচ্চ ১৪.৮ বিএইচপি পাওয়ার এবং সর্বোচ্চ ১১.৭ এনএম টর্ক জেনারেট করতে পারে।
বাইকটির ইঞ্জিন সিস্টেমে আধুনিক ইঞ্জিন কন্ট্রোল ইউনিট (ECU) রয়েছে, যা টায়ার স্পিন ডিটেক্ট করতে পারে। এটির ফুয়েল এফিসিয়েন্সি (FI) ইঞ্জিন, স্মুথ পাওয়ার ডেলিভারি মেইনটেইন করে। ইঞ্জিনের ট্র্যাকশন কন্ট্রোলের জন্য স্পেশাল কেটিআরসি (কাওয়াসাকি ট্র্যাকশন কন্ট্রোল) রয়েছে। বাইকটিতে স্ট্যাবল ট্রেলিস চ্যাসিস ব্যবহার করা হয়েছে। এটিতে স্পোর্টি ডিক্যালস রয়েছে, এই ডিক্যালস হানিকম্ব নামে পরিচিত, যা বাইকটিকে একটি অনন্য লুক দেয়। এখানে কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ, স্পেসিফিকেশন্স, দাম, ভালো-মন্দ দিক এবং আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এটি স্পিডি বাইক হিসেবে সুপরিচিত, এটির এভারেজ টপ স্পিড ১২০ কিমি/আওয়ার, আপনি হাইওয়ে রাইডিংয়ে আরো বেশি স্পিড পাবেন। স্পোর্টস বাইকের মাইলেজ খুব বেশি হয় না, তবে এই বাইকের মাইলেজ স্ট্যান্ডার্ড বেশ ভালোই, আপনি এভারেজ ৪০ কিমি/লি মাইলেজ পাবেন। এটি বেশ ভারী বাইক এবং বডি স্ট্রাকচার বেশ কম্প্যাক্ট তাই টপ স্পিডে ব্যালেন্স রাখা এবং কন্ট্রোল করা সহজ। এটির ব্রেকিং সিস্টেমে আধুনিক প্রযুক্তির সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস (এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম) ব্যবহার করা হয়েছে। এটির টায়ার এবং হুইল সবই স্ট্যান্ডার্ড মানের। বাইকটির ইলেকট্রিক ফিচারস বেশ আধুনিক। এটি ইলেকট্রিক মেথডে স্টার্ট করা যায়।
কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ ফিচারস
কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের সব বাইকই আকর্ষণীয় দেখতে। Kawasaki Ninja 125 বাইকটির এলিগেন্ট ডিজাইন এবং ফুল-ফেয়ারিং বডিওয়ার্ক যে কারো নজর কাড়বে। বাইকটি দেখলে এক নজরে বেশ মাস্কুলার দেখায়। ওভারঅল বডি ডাইমেনশন এবং শাইনি ফ্লেয়ারের সাথে গ্লসি কিটসের কম্বিনেশন, বাইকটিকে একটি ক্লাসি লুক দিয়েছে। বাইকটির এরোডাইনামিক্স শেপ বেশ এডভান্সড হওয়ায়, এটি ক্লাসিক স্পোর্টস বাইকের মতো দেখায়।
গর্জিয়াস ডিজাইনের সিঙ্গেল প্যাটার্ন বাল্ব হেডল্যাম্প এবং শার্প উইন্ডস্ক্রিন ডিজাইনে এটিকে সুপার স্পোর্টসবাইক মনে হয়। বাইকটিতে রয়েছে ইউনিক ডিজাইনের স্পোর্টি ডিক্যালস। এই বাইকটিতে কোনো পিলিয়ন নেই, এবং এটিতে অ্যারো ম্যাট ব্ল্যাক এক্সহাস্টেড মাফলার ব্যবহার করা হয়েছে। এই এক্সহাস্টেডটি স্টেইনলেস স্টিল এবং কার্বন ফাইবার ক্যাপ দিয়ে তৈরি। সবকিছুর সমন্বয়ে বাইকটি অনন্য ডিজাইনের, যা এক পলকেই যে কারো চোখে আটকাবে। ওভারঅল কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ ফিচারস দুর্দান্ত। বাইকটি তিনটি কালার কম্বিনেশনে পাওয়া যায় – ক্যান্ডি প্লাজমা ব্লু, মেটালিক ফ্ল্যাট স্পার্ক ব্ল্যাক এবং ক্যান্ডি লাইম গ্রিন।
Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী ইঞ্জিন পারফরম্যান্স –
কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের সব বাইকই দুর্দান্ত ইঞ্জিন পারফরম্যান্সের জন্য বিখ্যাত। বাইকারদের কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী তাঁরা এই বাইকের ইঞ্জিন পারফরম্যান্সে খুবই সন্তুষ্ট। শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং লং-লাস্টিং পারফরম্যান্স এই বাইকটির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট।
