Kawasaki Ninja H2 SX রিভিউ, দাম, ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন
What's on the page
Kawasaki Ninja H2 SX হলো কাওয়াসাকি ব্র্যান্ডের উৎপাদিত একটি এগ্রেসিভ স্টাইলিং স্পোর্ট-ট্যুরিং মোটরসাইকেল। অ্যাডভান্স টেকনোলজি, দুর্দান্ত অ্যাক্সিলারেশন, এবং ইন্টেন্স স্পিডের সমন্বয়ে এটি হাই-পারফর্মিং একটি বাইক। এটিতে অ্যাডভান্স রাইডার অ্যাসিস্ট্যান্স সিস্টেমের (ARAS) মতো অত্যাধুনিক সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে, যা রাইডারকে ব্লাইন্ড স্পট, ফ্রন্টাল কোলিশনের মতো প্রতিকূল অবস্থায় সতর্ক করে। এই ব্লগে Kawasaki Ninja H2 SX রিভিউ, ফিচার, স্পেক্স, ভালো-মন্দ দিক সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। রেসিং, ট্যুরিং কিংবা দূর-দূরত্বের ভ্রমণের জন্য বাইকটি অসাধারণ। বাংলাদেশে ইঞ্জিন সিসি লিমিটেশনের কারণে বাইকটি পাওয়া যায় না।
কাওয়াসাকি একটি বিখ্যাত জাপানি মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী কোম্পানি। এই ব্র্যান্ডের বাইকগুলো শক্তিশালী ইঞ্জিন, এগ্রেসিভ ডিজাইন, এবং হাই-স্পিডের কারণে সারাবিশ্বে জনপ্রিয়। কাওয়াসাকি নিনজা এইচ২ এসএক্স, বাইকটি কাওয়াসাকির সর্বকালের সবচেয়ে উন্নত স্পোর্টস বাইক; যা প্রযুক্তি, কর্মক্ষমতা এবং কম্ফোর্টেবল রাইডিং-এর সমন্বয়ে একটি আল্টিমেট বিস্ট। বাইকটির ARAS ফিচার, টিএফটি ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল, মাস্কুলার অ্যারোডাইনামিক এরগোনোমিক্স, এবং এয়ার-প্রটেকশন ফিচার আপনাকে মুগ্ধ করবে।
Kawasaki Ninja H2 SX রিভিউ
এটি একটি টপ-পারফর্মিং স্পোর্টস টাইপ বাইক। এটিতে ১০০০ সিসির সুপারচার্জড ইনলাইন-ফোর-সিলিন্ডার বিশিষ্ট ব্যালান্সড ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটি থেকে আপনি প্রায় ১৫ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ২৯৯ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন। ইঞ্জিনে কাওয়াসাকির লেটেস্ট ফিচার সুপার ফাস্ট ডগ-রিং রেসিং ট্রান্সমিশন, ব্রেম্বো মাস্টার সিলিন্ডার এবং স্টিলেমা ক্যালিপার্স ফিচার ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটিতে কাওয়াসাকির নিজস্ব সেমি-অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল সাসপেনশন (KECS) সিস্টেম রয়েছে, যা রাইডার মোড অনুযায়ী রিয়েল-টাইমে কম্প্রেশন এবং ড্যাম্পিং সামঞ্জস্য করে। এটিতে চারটি রাইডার মোড রয়েছে; স্পোর্ট, রোড, রেইন এবং একটি ম্যানুয়াল সেটআপ, যা রাইডিং স্টাইল এবং আবহাওয়া অনুযায়ী বিভিন্ন সাসপেনশন ম্যাপ প্রদান করে।
