কাওয়াসাকি জেড ১২৫ প্রো চমৎকার একটি স্পোর্টস ক্যাটাগরির মোটরসাইকেল। বাংলাদেশের কাওয়াসাকি বাইক তরুণদের মধ্যে বেশ পপুলার, এবং নেকেড স্ট্রিট স্পোর্টস বাইকের মধ্যে পছন্দের তালিকায় রয়েছে। কাওয়াসাকি মোটরসাইকেল অফিশিয়ালি বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরু করেছে ২০১৮ সালের মার্চ মাস থেকে। এই বাইকটি আকারে ছোট কিন্তু রাইডিং থ্রিল এবং পারফর্মেন্সের দিক থেকে অনেক এগিয়ে। মোটরসাইকেলটি দেখতে একটি আকর্ষনীয় স্ট্রিট ফাইটার লুকিং। বাইকটির ইঞ্জিন, রাইডিং পজিশন এবং স্টাইলিশ লুক সব মিলিয়ে এটি একটি কম্প্যাক্ট বাইক।
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো বাইকটির বিভিন্ন কালার ভেরিয়েন্টে আছে, যেমন, পার্ল শাইনিং ইয়েলো, পার্ল শাইনিং গ্রীন, মেটালিক ফ্লাট স্পার্ক ব্ল্যাক। সামগ্রিকভাবে, কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি বাইকটি উচ্চ ফিচারস সম্পন্ন স্ট্রিট ফাইটারগুলির মধ্যে একটি। বাংলাদেশে বাইকটির বর্তমান বাজারদর ৩৪০,০০০ টাকা।
কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি প্রো বাইকটি ছোট সাইজের কম্পাক্ট স্পোর্টস মোটরসাইকেল। মোটরসাইকেলটি ডিজাইন করা হয়েছে শহরে কমিউটিং, স্পোর্টস রাইডিং এবং তরুণ বয়সীদের বাইকারদের জন্য। ফিচাররের দিক দিয়ে বাইকটিকে পকেট বাইক বলা যায় না কিন্তু আবারও বাইকটি রেগুলার বাইকও না । তাই বাইকটিকে মিনি-বাইক বলা হয় যেটা কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো এর নাম হিসেবে বেশ মানায় । এখানে আমতা কাওয়াসাকি বাইকের একটি সংক্ষিপ্ত রিভিউ দেব এবং বর্তমান বাইকের দরদাম নিয়ে আলোচনা করবো। আসুন এই বাইকটিতে থাকা বৈশিষ্ট্যগুলি দেখে নেওয়া যাক।
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো ফিচার – ডিজাইন এবং লুক
Kawasaki Z125 Pro – ফার্স্ট লুক এন্ড এ্যাপেরিয়্যান্স, প্রথম দেখাতে মনে হবে, বাইকটি দেখতে বেশ ফ্যাশনেবল এবং স্পোর্টস লুকিং। বাইকটি ছোট আকারের এগ্রেসিভ স্ট্রিট ফাইটার স্টাইলে বানানো হয়েছে। বাইকটির হুইলবেস স্কুটার থেকে ছোট। তাই বাইকটি দেখতে সব দিক থেকে কম্পাক্ট মোটরসাইকেল পিট বাইকের মত। যদিও এটা মিনি বাইক কিন্তু দেখতে এবং ডিজাইনে স্পোর্টি । মোটরসাইকেলের বডি প্যানেল কম্পাক্ট, ছোট সিট এবং ছোট ফুয়েল ট্যাংক । এছাড়াও আকর্ষনীয় শার্প লোয়ার কাউল এই বাইকটিকে আরো এগ্রেসিভ স্ট্রিট ফাইটার লুক দেয়।
