মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউঃ যা কিছু জানা প্রয়োজন

29 Mar, 2023   
মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউঃ যা কিছু জানা প্রয়োজন

একজন নিয়মিত বাইকারের জন্য মোটরসাইকেলের দরদাম জানা যেমন জরুরি, তেমনি সচল ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকাটা তার চেয়েও বেশি জরুরি। বিনা লাইসেন্সে বাইক চালানো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আবার মেয়াদ উত্তীর্ণ মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করাও অত্যাবশ্যক, নয়ত লাইসেন্স না থাকার মতই শাস্তি ভোগ করতে হবে।

সাধারণভাবে আমাদের বাইক ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ থাকে ১০ বছর। বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা আইন ২০১৮ অনুযায়ী এই ১০ বছর পর পর মোটরসাইকেলের লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। 

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা না হলে যেসব সমস্যা হতে পারে

প্রতিদিন কোন ঝামেলা ছাড়া রাস্তায় বাইক চালাতে হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করা খুবই জরুরী। লাইসেন্স এর মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ১৫ দিন পর্যন্ত আপনি অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্সটি নবায়নের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোন জরিমানা দিতে হবে না।

 

মেয়াদ যদি শেষ হয়ে যায় এবং যদি সময়মত মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা না হয়, তাহলে প্রতি বছর দেরির জন্য আপনাকে ২৩০ টাকা করে জরিমানা দিতে হবে। তাছাড়া মেয়াদ-উত্তীর্ণ লাইসেন্স ট্র্যাফিক পুলিশের হাতে পড়লে আলাদা জরিমানা তো আছেই।

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া

ধাপ ১ঃ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ও ব্যাংক ডিপোজিট

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার জন্য আপনার যেসব কাগজপত্র লাগবে তা হচ্ছে-

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয় পত্র ( NID ) এর ফটোকপি
  • নাগরিক সনদ পত্র ( সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যলয় থেকে সংগ্রহ করতে হবে ) ফটোকপি ও সত্যায়িত।
  • ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • মেয়াদ-উত্তীর্ণ আসল ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড।

ব্যাংক ডিপোজিট দেওয়ার জন্য আপনার মেয়াদ-উত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি নিয়ে BRTA অফিসের নবায়ন অফিসারের কাছ থেকে সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার সময় ব্যাংক ডিপোজিট ফরম এর সাথে এই ফটোকপিটি জমা দিতে হবে।

মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করলে ব্যাংক ডিপোজিট এর পরিমাণ অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ২৪২৭ টাকা এবং পেশাদার লাইসেন্সের জন্য ১৫৬৫ টাকা (১৫ দিনের পর থেকে প্রতি বছর দেরির জন্য ২০০ টাকা করে জরিমানা যোগ হবে)। এই টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক রিসিপ্টটি যত্ন সহকারে রাখতে হবে।

ধাপ ২ঃ ফরম পূরণ ও জমা

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ-এর এই ধাপে আপনাকে ২ ধরনের ফর্ম পূরণ করতে হবে-

  • লাইসেন্স নবায়ন ফরমঃ লাইসেন্স নবায়ন ফরম পূরণের ক্ষেত্রে লক্ষ্যনীয় বিষয়গুলো হল- যদি আপনি বিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার স্ত্রীর/স্বামীর নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। যদি অবিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার পিতা অথবা মাতার নাম দিতে হবে। অনলাইন ড্রাভিং লাইসেন্স ফরম ডাউনলোড করে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করা যায়।
  • মেডিকেল ফরমঃ মেডিকেল ফরম এর চেক-আপ লিস্ট অনুযায়ী সকল বিষয় চেক করে একজন এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা মেডিকেল টেস্ট করানোর পর ফরমটি সত্যায়িত করিয়ে নিয়ে জমা দিতে হবে। ঘরে বসেই অনলাইনে মেডিকেল ফরম ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারবেন। BRTA এর আশেপাশে ফটোকপির দোকানগুলোতে এই ফরম পাওয়া যায়।

এই দুইটি ফরমে ১ কপি করে সত্যায়িত করা ছবি দিতে হবে। ফরম দু’টি পূরণ করার পর জাতীয় পরিচয় পত্র, মেয়াদ-উত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক স্লিপ, নাগরিক সনদ পত্রের ফটোকপি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এর আসল কপি, ইত্যাদি সব কিছু একত্র করে জমা দিতে হবে।

পেশাদারের ক্ষেত্রে মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার পদ্ধতিঃ

