Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ, দাম, ফিচার ও অন্যান্য
What's on the page
Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ
Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ অনুযায়ী Kawasaki Ninja H2 Carbon হলো একটি শ্ক্তিশালী এবং এগ্রেসিভ স্টাইলযুক্ত মোটরসাইকেল যা স্পোর্টবাইকের জগতে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে। বাইকারদের মতে, যে মুহূর্তে আপনি থ্রোটলকে টুইস্ট করবেন, সেই মুহূর্তে সুপারচার্জড ইঞ্জিন আপনাকে অবিশ্বাস্য শক্তির সাথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এর সুপারচার্জড ইঞ্জিন থেকে মসৃণ ও এরোডাইনামিক ডিজাইন পর্যন্ত, কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন হলো প্রকৌশল এবং ডিজাইনের একটি সত্যিকারের মাস্টারপিস। কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন রিভিউ অনুযায়ী নিঞ্জা এইচ২ কার্বন–এ আছে একটি ৯৯৮ সিসি লিকুইড-কুলড, ফোর-স্ট্রোক ইঞ্জিন যা ৩১০ হর্সপাওয়ার তৈরি করতে সুপারচার্জ করা হয়। এই পাওয়ারপ্ল্যান্টটি একটি ছয়-স্পিড ট্রান্সমিশনের সাথে যুক্ত যা মসৃণ এবং সুনির্দিষ্ট গতি প্রদান করে ও রাইডারকে অসাধারণ রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স দেয়।
বাংলাদেশে কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন বাইকের দাম এখনো নির্দিষ্ট হয়নি। মার্কেটে কাওয়াসাকি মোটরবাইকের দাম ও অন্যান্য বাইকের দাম জানতে ব্রাউজ করুন Bikroy এ।
বডি ডিজাইন
বাইকটির টোটাল দৈর্ঘ্য ২০৮৫ মিমি, প্রস্থ ৭৭০ মিমি ও উচ্চতা ১১২৫ মিমি। বাইকটিতে ১৪৫৫ মিমি হুইলবেস রয়েছে, যা কর্ণার্রিং-এর সময় বাইকটিকে স্ট্যাবল রাখে। পাশাপাশি, বাইকটিতে ১৭-লিটার ক্ষমতার একটি ফুয়েল ট্যাঙ্ক লাগানো হয়েছে, Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ অনুযায়ী বাইকটি লং রাইডিং-এও ভালো পরিমাণ মাইলেজ দেয়। গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৩০ মিমি ও বাইকটির ওজন প্রায় ২৩৮ কেজি। এছাড়াও বাইকের সিটের উচ্চতা ৮২৫ মিমি।
ইন্জিন ও ট্রান্সমিশন
Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ অনুযায়ী এই বাইকটিতে ৯৯৮ সিসি ইনলাইন ৪-সিলিন্ডার উইথ সুপার চার্জার লিকুইড কুলড ইঞ্জিন ব্যবহার করেছে। ইঞ্জিনটি ১১৫০০ আরপিএম-এ ২২৭.৮০ বিএইচপি সর্বোচ্চ শক্তি ও ১১০০০ আরপিএম-এ ১৪১.৭০ এনএম টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। এর বোর ও স্ট্রোক এর পরিমাণ যথাক্রমে ৭৬ মিমি ও ৫৫ মিমি। এর কম্প্রেশন রেশিও ৮.৫ঃ১ ও বাইকটি ১৬ ভাল্ব বিশিষ্ট।
মোটরসাইকেলটির টপ স্পিড প্রায় ৪০০ কিমি/ঘন্টা। কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন দাম বিবেচনায় এই রেঞ্জের মধ্যে টপ স্পিড যথেষ্ট ভালো। কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন রিভিউ অনুযায়ী বাইকটি প্রতি লিটার জ্বালানিতে এটি ১৫ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে সক্ষম। মাইলেজ কম পাওয়া বাইকটির অন্যতম বড় একটা অসুবিধা। বাইকটির স্টার্টিং মেথড হিসেবে আছে ইলেক্ট্রিক মেথড এবং ট্রান্সমিশনটি ৬-স্পিড গিয়ার সম্বলিত। এছাড়াও বাইকটিতে ম্যানুয়াল অ্যাসিস্ট এন্ড স্লিপার সি ক্লাচ সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। ফুয়েল সাপ্লাই হিসেবে ফুয়েল ইনজেনশন ব্যবহার করা হয়েছে।
ব্রেক ও সাসপেনশন
কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন রিভিউ অনুযায়ী বাইকটিতে ভালো সাসপেনশন এবং ব্রেকিং সিস্টেম যুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। বাইকটির সামনে ৪৩ মিমি inverted fork with rebound and compression damping, spring preload adjustability and top-out springs সাসপেনশন যুক্ত করা হয়েছে এবং পিছনে রয়েছে Uni-Trak, Öhlins TTX36 gas-charged shock with piggyback reservoir, compression damping, rebound damping, preload adjusta। বাইকটির সামনের চাকাতে ৩৩০ মিমি-র ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকাতে ২৫০ মিমি-র ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন রিভিউ অনুযায়ী বাইকটিতে ডুয়াল চ্যানেল এবিএস ব্যবহার, এর অনেক বড় সুবিধা মনে করেন রাইডাররা। এছাড়াও চ্যাসিস টাইপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে Trellis, High-Tensile Steel, With Swingarm Mounting Plate।
চাকা
Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ অনুযায়ী বাইকটির চাকা অসাধারণ বলা যায়। ড্রাইভিং-এর সময় অনেক মজাদার এক্সপেরিয়েন্স দিতে যথেষ্ট। Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ থেকে জানা যায়, চাকায় টিউবলেস টাইপ টায়ার লাগানো হয়েছে ও হুইল হিসেবে আছে অ্যালয় হুইল। বাইকটির সামনের এবং পিছনের চাকায় যথাক্রমে ১২০/৭০-১৭ এবং ২০০/৫৫-১৭ সাইজের টায়ার রয়েছে। সাইজ অনুযায়ী, সামনের ও পিছনের টায়ারগুলো খুব ভালো বলা যায়, ভালো পারফর্ম করতে যথেষ্টও।
ইলেক্ট্রিক ফিচার
কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন রিভিউ অনুযায়ী কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন ফিচারস-এর মধ্যে এলইডি ইন্ডিকেটর সংযুক্ত রয়েছে। এছাড়াও কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন ফিচারস-এর মাঝে আরও রয়েছে থ্রি পার্ট হ্যান্ডেল বার, হেডলাইট (এলইডি প্রজেক্টর) এবং টেইল লাইট (এলইডি)। আছে ব্লুটুথ স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি। কাওয়াসাকি নিঞ্জা এইচ২ কার্বন দাম অনুযায়ী ফিচারসগুলো আরও ভালো দেওয়া যেতে পারতো। এছাড়াও বাইকটির স্পিডোমিটার, ওডোমিটার ও আরপিএম মিটার সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড। Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ অনুযায়ী ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল এবং ইলেক্ট্রিক ফিচারে বাইকাররা খুবই সন্তুষ্ট। Kawasaki Ninja H2 Carbon রিভিউ থেকে জানা যায়, বাইকটির সিট টাইপ হলো স্প্লিটসিট, তবে প্যাসেঞ্জার গ্র্যাব রেইল নেই।
Bikroy এর বিগত ৩ মাসের লিস্টিং থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্যবহৃত used Kawasaki Other Model 2023 এর দাম BDT 14,999.
সুবিধা
- ডায়নামিক পাওয়ার আউটপুট
- স্মুথ ট্রান্সমিশন
- আকর্ষণীয় স্টাইল ও ডিজাইন
- ফুয়েল ট্যাঙ্ক ক্যাপাসিটি
- কমফোর্টেবল রাইডিং পজিশন
- শক্তিশালী ইঞ্জিন
- এবিএস প্রযুক্তি
- হাই সিসি, লিকুইড কুলড ইঞ্জিনের ব্যবহার
- আধুনিক ইলেক্ট্রনিক ফিচারস
- স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি
অসুবিধা
- মাইলেজ কম
- দাম অনেক বেশি, সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাহিরে
- শর্ট রাইডারদের জন্য উপযুক্ত নয়
- নিয়মিত/অফিস যাতায়াতের জন্য ব্যবহারযোগ্য নয়
- মেইনটেন্যান্স খরচ বেশি
The Kawasaki Ninja H2 Carbon is a powerful and aggressively styled motorcycle that has set a new benchmark in the world of sport bikes. According to bikers, the moment you twist the throttle, the supercharged engine propels you forward with incredible power.