বাইকটিতে ১২৫ সিসি’র ডিসপ্লেসমেন্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। এই ইঞ্জিন ৪-স্ট্রোক, সিঙ্গেল-সিলিন্ডার এবং ডুয়েল ওভারহেড ক্যাম্সফ্ট (DOHC) ধরণের। ইঞ্জিনটি লিকুইড-কুলড, ফুয়েল-ইনজেক্টেড এবং এফআই টেকনোলজি সুবিধা সম্পন্ন। এই ইঞ্জিন ১০,০০০ আরপিএমে ১৪.৮ বিএইচপি সর্বোচ্চ পাওয়ার প্রডিউস করতে পারে এবং ৭৭০০ আরপিএমে ১১.৭ এনএম সর্বোচ্চ টর্ক জেনারেট করতে পারে। বাইকটির ইঞ্জিন পাওয়ার অনেক বেশি হলেও, সে তুলনায় টর্ক কিছুটা কম। তবে এই ইঞ্জিন যথেষ্ট স্মুথ একসেলেরশন দিতে পারে। লিকুইড-কুলড সিস্টেমের জন্য লং রাইডে ইঞ্জিন তেমন গরম হয় না। বাইকটিতে একটি বেসিক ওয়েট মাল্টি-প্লেট ক্লাচ সিস্টেম রয়েছে। এটিতে একটি ৬-স্পিড গিয়ারবক্স রয়েছে। ইঞ্জিন স্টার্টিং মেথড ইলেক্ট্রিক।
(১) ইঞ্জিন ডিসপ্লেসমেন্ট: ১২৫ সিসি
(২) ইঞ্জিন টাইপ: একক সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, ডুয়েল ওভারহেড ক্যাম্সফ্ট (DOHC)
(৩) সর্বোচ্চ শক্তি: ১৪.৮ বিএইচপি @ ১০০০০ আরপিএম
(৪) সর্বোচ্চ টর্ক: ১১.৭ এনএম @ ৭৭০০ আরপিএম
(৫) বোর x স্ট্রোক: ৫৮ x ৪৭.২ মিমি
(৬) কম্প্রেশন রেশিও: ১১.৭:১
(৭) ফুয়েল সাপ্লাই: ফুয়েল ইনজেকশন
(৮) ইঞ্জিন কুলিং: লিকুইড-কুল্ড
(৯) গিয়ারের সংখ্যা: ৬
(১০) ক্লাচ টাইপ: ওয়েট মাল্টি-প্লেট
কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী বডি ডাইমেনশন –
কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের সব বাইক পারফেক্ট বডি ডাইমেনশন মেজারমেন্ট এবং মজবুত বডি স্ট্রাকচারের জন্য জনপ্রিয়। বাইকারদের Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী তাঁরা এই বাইকের বডি ডাইমেনশন মেজারমেন্টে খুবই সন্তুষ্ট।
এটি কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের একটি এন্ট্রি-লেভেলের বাইক। বাইকটির ওভারঅল দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৩০ মিমি, ৬৮৫ মিমি এবং ১০৭৫ মিমি। বাইকের সিটের উচ্চতা ৭৮৫ মিমি, স্পোর্টি বাইক হিসেবে সিটিং পজিশনের উচ্চতা পারফেক্ট। স্পোর্টি লুকিং ক্লিপ-অন এটিকে একটি এগ্রেসিভ স্টান্স দেয়। বাইকটির টোটাল ওজন ১৪৮ কেজি। এটি বেশ ভারী বাইক, তবে ইঞ্জিন পাওয়ারের সাথে ওজনের কম্বিনেশন দুর্দান্ত, ফলে টপ স্পিডে ব্যালেন্স এবং কন্ট্রোল করা সহজ। বাইকটিতে একটি ভারসাম্যপূর্ণ হুইলবেসও রয়েছে, যা ভালো ভাবে বাইকের ব্যালেন্স নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এটির গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৭০ মিমি, যা স্পিড ব্রেকার অতিক্রম করার জন্য যথেষ্ট।
বাইকটিতে একটি স্টাইলিশ সিট কভার রয়েছে যা এটির এলিগেন্ট লুকিং আরো ফুটিয়ে তুলে। স্পোর্টস বাইকগুলি মূলত একজন রাইডারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তাই এধরণের বাইকে পিলিয়ন সিট থাকে না।
(১) দৈর্ঘ্য: ১৯৩০ মিমি
(২) প্রস্থ: ৬৮৫ মিমি
(৩) উচ্চতা: ১০৭৫ মিমি।
(৪) গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৭০ মিমি
(৫) হুইলবেস: ১৩৩০ মিমি