পেশাদার অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স ফরম প্রিন্ট করিয়ে উপরের উল্লেখিত সকল ডকুমেন্টসহ পুলিশ তদন্তের প্রতিবেদন সত্যায়িত করতে হবে। এক্ষেত্রে ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ও ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজের ছবি লাগবে এবং পুনরায় ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে।

 

আপনার সকল ডকুমেন্টস ঠিকঠাক থাকলে ঐদিন অথবা তার পরদিন আপনাকে একটা ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া হবে। বায়োমেট্রিক এসএমএস না আসা পর্যন্ত এই ডুপ্লিকেট দিয়ে অস্থায়ীভাবে রাস্তায় মোটরসাইকেল চালাতে পারবেন।

ধাপ ৩ঃ বায়োমেট্রিক্স প্রদান

লাইসেন্স নবায়নের জন্য বায়োমেট্রিক্স দেয়ার তারিখসহ এসএমএস আসলে বা আগে থেকে কোন নির্দিষ্ট তারিখ আপনাকে দেয়া থাকলে সেই তারিখে BRTA অফিসে আপনার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি তোলার জন্য উপস্থিত থাকতে হবে। সেদিনই আপনাকে একটা কম্পিউটার কপি দেয়া হবে।

ধাপ ৪ঃ স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ

ফিঙ্গার প্রিন্ট ওবি ছবি তোলার ৩ মাস পর সেই কম্পিউটার কপিটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট BRTA অফিসে গেলে আপনি আপনার মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

শেষকথা

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার এই ধাপগুলো ঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারলে আপনি খুব সহজেই আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন এবং পুনরায় আপনি আপনার ভালোবাসার মোটরসাইকেলটি নিয়ে রাস্তায় রাইড করতে পারবেন।

গ্রাহকদের নিয়মিত কিছু প্রশ্নের উত্তর

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করবো কীভাবে?

অনলাইন ড্রাভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য আপনাকে BRTA ওয়েবসাইট থেকে মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার ফরম বা আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এছাড়াও লাইসেন্স নবায়নের জন্য নির্ধারিত মেডিক্যাল ফরমও একই ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। বাকি কাজ আপাতত আপনাকে সংশ্লিষ্ট BRTA অফিসে সশরীরে গিয়েই করতে হবে।

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম কী?

অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে গুগল প্লে-স্টোর ওপেন করে DL Checker অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। এই অ্যাপে আপনার DL নাম্বার, রেফারেন্স নাম্বার এবং জন্ম-তারিখ ইনপুট দিলে BRTA সার্ভারে থাকা আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ছবি, কার্ডের বর্তমান অবস্থা, মেয়াদসহ সব ধরণের তথ্য পেয়ে যাবেন।

কীভাবে অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পারি? 

প্রথমত প্রার্থীকে অনলাইনে BRTA সার্ভিস পোর্টালে লগ-ইন করে প্রয়োজনীয় সব ডকুমেন্টের স্ক্যান করা ছবিসহ একটি লার্নার ড্রাভিং লাইসেন্সের আবেদন করতে হবে। এই পোর্টালের সিস্টেম থেকে পার্থীর সব ডকুমেন্ট চেক করে একটি লার্নার লাইসেন্স তোইরি করে দিবে। এখান থেকেই তৎক্ষণাৎ ডাউনলোড ও প্রিন্ট করে প্রার্থী তার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি ড্রাইভিং শেখার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবে।

একজন নিয়মিত বাইকারের জন্য মোটরসাইকেলের দরদাম জানা যেমন জরুরি, তেমনি সচল ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকাটা তার চেয়েও বেশি জরুরি। বিনা লাইসেন্সে বাইক চালানো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আবার মেয়াদ উত্তীর্ণ মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করাও অত্যাবশ্যক, নয়ত লাইসেন্স না থাকার মতই শাস্তি ভোগ করতে হবে।

সাধারণভাবে আমাদের বাইক ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ থাকে ১০ বছর। বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা আইন ২০১৮ অনুযায়ী এই ১০ বছর পর পর মোটরসাইকেলের লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। 

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা না হলে যেসব সমস্যা হতে পারে

প্রতিদিন কোন ঝামেলা ছাড়া রাস্তায় বাইক চালাতে হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করা খুবই জরুরী। লাইসেন্স এর মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ১৫ দিন পর্যন্ত আপনি অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্সটি নবায়নের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোন জরিমানা দিতে হবে না।