The total length of the bike is 2085 mm, width 770 mm and height 1125 mm. The bike has a wheelbase of 1455 mm, which keeps the bike stable during cornering. Besides, the bike is fitted with a 17-litre capacity fuel tank.
The bike uses a 998 cc inline 4-cylinder with a supercharger liquid cooled engine. The engine produces 227.80 bhp of peak power at 11500 rpm and 141.70 Nm of torque at 11000 rpm. Its bore and stroke are 76 mm and 55 mm respectively. Its compression ratio is 8.5:1 and the bike has 16 valves. The top speed of the motorcycle is 400 km/h.
The bike gets a 43 mm inverted fork with rebound and compression damping, spring preload adjustability and top-out springs suspension at the front and Uni-Trak, Öhlins TTX36 gas-charged shock with piggyback reservoir, compression damping, rebound damping, preload adjuster at the rear. The bike has a 330 mm disc brake on the front wheel and a 250 mm disc brake on the rear wheel.
The wheels are fitted with tubeless type tires and alloy wheels. The bike has 120/70-17 and 200/55-17 size tires on the front and rear wheels, respectively.
The Kawasaki Ninja H2 Carbon features include LED indicators. Kawasaki Ninja H2 Carbon has a three-part handlebar, headlight (LED projector), and tail light (LED). There is Bluetooth smartphone connectivity. Kawasaki Ninja H2 Carbon could have offered better features for the price. Also, the bike’s speedometer, odometer, and rpm meter are fully digitalized.
As per the Bikroy's 3 months price data, the avg. price of used Kawasaki Other Model 2023 is BDT 14,999.
Advantages
- Dynamic power output
- Smooth transmission
- Attractive style and design
- Fuel tank capacity
- Comfortable riding position
- Powerful engine
- ABS technology
- Use of high cc, liquid-cooled engine
- Modern electronic features
- Smartphone connectivity
Disadvantages
- Low mileage
- The price is too high, beyond the affordability of the common man
- Not suitable for short riders
- Not usable for regular/office commuting
- Maintenance cost is high
Kawasaki Ninja H2 Carbon Images
Kawasaki Ninja H2 Carbon Video Review
13 Dec, 2023 - “Kawasaki Ninja H2 Carbon”-ডায়নামিক পাওয়ার আউটপুট, ম্যাক্সিমাম পাওয়া ও টর্কের অসাধারণ কম্বিনেশন, অনেক বাইকারদের প্রধান আকর্ষণ বলা যায়। চলুন জেনে নেই আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
Kawasaki Ninja H2 Carbon নিয়ে সচরাচর কিছু জিজ্ঞাসা
H2 এবং H2 কার্বনের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
H2 এবং H2 কার্বনের মধ্যে পার্থক্য সামান্য। নিনজা H2 কার্বনে একটি কার্বন ফাইবার আপার কাউল ব্যবহৃত হয়েছে ও ম্যাট সিল্ভার-মিরর পেইন্ট ব্যবহার করা হয়েছে।
নিনজা H2 কার্বনের সিটের উচ্চতা কত?
৮২৫ মিমি।
নিনজা H2 কার্বনের ওজন কত?
প্রায় ২৩৮ কেজি।
নিনজা H2 কার্বনের টপ স্পিড কত?
প্রায় ৪০০ কিমি/ঘন্টা।
নিনজা H2 কার্বনের টায়ার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি?
চাকায় টিউবলেস টাইপ টায়ার লাগানো হয়েছে ও হুইল হিসেবে আছে অ্যালয় হুইল। বাইকটির সামনের এবং পিছনের চাকায় যথাক্রমে ১২০/৭০-১৭ এবং ২০০/৫৫-১৭ সাইজের টায়ার রয়েছে।