বাইকটির স্পেশাল বৈশিষ্টগুলো হলো – ARAS ফিচার, ডুয়েল চ্যানেল এবিএস, ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল রাডার, সুপারচার্জড ইনলাইন-ফোর ইঞ্জিন, ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি, ওয়ারলেস স্মার্টফোন টেকনোলজি, ইত্যাদি। বাইকটির অ্যাডজাস্টেবল সাসপেনশন সিস্টেম এবং ৬-স্পিড গিয়ার আপনার রাইডিং কম্ফোর্টেবল করবে। হুইল এবং টায়ারের মান প্রিমিয়াম কোয়ালিটির। বাইকটির সামনের দিকে ৬.৫-ইঞ্চি রঙিন TFT ডিসপ্লে রয়েছে, এখানে আপনি কায়াসাকি ব্র্যান্ডের নিজস্ব স্পিন ইনফোটেইনমেন্ট সিস্টেম দেখতে পাবেন। এছাড়াও এখানে আপনি ট্র্যাক রাইডিংয়ের জন্য সার্কিট মোড এবং কাওয়াসাকির রাইডোলজি অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল কানেক্টিভিটি সিস্টেম রয়েছে। এটি শুধু মাত্র ইলেকট্রিক মেথডে স্টার্ট করা যায়।
ফিচার এবং ডিজাইন
বাইকটির বিল্ড কোয়ালিটি খুবই টেকসই এবং এরগোনোমিক্স খুবই কম্ফোর্টেবল। এটির অ্যাগ্রেসিভ ডিজাইন এবং মাস্কুলার ফুল-ফেয়ারিং বডিওয়ার্ক যে কারো নজর কাড়বে। বাইকটির বডিওয়ার্ক উইন্ড প্রটেকশনে সহায়ক। ওভারঅল বডি স্ট্রাকচার এবং গ্লসি বডি কিটসের কম্বিনেশন, বাইকটিকে একটি এলিগেন্ট লুক এনে দিয়েছে। এটির স্প্লিট-সিটিং পজিশনটি বেশ চওড়া এবং খুবই আরামদায়ক, এমনকি দীর্ঘ রাইডেও।
এটির গর্জিয়াস ডিজাইনের ফরোয়ার্ড কাউলিং, এলইডি হেডল্যাম্প, এবং TFT ডিসপ্লে প্যানেল যেকাউকে মুগ্ধ করবে। এটির স্পোর্টি ডিক্যালস, আপ-রাইজড সিটিং পজিশন, থ্রি-পার্টস হ্যান্ডেল বার এবং শার্প উইন্ডশীল্ড এটিকে দুর্দান্ত স্পোর্টি লুক এনে দিয়েছে। এটির এক্সজস্ট পাইপ, টেইল ল্যাম্প, এবং ইলেকট্রিক্যাল রাডার সিস্টেম এটিকে একটি ক্লাসি ভাইব দিয়েছে। আপ-ডাউন কুইকশিফটার আপনার রাইডিং আরো কম্ফোর্টেবল করবে। বাইকটিতে টিউবুলার হাই-টেনসিল স্টিলের ট্রেলিস ব্রিজ-টাইপ ফ্রেম ব্যবহার করা হয়েছে। এটিতে ইঞ্জিন কিল সুইচও রয়েছে।
ইঞ্জিন পারফরম্যান্স
কাওয়াসাকি নিনজা এইচ২ এসএক্স বাইকটিতে সুপারচার্জড ৯৯৮.০ সিসি ডিসপ্লেসমেন্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। এই ইঞ্জিন লিকুইড-কুল্ড, ৪-স্ট্রোক, ১৬-ভালভ, এবং ইনলাইন ৪-সিলিন্ডার ফিচার বিশিষ্ট। এছাড়াও ইঞ্জিনটি ফুয়েল ইনজেক্টেড এবং ডুয়েল ওভারহেড ক্যামস্যাফট ফিচার সম্বলিত। এই ইঞ্জিন ১১০০০ আরপিএমে ১৯৭.২০ বিএইচপি সর্বোচ্চ হর্সপাওয়ার এবং ৯৫০০ আরপিএমে ১৩৭.৩০ এনএম সর্বোচ্চ টর্ক জেনারেট করতে পারে। খুব বেশি পাওয়ার এবং টর্ক জেনেরেশনের ফলে আপনি তীব্র স্পিড এবং খুবই স্মুথ অ্যাক্সিলারেশন পাবেন। ইঞ্জিনে সেকেন্ডারি এয়ার ইনলেট থাকায় শব্দ দূষণ এবং ইমিশন কমাতে সাহায্য করে।
ইঞ্জিনের ট্রান্সমিশন সিস্টেম ম্যানুয়াল, এখানে ৬-স্পিড ডগ-রিং গিয়ারবক্স সহ মাল্টিপ্লেট ওয়েট ক্লাচ সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। ইঞ্জিনের বোর এবং স্ট্রোক যথাক্রমে ৭৬ মিমি এবং ৫৫ মিমি। এটির কম্প্রেশন রেশিও ১১.২:১। কাওয়াসাকির প্ল্যানেটারি ড্রাইভ, সেন্ট্রিফিউগাল সুপারচার্জার দুর্দান্ত কার্যকর তাই ইন্টারকুলারের প্রয়োজন হয় না।
বডি ডাইমেনশন