 

মেয়াদ যদি শেষ হয়ে যায় এবং যদি সময়মত মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা না হয়, তাহলে প্রতি বছর দেরির জন্য আপনাকে ২৩০ টাকা করে জরিমানা দিতে হবে। তাছাড়া মেয়াদ-উত্তীর্ণ লাইসেন্স ট্র্যাফিক পুলিশের হাতে পড়লে আলাদা জরিমানা তো আছেই।

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া

ধাপ ১ঃ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ও ব্যাংক ডিপোজিট

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার জন্য আপনার যেসব কাগজপত্র লাগবে তা হচ্ছে-

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয় পত্র ( NID ) এর ফটোকপি
  • নাগরিক সনদ পত্র ( সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যলয় থেকে সংগ্রহ করতে হবে ) ফটোকপি ও সত্যায়িত।
  • ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • মেয়াদ-উত্তীর্ণ আসল ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড।

ব্যাংক ডিপোজিট দেওয়ার জন্য আপনার মেয়াদ-উত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি নিয়ে BRTA অফিসের নবায়ন অফিসারের কাছ থেকে সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার সময় ব্যাংক ডিপোজিট ফরম এর সাথে এই ফটোকপিটি জমা দিতে হবে।

মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করলে ব্যাংক ডিপোজিট এর পরিমাণ অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ২৪২৭ টাকা এবং পেশাদার লাইসেন্সের জন্য ১৫৬৫ টাকা (১৫ দিনের পর থেকে প্রতি বছর দেরির জন্য ২০০ টাকা করে জরিমানা যোগ হবে)। এই টাকা জমা দেওয়ার পর ব্যাংক রিসিপ্টটি যত্ন সহকারে রাখতে হবে।

ধাপ ২ঃ ফরম পূরণ ও জমা

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ-এর এই ধাপে আপনাকে ২ ধরনের ফর্ম পূরণ করতে হবে-

  • লাইসেন্স নবায়ন ফরমঃ লাইসেন্স নবায়ন ফরম পূরণের ক্ষেত্রে লক্ষ্যনীয় বিষয়গুলো হল- যদি আপনি বিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার স্ত্রীর/স্বামীর নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। যদি অবিবাহিত হন সেক্ষেত্রে আপনার পিতা অথবা মাতার নাম দিতে হবে। অনলাইন ড্রাভিং লাইসেন্স ফরম ডাউনলোড করে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করা যায়।
  • মেডিকেল ফরমঃ মেডিকেল ফরম এর চেক-আপ লিস্ট অনুযায়ী সকল বিষয় চেক করে একজন এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা মেডিকেল টেস্ট করানোর পর ফরমটি সত্যায়িত করিয়ে নিয়ে জমা দিতে হবে। ঘরে বসেই অনলাইনে মেডিকেল ফরম ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারবেন। BRTA এর আশেপাশে ফটোকপির দোকানগুলোতে এই ফরম পাওয়া যায়।

এই দুইটি ফরমে ১ কপি করে সত্যায়িত করা ছবি দিতে হবে। ফরম দু’টি পূরণ করার পর জাতীয় পরিচয় পত্র, মেয়াদ-উত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক স্লিপ, নাগরিক সনদ পত্রের ফটোকপি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এর আসল কপি, ইত্যাদি সব কিছু একত্র করে জমা দিতে হবে।

পেশাদারের ক্ষেত্রে মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার পদ্ধতিঃ

পেশাদার অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স ফরম প্রিন্ট করিয়ে উপরের উল্লেখিত সকল ডকুমেন্টসহ পুলিশ তদন্তের প্রতিবেদন সত্যায়িত করতে হবে। এক্ষেত্রে ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ও ১ কপি স্ট্যাম্প সাইজের ছবি লাগবে এবং পুনরায় ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে।

 

আপনার সকল ডকুমেন্টস ঠিকঠাক থাকলে ঐদিন অথবা তার পরদিন আপনাকে একটা ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া হবে। বায়োমেট্রিক এসএমএস না আসা পর্যন্ত এই ডুপ্লিকেট দিয়ে অস্থায়ীভাবে রাস্তায় মোটরসাইকেল চালাতে পারবেন।

ধাপ ৩ঃ বায়োমেট্রিক্স প্রদান

লাইসেন্স নবায়নের জন্য বায়োমেট্রিক্স দেয়ার তারিখসহ এসএমএস আসলে বা আগে থেকে কোন নির্দিষ্ট তারিখ আপনাকে দেয়া থাকলে সেই তারিখে BRTA অফিসে আপনার ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি তোলার জন্য উপস্থিত থাকতে হবে। সেদিনই আপনাকে একটা কম্পিউটার কপি দেয়া হবে।