বাইকটিতে প্রায় রেগুলার মোটরসাইকেলের সব ফিচারস দেওয়া আছে । হেডল্যাম্প থেকে শুরু করে লাইট, ইন্ডিকেটর সব গুলোয় দেখতে বেশ সুন্দর। শার্প হেডলাইট ডিজাইন এটিকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। বাইকটির এলইডি টেললাইট এবং স্পোর্টি টার্ন সিগন্যাল, বাইকারদের রাস্তায় বেশ ভাল সাপোর্ট দেয়। এছাড়াও, অডো কন্সোলে ফুল ডিজিটাল ডিসপ্লে সাথে এনালগ রেভ-কাউন্টার দেওয়া আছে ।
স্পোর্টস বাইকের ফিচারস সহ কাওয়াসাকি বাইকটি বেশ কমপ্যাক্ট এবং লাইটওয়েট। ফুয়েল ট্যাংক বেশি বড় না এর ক্যাপাসিটি ৭.৪ লিটারস। তবে ফুয়েল ট্যাংকটি দেখতে অসাধারন। এছাড়াও ইঞ্জিন কাউলিং এবং এক্সজস্টেড দেখতে অসাধারন । রিয়ারের দিকে দিয়ে ভাবলে কোন গ্র্যাব রেইল নেই কিন্তু ফুল সাইজ মাড গার্ড, নাম্বার প্লেট ব্র্যাকেট এবং টার্নিং ইন্ডিকেটরস দেওয়া আছে । লো সীট হাইট এবং আরামদায়ক এরগনোমিক্স সহজে বাইকটি চালাতে এবং বেশ ভাল কনট্রোল নিশ্চিত করে। সব থেকে আকর্ষনীয় বিষয় হল যে বাইকটির জেড শেপড এলইডি টেইল ল্যাম্প যেটা সিটের নিচে সুন্দর করে লাগানো হয়েছে । বাইকটি একজন রাইডার বসার জন্য তৈরী করা হয়েছে, তাই পিলিয়ন নেওয়াটা সুবিধাজনক নয়।
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো ইঞ্জিন স্পেফিকেশন এবং ট্রান্সমিশন
Kawasaki Z125 Pro বাইকের পাওয়ার এবং পারফরম্যান্স কম্বিনেশন অসাধারণ। এটি ১২৫ সিসি ইঞ্জিন পাওয়ার সমৃদ্ধ ৪-স্ট্রোক ফুয়েল-ইনজেক্টেড, একক সিলিন্ডার, এসওএইচসি, ২-ভালভ, এয়ার-কুলড। বাইকটি ১২৫ সিসি হওয়া সত্ত্বেও বেশ পাওয়ারফুল । এই ইঞ্জিনটি সর্বোচ্চ ৯.৪ বিএইচপি শক্তি এবং ৬০০০ আরপিএম পর্যন্ত সর্বোচ্চ টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। ফোর-স্পিড ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশনে বাইকটির এক্সিলেরেশন এবং নিয়ন্ত্রণ দুর্দান্ত। এটি শুধুই মিনি কমিউটার বাইক নয়, মিনি স্পোর্টস বাইকও। ৮ লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্কের সাথে চমৎকার মাইলেজে, বাইকাররা মাইলের পর মাইল কম্ফোর্টেবল ভাবে পাড়ি দিতে পারে। মোটরসাইকেলের ইলেক্ট্রিক স্টার্ট ফিচার রয়েছে।
১. ইঞ্জিন: ফোর স্ট্রোক, এয়ার কুলড, এসওএইচসি ২-ভালভ ইঞ্জিন
২. ইঞ্জিন ডিসপ্লেসমেন্ট: ১২৫ সিসি, একক সিলিন্ডার
৩. বোর x স্ট্রোক: ৫৬.০ মিমি x ৫০.৬ মিমি
৪. কম্প্রেশন অনুপাত: ৯:৮:১
৫. সর্বোচ্চ শক্তি: ৬.৯ কিলোওয়াট (৯.৪ পিএস) @ ৭,৫০০ আরপিএম
৬. সর্বোচ্চ টর্ক: ৯.৫ এনএম @ ৬,০০০ আরপিএম
৭. ফুয়েল সাপ্লাই ডিএফআই®: ২৪ মিমি থ্রোটল বডি
৮. ইগনিশন টিসিবিআই: ইলেকট্রনিক