বাইকটির বডি স্ট্রাকচার বেশ বড়। এটির ওভারঅল দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ২১৩৫ মিমি, ৭৭৫ মিমি এবং ১২০৫ মিমি। বাইকের সিটিং পজিশনের উচ্চতা ৮৩৫ মিমি। বাইকটির হুইলবেস ১৪৮০ মিমি, যা কর্ণারিং এবং টপ-স্পিডে ভালো ভাবে বাইকের ব্যালেন্স নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এটির গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স বেশ কম, মাত্র ১৩০ মিমি, তাই স্পিড ব্রেকার অতিক্রম করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। এটি খুবই ভারী বাইক, ওজন ২৫৬ কেজি, তাই তীব্র গতিতেও বাইক স্ট্যাবল থাকে। বাইকটির জ্বালানি ধারণ ক্ষমতা বেশ ভালো, ১৯ লিটার। এটির সিট কভার খুবই স্টাইলিশ, এখানে পিলিয়ন সিট রয়েছে তবে গ্র্যাবরেল নেই। এটিতে অ্যাডভান্স রাইডার এইড মোড রয়েছে যা ট্রাকশন কন্ট্রোলে সহায়তা করে।
ব্রেক এবং সাসপেনশন
বাইকটিতে খুবই উন্নত মানের ব্রেক এবং সাসপেনশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এটির সামনের দিকে ৪৩ মিমি-এর স্প্রিং-অ্যাডজাস্টেবল প্রিলোড, রিবাউন্ড সহ ইনভার্টেড ফর্ক কম্প্রেশন ড্যাম্পিং সাসপেনশন ব্যবহার করা হয়েছে। পিছনের দিকে ইউনি-ট্র্যাক, পিগ্গিব্যাক রিজার্ভার সহ গ্যাস-চার্জড শক এবং অ্যাডজাস্টেবল কম্প্রেশন সহ রিবাউন্ড ড্যাম্পিং সাসপেনশন ব্যবহার করা হয়েছে। সামনের সাস্পেনশনটি টপ-আউট স্প্রিং এবং পিছনের সাস্পেনশনটি রিমোট স্প্রিং। এখানে কাওয়াসাকির ব্র্যান্ডের নিজস্ব সেমি-অ্যাক্টিভ ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল সাসপেনশন (KECS) সিস্টেম ইনস্টল করা হয়েছে, যা বাইকটির ECU-এর সাথে কাজ করে, এটি রাস্তার অবস্থা এবং সিলেক্টেড রাইডার মোড অনুযায়ী রিয়েল-টাইমে কম্প্রেশন এবং ড্যাম্পিং সামঞ্জস্য করে।
বাইকটিতে ডুয়েল চ্যানেল এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম ইনস্টল করা হয়েছে। সামনের চাকায় ৩২০ মিমি-এর ডুয়েল সেমি-ফ্লোটিং ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনের চাকায় ২৫০ মিমি-এর ডিস্ক ব্রেক (২-পিস্টন ক্যালিপার) বসানো হয়েছে। সামনের ডিস্ক ব্রেকটি ডুয়েল রেডিয়াল-মাউন্ট ৪-পিস্টন ব্রেম্বো স্টাইলমা ফ্রন্ট ক্যালিপার, যা প্রচুর স্টপিং পাওয়ার প্রদান করে। ব্রেকিং সিস্টেমে ব্রেম্বো মাস্টার সিলিন্ডারও ব্যবহার করে, যা লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
হুইল এবং টায়ার
বাইকটির হুইল কাস্ট অ্যালয় এবং টায়ার টিউবলেস ধরণের। সামনের চাকায় ১২০/৭০ জেডআর ১৭, এম/সি সেকশন টায়ার এবং পিছনের চাকায় ১৯০/৫৫ জেডআর ১৭, এম/সি সেকশন টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। উভয় হুইলের রিম সাইজ ১৭” ইঞ্চি। টায়ারগুলো ব্যাটল্যাক্স হাইপারস্পোর্ট ধরণের, যা সব আবহাওয়ায় দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পাশাপাশি চমৎকার গ্রিপ প্রদান করে।
মাইলেজ এবং স্পিড