ধাপ ৪ঃ স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ

ফিঙ্গার প্রিন্ট ওবি ছবি তোলার ৩ মাস পর সেই কম্পিউটার কপিটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট BRTA অফিসে গেলে আপনি আপনার মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করা স্মার্ট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

শেষকথা

মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার এই ধাপগুলো ঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারলে আপনি খুব সহজেই আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন এবং পুনরায় আপনি আপনার ভালোবাসার মোটরসাইকেলটি নিয়ে রাস্তায় রাইড করতে পারবেন।

গ্রাহকদের নিয়মিত কিছু প্রশ্নের উত্তর

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করবো কীভাবে?

অনলাইন ড্রাভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য আপনাকে BRTA ওয়েবসাইট থেকে মোটরসাইকেল লাইসেন্স রিনিউ করার ফরম বা আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এছাড়াও লাইসেন্স নবায়নের জন্য নির্ধারিত মেডিক্যাল ফরমও একই ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। বাকি কাজ আপাতত আপনাকে সংশ্লিষ্ট BRTA অফিসে সশরীরে গিয়েই করতে হবে।

অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম কী?

অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে গুগল প্লে-স্টোর ওপেন করে DL Checker অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। এই অ্যাপে আপনার DL নাম্বার, রেফারেন্স নাম্বার এবং জন্ম-তারিখ ইনপুট দিলে BRTA সার্ভারে থাকা আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ছবি, কার্ডের বর্তমান অবস্থা, মেয়াদসহ সব ধরণের তথ্য পেয়ে যাবেন।

কীভাবে অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পারি? 

প্রথমত প্রার্থীকে অনলাইনে BRTA সার্ভিস পোর্টালে লগ-ইন করে প্রয়োজনীয় সব ডকুমেন্টের স্ক্যান করা ছবিসহ একটি লার্নার ড্রাভিং লাইসেন্সের আবেদন করতে হবে। এই পোর্টালের সিস্টেম থেকে পার্থীর সব ডকুমেন্ট চেক করে একটি লার্নার লাইসেন্স তোইরি করে দিবে। এখান থেকেই তৎক্ষণাৎ ডাউনলোড ও প্রিন্ট করে প্রার্থী তার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি ড্রাইভিং শেখার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবে।

Similar Advices



7 comments

  1. অন লাইণের মাধ্যমে কি পেশাদার লাইসেন করা যায়??¿????????এবং
    করা গেলে খরচ কত লাগে???????

  2. Hi
    Ami desh ar bahira chelm 2020 year amar license ar date expair hoyche and amr license name and date of birth change korbo passport ar moto ..kora jabe?

Leave a comment

Please rate

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Buy New Bikesbikroy
Freedom . 2016 for Sale

Freedom . 2016

40,000 km
MEMBER
Tk 22,999
7 minutes ago
TVS Apache RTR DD Abs 2023 Model for Sale

TVS Apache RTR DD Abs 2023 Model

78,000 km
verified MEMBER
verified
Tk 180,000
20 hours ago
হলি ড্রাগন ই-বাইক- 2024 for Sale

হলি ড্রাগন ই-বাইক- 2024

0 km
verified MEMBER
Tk 85,000
1 month ago
Honda Dream Dx Drem 2023 for Sale

Honda Dream Dx Drem 2023

137 km
verified MEMBER
verified
Tk 89,500
23 hours ago
Buy Used Bikesbikroy
Dayang Motorbike 2006 for Sale

Dayang Motorbike 2006

45,000 km
MEMBER
Tk 26,999
17 seconds ago
Yamaha Saluto 125 ১ 2023 for Sale

Yamaha Saluto 125 ১ 2023

9,600 km
MEMBER
Tk 155,000
55 seconds ago
Exploit 2021 2020 for Sale

Exploit 2021 2020

10,000 km
MEMBER
Tk 65,000
4 minutes ago
Yamaha RX 2000 2010 for Sale

Yamaha RX 2000 2010

50,000 km
MEMBER
Tk 35,000
5 minutes ago
TVS Apache RTR 2021 for Sale

TVS Apache RTR 2021

28,300 km
verified MEMBER
Tk 119,000
6 minutes ago
+ Post an ad on Bikroy