৯. স্টার্টিং মেথড: ইলেকট্রিক স্টার্ট
১০. ক্লাচ টাইপ: একাধিক-ডিস্ক
১১. লুব্রিকেশন: ওয়েট সাম্প
১২. ট্রান্সমিশন: ৪ স্পিড রিটার্ন শিফট
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো-এর হুইল, ব্রেক এন্ড সাস্পেনশন সিস্টেম
Kawasaki Z125 Pro বাইকটি দেখতে মিনি বাইক, কিন্তু ফিচারড করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ মেকানিজম হুইলে, ব্রেকে এবং সাস্পেশন সিস্টেমে। বাইকটি শর্ট হুইলবেস, ১১৭৫ মি.মি., হুইলের সাইজও অনেক ছোট । এর হুইলে ১২ ইঞ্চি এ্যলয় রিমের সাথে ১০ এ্যলয় স্পুক দেওয়া আছে । এই কাওয়াসাকি বাইকটির টায়ারগুলো টিউবলেস স্টির্ট স্পোর্টস টাইপ। এর ব্রেকিং সিস্টেমের দিক দিয়ে বাইকটিতে হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক দেওয়া আছে দুটো হুইলে । এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ডিস্ক ধরণের ব্রেকিং সিস্টেম রয়েছে।
বাইক-এর সাসপেনশন সেটআপের জন্য ৪-ওয়ে প্রিলোড অ্যাডজাস্ট সহ সিঙ্গেল-শক অফসেট লেডাউন সেটআপ রাখা হয়েছে যা সিঙ্গেল এবং ডাবল রাইডিং এ এই কমপ্যাক্ট চেসিস ডিজাইনেও বেশ ভাল সাপোর্ট দিতে পারে। এর সাস্পেনশন সিস্টেম প্রিমিয়াম স্পোর্টস বাইক এর মত উন্নত। ফ্রন্টে ৩০মি.মি. ইউএসডি টেলিস্কোপ ফর্ক সাস্পেনশন এবং রিয়ারে সিঙ্গেল ইউনিট।
১. সাসপেনশন (সামনে/পিছন): ১০০ মিমি ট্রাভেল সহ 30 মিমি ইউএসডি টেলিস্কোপিক ফর্ক/ ১০৪ মিমি ট্রাভেল সহ মনো শক অ্যাবজরবার
২. ব্রেক সিস্টেম (সামনে/পিছন): ২০০ মিমি ডিস্ক/ ১৮৪ মিমি ডিস্ক
৩. ব্যাটারি: ১২ ভি, এমএফ
৪. হেড ল্যাম্প: ১২ ভি
৫. এনালগ: রেভ কাউন্টার সহ স্পিডোমিটার ডিজিটাল ওডিও
৬. চ্যাসিস টাইপ: ব্যাকবোন
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো-এর সর্বোচ্চ গতি এবং মাইলেজ
Kawasaki Z125 Pro বাইক এর সর্বোচ্চ গতি হল ১০০ কিমি/এইচ৷ একটি বাইকের সর্বোচ্চ গতি বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে যেমন রাস্তার অবস্থা, টায়ারের চাপ, ইঞ্জিনের তেল, জ্বালানির গুণমান, ইঞ্জিনের অবস্থা ইত্যাদি৷ বাইকটির সর্বোচ্চ মাইলেজ পাওয়া গেছে ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ (প্রায়)৷
১.মাইলেজ: ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ (প্রায়)
২. গতি ক্ষমতা: ১০০ মাইল প্রতি ঘণ্টা
৩. ফুয়েল সিস্টেম: ইঞ্জেক্টেড ফুয়েল
৪. নির্গমন নিয়ম: বিএস৬6-কম্প্লিমেন্ট
৫. কম্প্রেশন অনুপাত: ১১:৭:১
৬. গিয়ারের সংখ্যা: ৫
৭. গিয়ারবক্স টাইপ: ম্যানুয়াল