(৬) হ্যান্ডেল টাইপ: থ্রী-পার্ট হ্যান্ডেল বার
(৭) সিট টাইপ: স্প্লিট-সিট
(৮) প্যাসেঞ্জার গ্রাব রেল: আছে
Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী ব্রেক এবং সাসপেনশন –
নিরাপদ রাইডিংয়ের জন্য উন্নত মানের ব্রেক এবং সাসপেনশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাওয়াসাকি ব্র্যান্ড খুব ভালো মানের ব্রেক এবং সাসপেনশন সিস্টেম দিয়ে থাকে। বাইকারদের কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী তাঁরা এই বাইকের ব্রেক এবং সাসপেনশন সিস্টেমে খুবই সন্তুষ্ট।
বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেম নিঃসন্দেহে দেশের সেরা ব্রেকিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি। বাইকটিতে সিঙ্গেল-চ্যানেল এবিএস (ABS) রয়েছে। সামনের চাকায় এবিএস সহ একটি ২৯০ মিমি ডিস্ক ব্রেক রয়েছে যা ইমার্জেন্সি ব্রেকিংয়ে দুর্দান্ত কার্যকর। পিছনের চাকায় এবিএস-সহ একটি ২২০ মিমি ডিস্ক ব্রেক রয়েছে, যা স্মুথ ব্রেকিংয়ে যথেষ্ট কার্যকর। সাসপেনশন সিস্টেমে বাইকটির সামনে বেসিক টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পিছনে একটি এডজাস্টেড গ্যাস-চার্জড মনো-শক টাইপ সাসপেনশন রয়েছে। এই সাসপেনশন ভালো ব্যালেন্স এবং কমফোর্ট দিয়ে থাকে। বাইকটির চেসিস ডিজাইন দুর্দান্ত, এটি টুবুলার ডায়মন্ড শেপ এবং স্টিল মেকিং।
(১) চেসিস টাইপ: টুবুলার ডায়মন্ড, স্টিল
(২) সামনের সাসপেনশন: বেসিক টেলিস্কোপিক ফর্ক (৩৭ মিমি)
(৩) পেছনের সাসপেনশন: ইউনি-ট্র্যাক, এডজাস্টেবল প্রিলোড গ্যাস-চার্জড মনো-শক
(৪) সামনের ব্রেক টাইপ: সিঙ্গেল ডিস্ক
(৫) পেছনের ব্রেক টাইপ: ডিস্ক ব্রেক
(৬) সামনের ব্রেক ডায়ামিটার:২৯০ মিমি
(৭) পেছনের ব্রেক ডায়ামিটার:২২০ মিমি
(৮) এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম: আছে
কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী হুইল এবং টায়ার –
স্ট্যান্ডার্ড মানের হুইল এবং টায়ার, বাইক এবং বাইকারদের নিরাপত্তার জন্য খুবই দরকারি। কাওয়াসাকি ব্র্যান্ড বেশ ভালো মানের হুইল এবং টায়ার দিয়ে থাকে। এই ব্র্যান্ড তার কোনো বাইকে ইকোনমি টায়ার ব্যবহার করে না। বাইকারদের Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী তাঁরা এই বাইকের হুইল এবং টায়ারের মান নিয়ে সন্তুষ্ট।
বাইকটির হুইল অ্যালয় টাইপ। এটি যথেষ্ট মজবুত এবং টেকসই। বাইকটির সামনে এবং পিছনে যথাক্রমে ১০০/৮০ এবং ১৩০/৭০ মেজারমেন্ট টায়ারের সমন্বয় রয়েছে। সামনের টায়ার বাংলাদেশের রাস্তা বিবেচনায় সব দিক থেকে পারফেক্ট। তবে কিছু কিছু বাইকারদের মতে, বডি ডাইমেনশন অনুযায়ী পেছনের টায়ারটি ১৪০/৭০ হলে কর্নারিং বা হাই-স্পিড ম্যানুভারের জন্য পারফেক্ট হতো। ডিসেন্ট ডানলপ টায়ার রাস্তায় যথেষ্ট গ্রিপ এবং কন্ট্রোল করতে সাহায্য করবে।
(১) সামনের টায়ার সাইজ – ১০০/৮০ – ১৭ এম / সি ৫২ এস
(২) পেছনের টায়ার সাইজ – ১৩০/৭০ – ১৭ এম / সি ৬২ এস
(৩) টায়ার টাইপ – টিউবলেস
(৪) হুইল টাইপ – অ্যালয়
Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী মাইলেজ এবং স্পিড –