ফাস্ট-স্পিড এবং সুপারচার্জড পাওয়ারফুল ইঞ্জিন এই বাইকটির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট। হাই-পারফর্মিং স্পোর্টস টাইপ বাইক হওয়ায় এসব বাইকের স্পিড দুর্দান্ত হলেও, মাইলেজ খুব বেশি হয় না। বাইকটি থেকে আপনি প্রায় ১৫ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ২৯৯ কিমি/আওয়ার টপ-স্পিড পেতে পারেন। বাইকটিতে ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি ব্যবহার করে, পারফেক্ট গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল এবং উন্নত মানের ফুয়েল ব্যবহারের উপদেশ দেয়া হয়েছে।
কনসোল প্যানেল এবং ইলেকট্রিক্যাল ফিচার
বাইকটির ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল সেমি-ডিজিটাল ধরণের। কনসোল প্যানেলে স্পিডোমিটার, ওডোমিটার, আরপিএম মিটার সহ প্রয়োজনীয় বেশ কিছু ইনডিকেটর দেখতে পাবেন। সেটিংস অ্যাক্সেস করার জন্য রাইডার ইন্টারফেসের কনসোল প্যানেলে ৬.৫-ইঞ্চি রঙিন TFT ডিসপ্লে রয়েছে, যাতে ট্র্যাক রাইডিং-এর জন্য সার্কিট মোড, ট্যাকোমিটার, লো ফুয়েল ইনডিকেটর সহ আরো বেশ কিছু ফিচার দেখতে পাবেন। ডিসপ্লেতে থাকা ফাংশনগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রিলোড মোড, কুইকশিফটার, ইঞ্জিন ব্রেক, কর্ণারিং লাইট, ভেহিকল হোল্ড অ্যাসিস্ট, লীন অ্যাঙ্গেল ইন্ডিকেটর, টেম্পারেচার ওয়ার্নিং ইত্যাদি। এখানে আপনি রাইডিং লগ, মোবাইল ফোন নোটিফিকেশন এবং পছন্দ অনুযায়ী সেটিংস কাস্টমাইজ করতে পারবেন। এখানে কাওয়াসাকির নিজস্ব রাইডোলজি অ্যাপের মাধ্যমে ব্লুটুথ সংযোগ করতে পারবেন।
বাইকটির দুটি মাল্টি-ফাংশন গেজের মধ্যে প্রথমটি থ্রোটল অ্যাপ্লিকেশন, ফ্রন্ট ব্রেক প্রেশারের সাথে বুস্ট প্রেসার প্রদর্শন করে এবং দ্বিতীয়টি রাইডারদের ওডোমিটার, ট্রিপ মিটার, এবং টায়ার প্রেসার মনিটরিং সিস্টেম সহ আরো কিছু ফাংশন স্ক্রোল করা যায়। এছাড়াও এখানে আপনি কাওয়াসাকির নতুন স্মার্টফোন-ভিত্তিক ইনফোটেইনমেন্ট (SPIN) অ্যাপ্লিকেশনও পাবেন। পিছনের সিটের নীচে USB চার্জিং পোর্ট বসানো হয়েছে।
বাইকটির কার্যকারিতার কেন্দ্রবিন্দু হল Bosch’s Advanced Rider Assist System (ARAS), যা সামনে এবং পিছনের দিকের ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল রাডার ফিচার বিশিষ্ট। ARAS ফিচারটি অ্যাডাপটিভ ক্রুজ কন্ট্রোল (ACC), ফরোয়ার্ড কোলিশন ওয়ার্নিং (FCW), এবং ব্লাইন্ড স্পট ডিটেকশন (BSD) সিস্টেম অফার করে। বাইকটিতে ১২ ভোল্টের শক্তিশালী এমএফ টাইপ ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। এটির সকল লাইটিং সিস্টেম এলইডি টাইপ। এটিতে ইঞ্জিন কিল সুইচও রয়েছে। ওভারঅল Kawasaki Ninja H2 SX রিভিউ অনুযায়ী কনসোল প্যানেল এবং ইলেকট্রিক্যাল ফিচার খুবই উন্নত মানের।
Bikroy এর বিগত ৩ মাসের লিস্টিং থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্যবহৃত used Kawasaki Other Model 2023 এর দাম BDT 14,999.