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো কন্ট্রোলিং এবং হ্যান্ডেলিং
Kawasaki Z125 Pro বাইকটির হুইলবেস, ডিমেনশন, হুইল সাইজ, রেগুলার মোটরসাইকেল থেকে একেবারে আলাদা। শর্ট হুইলবেস এবং ছোট হুইলের জন্য এর কন্ট্রোলিং এবং হ্যান্ডেলিং আলাদা। এই ধরনের কাওয়াসাকি বাইকগুলো সলো রাইডিং এবং ট্র্যাফিক যুক্ত রাস্তা এবং ব্যস্ত শহরে কমিউটিং এর জন্য বেশ ভাল । বাইকটির সিটিং এ্যারেজমেন্ট বেশ কর্ম্ফোটেবল । হ্যান্ডেল বার, ফুট রেস্ট এবং অন্যান্য কন্ট্রোল লিভার খুব সুন্দরভাবে পজিশন করা হয়েছে যা হ্যান্ডেলিং এবং কন্ট্রোলিংকে আরো সহজ করে তুলেছে । ১০১ কেজি ওজনের বাইক হওয়াতে ছেলে এবং মেয়ে উভয়ে সহজে হ্যান্ডেল করতে পারে। এসব আকর্ষনীয় ফিচারস এর জন্য বাইকটি স্পোর্টস, স্টান্টস এবং কমিউটিং এর জন্য বেশ চমৎকার।
টায়ার
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো বাইকটির সামনের টায়ারের জন্য প্রয়োজনীয় টায়ারের চাপ ২২ পিএসআই এবং পিছনের টায়ারের জন্য ২৮ পিএসআই।
১. সামনের টায়ার: ১০০/৯০-১২ টিউবলেস টায়ার
২. পিছনের টায়ার: ১২০/৭০-১২ টিউবলেস টায়ার
৩. হুইল ফ্রন্ট: অ্যালয় হুইল
৪. হুইল ব্যাক: অ্যালয় হুইল
৫. রিম সাইজ ফ্রন্ট: ১২ ইঞ্চি
৬. রিম সাইজ পিছনে: ১২ ইঞ্চি
৭. সামনের ব্রেক: ২০০ মিমি ডিস্ক ব্রেক
৮. পিছনের ব্রেক: ১৮৪ মিমি ডিস্ক ব্রেক
বডি ডাইমেনশনঃ
কাওয়াসাকি ১২৫ সিসি প্রো বাইকটি ব্যাকবোন টাইপ চ্যাসিসের উপর তৈরি যা ভালভাবে ওজন ধরে রাখতে পারে এবং প্রতিটি বাকে দুর্দান্ত ব্যালান্স করতে পারে। এই বাইকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৭০০ মিমি, ৭৪০ মিমি এবং ১০০৫ মিমি। এই কাওয়াসাকি বাইকটি কমপ্যাক্ট, তাই ন্যূনতম গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স রাখা হয়েছে। হুইলবেস রাখা হয়েছে ১১৭৬ মিমি। বাইকের সীট হাইট কিছুটা কম, তবে চালাতে বেশ আরামদায়ক এবং এটি ৭৪৯ মিমি। বাইকটির ওজন ১০১ কেজি। বাইকটির সিট হাইট ৩১.৭ ইঞ্চি। যে সব রাইডারদের উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি বা ৫ ইঞ্চি তারা সহজেই বাইকটিকে কন্ট্রোল করতে পারবে।
১. ডাইমেনশন (এলxডাব্লিউxএইচ): ১৭০০ মিমি x ৭৫০ মিমি x ১০০৫ মিমি
২. জ্বালানী ক্ষমতা (লিঃ): ৭.৪ লিটার
৩. তেল রিজার্ভ: ১.২ লিটার
৪. হুইল বেস (মিমি): ১১৭৫ মিমি
৫. আসনের উচ্চতা (মিমি): ৮৭০ মিমি
৬. গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স (মিমি): ১৫৫ মিমি
৭. ওজন: ১০১ কেজি
৮. রঙ: লাইম সবুজ, সবুজ এবং কমলা
মিটার ক্লাস্টারঃ