তরুণ প্রজন্মের বাইকাররা শুধু গর্জিয়াস ডিজাইন কিংবা স্টাইলিশ লুকিং নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন না, তাঁরা মাইলেজ এবং স্পিড নিয়েও বেশ সচেতন থাকেন। কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের সব বাইকই ইউনিক স্টাইলিশ ডিজাইনের। স্পোর্টস টাইপ বাইক হওয়ায় এসব বাইকের স্পিড দুর্দান্ত হলেও, মাইলেজ খুব বেশি হয় না। বাইকারদের কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী তাঁরা এই বাইকের মাইলেজ এবং স্পিড নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট।
আমরা স্পোর্টস বাইকে খুব বেশি এফিসিয়েন্ট মাইলেজ আশা করতে পারি না। তবে নতুন সংস্করণের এই বাইকটিতে ফুয়েল এফিসিয়েন্সি টেকনোলজি এবং আধুনিক ফুয়েল ইনজেকশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে, যা জ্বালানি এফিসিয়েন্সি বাড়ায়। বাইকটির এভারেজ মাইলেজ ৪০ কিমি/লিঃ। আপনি হাইওয়েতে আরো বেশি মাইলেজ পাবেন। এবং বাইকটির টপ স্পিড ১২০ কিমি/আওয়ার। কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ দাম অনুযায়ী এই মাইলেজ এবং স্পিড যথেষ্ট ভালো।
কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ রিভিউ অনুযায়ী কনসোল প্যানেল এবং ইলেকট্রিক ফিচারস –
একটি আধুনিক বাইকে যে সব প্রয়োজনীয় ফিচারস থাকা দরকার তার সবই এই বাইকে রয়েছে। বাইকারদের Kawasaki Ninja 125 রিভিউ অনুযায়ী তারা এই বাইকের কনসোল প্যানেল এবং ইলেকট্রিক ফিচারসে খুবই সন্তুষ্ট। বাইকটির ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল সম্পূর্ণ ডিজিটাল। কনসোল প্যানেলে একটি ডিজিটাল স্পিডোমিটার, টেকোমিটার, ট্রিপ মিটার, ওডোমিটার, লো ফুয়েল ইনডিকেটর সহ আরো বেশ কিছু ফিচারস রয়েছে।
বাইকটির ব্যাটারি পাওয়ার বেশ শক্তিশালী। এই ব্যাটারি সকল ইলেকট্রিক ফিচারস সচল রাখতে পারে। হেড লাইট, টেইল লাইট এবং ইন্ডিকেটরস গুলো হেলোজেন হলেও অনেক কার্যকর এবং শক্তিশালী। ওভারঅল কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ ফিচারস অনুযায়ী কনসোল প্যানেল এবং ইলেকট্রিক ফিচারস খুবই উন্নত মানের।
(১) স্পিডোমিটার: ডিজিটাল
(২) টেকোমিটার: ডিজিটাল
(৩) ট্রিপ মিটার: ডিজিটাল
(৪) ওডোমিটার: ডিজিটাল
(৫) আরএমপি মিটার: ডিজিটাল
(৬) ব্যাটারি টাইপ: এমএফ (Mf)
(৭) ব্যাটারি ভোল্টেজ: ১২ ভোল্ট
(৮) হেড লাইট: ১২ ভোল্ট ৩৫/৩৫ ওয়াট (হ্যালোজেন)
(৯) টেইল লাইট: হ্যালোজেন
(১০) ইন্ডিকেটরস: হ্যালোজেন
সুবিধা
- রাজকীয় ডিজাইন এবং স্টাইল
- পাওয়ারফুল এবং লং-লাস্টিং ইঞ্জিন
- ফুয়েল এফিসিয়েন্সি টেকনোলজি
- এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম (ABS)
- স্মুথ ইঞ্জিন পারফরম্যান্সের জন্য আধুনিক ফুয়েল-ইঞ্জেক্টেড টেকনোলজি
অসুবিধা
- পেছনের টায়ারের মান আরো ভালো হতে পারতো
- লাইট সেটআপ আরো আধুনিক হতে পারতো
- খুব এক্সপেন্সিভ বাইক
Kawasaki Ninja 125 এর কিছু স্পেশাল টেকনোলজি
- আধুনিক ফুয়েল ইফিসিয়েন্সি ইঞ্জিন টেকনোলজি।
- ইঞ্জিনের স্মুথ পাওয়ার মেইনটেইনের জন্য আধুনিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি।
- আধুনিক ইঞ্জিন কন্ট্রোল ইউনিট (ECU) রয়েছে, যা টায়ার স্পিন ডিটেক্ট করতে পারে।
- লিকুইড কুলড সিস্টেম, হাই স্পিডে এবং লং-জার্নিতে ইঞ্জিন ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