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো-তে আধুনিক এবং স্মুথ মিটার ক্লাস্টার রয়েছে। একটি ইন্টিগ্রেটেড ফুয়েল গেজ এবং গিয়ার পজিশন ইন্ডিকেটর সহ ডিজিটাল এলসিডি স্ক্রিন এবং অ্যানালগ ট্যাকোমিটার এই বাইকে রয়েছে। সব প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন এই মিটার প্যানেলে দেখা যায়।
১. ব্যাটারি: ১২ ভি
২. হেড লাইট: ৩৫/৩৫ ওয়াট
৩. পিছনের আলো: বাল্ব
৪. সংকেত আলো: বাল্ব
কাওয়াসাকি বাইকের দাম
কাওয়াসাকি মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব একটা পরিচিত না হলেও বিশ্বের অনেক দেশেই এই ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল বেশ ভাল একটা জায়গা দখল করে আছে। আর বাংলাদেশে কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের কয়েকটি মডেলের মোটরসাইকেল এভেইলেবল আছে যার মধ্যে রয়েছে স্পোর্টস এবং ডার্ট ক্যাটাগরির মোটরসাইকেল। এই ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলগুলো বেশ আলাদা ধরণের বলে সহজেই মানুষের নজর কাড়তে সক্ষম। আসুন দেখে নেয়া যাক ২০২২ সালের অগাস্ট পর্যন্ত কাওয়াসাকি বাইকের দাম।
বাইকের নাম | ইঞ্জিন (সিসি) | মাইলেজ | দাম (টাকা) |
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো | ১২৫ সিসি | ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ | ৩৪০,০০০ |
কাওয়াসাকি কেএলএক্স ১৫০ এল | ১৪৪ সিসি | ৩৫-৩৮ কিমি/লিঃ | ৩৭০,০০০ |
কাওয়াসাকি কেএলএক্স ১৫০ বিএফ | ১৪৪ সিসি | ৩৫-৩৮ কিমি/লিঃ | ৩৫০,০০০ |
কাওয়াসাকি ডি-ট্র্যাকার ১৫০ | ১৪৪ সিসি | ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ | ৩৬৫,০০০ |
কাওয়াসাকি জেড ১২৫ | ১২৫ সিসি | ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ | ৩৫০,০০০ |
কাওয়াসাকি নিনজা ১২৫ | ১২৫ সিসি | ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ | ৪৯৯,০০০ |
কাওয়াসাকি কেএসআর প্রো ১১০ | ১১০ সিসি | ৪০-৪৫ কিমি/লিঃ | ২১৫,০০০ |
কাওয়াসাকি জেড১২৫ প্রো-এর ভালো দিক এবং খারাপ দিক
ভালো দিক
১. গুড লুকিং, ডিজাইনের দিক থেকে বাইকটি অনেক মাসকুলার ।
২. বাইকটিতে ডুয়েল চ্যানেল এবিএস ইউস করা হয়েছে।
৩. এলইডি হেড লাইট
৪. গুড বিল্ড কোয়ালিটি
৫. সামনে টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনে সুইনগ্রাম সিঙ্গেল শক ব্যবহার করা হয়েছে।
খারাপ দিক
১. ওভার প্রাইস
২. সেমি ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট কনসোল
৩. সিঙ্গেল সিট তাই পিলিয়ন নেওয়া মুশকিল।