- ইঞ্জিনের ট্র্যাকশন কন্ট্রোলের জন্য স্পেশাল কেটিআরসি (কাওয়াসাকি ট্র্যাকশন কন্ট্রোল) রয়েছে।
- কেএলসিএম (কাওয়াসাকি লঞ্চ কন্ট্রোল মোড), এটি বাইকের ইগনিশন কন্ট্রোল করতে সহায়তা করে।
- কেআইবিএস (কাওয়াসাকি ইন্টেলিজেন্ট অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম), যা ইমার্জেন্সি ব্রেকিংয়ে সহায়তা করে।
Kawasaki brand bikes are famous for speed, powerful engine, stylish look, and great quality. These bikes are very popular as fast bikes. Kawasaki Ninja 125 is a mid-range sports category bike. The bike has great speed with a powerful engine, and muscular look with gorgeous design, will catch anyone’s eye. Its classy design and decent look will impress you. The muscular shape of the bike gives it an aggressive look. The bike uses a powerful engine of 125 cc. The bike’s engine system has a modern Engine Control Unit (ECU), which can detect tire spin. Its Fuel Efficiency (FI) engine maintains smooth power delivery. Very few motorcycle manufacturing companies can offer such a combination.
It is well known as a speedy bike, it has an average top speed of 120 km/hr, you will get more speed in highway riding. Sports bike mileage is not very high, but the mileage standard of this bike is quite good, you will get an average mileage of 40 km/l. It is a heavy bike and the body structure is quite compact, so it is easy to balance and control at top speed. It’s braking system uses state-of-the-art single channel ABS (Antilock Braking System). Its tires and wheels are all standard. The electric features of the bike are quite modern. Such classy bikes are rarely seen in Bangladesh market.
The bike’s elegant design and full-fairing bodywork will catch anyone’s eye. The bike looks quite muscular at a glance. The combination of glossy kits with overall body dimensions and shiny flair, gives the bike a classy look. The bike is available in three color combinations– Candy Plasma Blue, Metallic Flat Spark Black and Candy Lime Green.
Kawasaki Ninja 125 images
Kawasaki Ninja 125 Video Review
21 May, 2023 - Kawasaki Ninja 125, কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের অন্যতম জনপ্রিয় একটি মিড-রেঞ্জের স্পোর্টস টাইপ বাইক। দেশের বাজারে এটি অত্যাধুনিক এবং ক্লাসি বাইক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে।
Kawasaki Ninja 125-সম্পর্কে জিজ্ঞাসা
Kawasaki Ninja 125 কাদের জন্য?
বাইকটি যারা বাজেটের মধ্যে Sports বাইক পছন্দ করেন, তাদের জন্য পারফেক্ট।
Which colors are available of Kawasaki Ninja 125?
Kawasaki Ninja 125 ৩টি রঙে পাওয়া Apple Green, White, Black.
Kawasaki Ninja 125 এর মাইলেজ কত?
বাজাজ সিটি এর মাইলেজ প্রায় ৪০ কিমিঃ পার লিটার।
Kawasaki Ninja 125 বাইকে কি ধরনের ইঞ্জিন স্টার্ট আছে?
Kawasaki Ninja 125 বাইকে শুধু ইলেকট্রিক অপশন রয়েছে।