সুবিধা
- সুপারচার্জড ১০০০ সিসির ইনলাইন-ফোর-সিলিন্ডার ইঞ্জিন
- ডুয়েল চ্যানেল এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম
- ২৯৯কিমি/আওয়ার টপ স্পিড
- অ্যাডভান্স রাইডার অ্যাসিস্ট্যান্স সিস্টেম (ARAS)
- ইলেকট্রনিক কন্ট্রোল সাসপেনশন
- আশ্চর্যজনক অ্যাক্সিলারেশন
- TFT ডিসপ্লে এবং মোবাইল কানেক্টিভিটি
অসুবিধা
- খুবই ভারী
- কুইকশিফটার ডাউন শিফট অ্যাকশনের জন্য কিছু সূক্ষ্ম টিউনিং প্রয়োজন
- ট্রান্সমিশন একটু রুক্ষ
The Kawasaki Ninja H2 SX is an aggressively styled sport-touring motorcycle manufactured by the Kawasaki brand. It is a high-performing bike with advanced technology, great acceleration, and intense speed. It uses advanced sensors like the Advanced Rider Assistance System (ARAS), which alerts the rider in adverse conditions like blind spots, and frontal collisions. The bike is great for racing, touring, or long-distance travel. The bike is not available in Bangladesh due to engine cc limitation.
Kawasaki Ninja H2 SX, the bike is Kawasaki’s most advanced sports bike ever; which is an ultimate beast combining technology, performance, and comfortable riding. It uses a 1000cc supercharged inline-four-cylinder balanced engine. You can get an average mileage of around 15 km/liter and a top speed of around 299 km/hr from the bike. The engine uses Kawasaki’s latest feature super-fast dog-ring racing transmission and Brembo master cylinder. The bike features Kawasaki’s own Semi-Active Electronic Control Suspension (KECS) system, which adjusts compression and damping in real time according to rider mode. It has four rider modes; Sport, Road, Rain, and a manual setup, which provides different suspension maps according to riding style and weather conditions.
The special features of the bike are – the ARAS feature, dual channel ABS, supercharged inline-four engine, fuel injection technology, wireless smartphone technology, etc. The bike’s adjustable suspension system and 6-speed gear will make your riding comfortable. On the front of the bike is a 6.5-inch color TFT display, where you can see the Kawasaki brand’s own Spin infotainment system. You also get circuit mode for track riding and a mobile connectivity system via Kawasaki’s Rideology app. It can be started by electric method only.
Its aggressive design and muscular full-fairing bodywork will catch anyone’s eye. The bodywork of the bike is helpful in wind protection. The combination of overall body structure and glossy body kits gives the bike an elegant look. Its split-sitting position is quite wide and very comfortable, even on long rides.
Its gorgeous design forward cowling, LED headlamps, and TFT display panel will impress anyone. Its sporty decals, up-raised seating position, three-part handlebar, and sharp windshield give it a great sporty look. Its exhaust pipe, tail lamps, and electrical radar system give it a classy vibe. Up-down quick-shifter will make your riding more comfortable. The bike uses a tubular high-tensile steel trellis bridge-type frame. It also has an engine kill switch.
As per the Bikroy's 3 months price data, the avg. price of used Kawasaki Other Model 2023 is BDT 14,999.
Kawasaki Ninja H2 SX Images
Kawasaki Ninja H2 SX Video Review
27 Nov, 2023 - Kawasaki Ninja H2 SX হলো একটি সুপারচার্জড স্পোর্টস টাইপ বাইক। অ্যাডভান্স টেকনোলজি, দুর্দান্ত অ্যাক্সিলারেশন, এবং ইন্টেন্স স্পিডের সমন্বয়ে এটি অসাধারণ একটি বাইক।
Kawasaki Ninja H2 SX বাইক সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞাসা –
Kawasaki Ninja H2 SX কি ধরণের বাইক?
এটি একটি এগ্রেসিভ স্টাইলিং স্পোর্ট-ট্যুরিং মোটরসাইকেল।
বাইকটিতে কি ধরণের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে?
লিকুইড-কুল্ড, ৪-স্ট্রোক, ১৬-ভালভ, ইনলাইন ৪-সিলিন্ডার, ফুয়েল ইনজেক্টেড এবং ডুয়েল ওভারহেড ক্যামস্যাফট ফিচার বিশিষ্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।
বাইকটির স্টার্টিং মেথড কি?
ইলেকট্রিক মেথড।
বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেমে কি ব্যবহার করা হয়েছে?
ডুয়েল চ্যানেল এবিএস (ABS) ব্রেকিং সিস্টেম।
বাইকটির এভারেজ মাইলেজ এবং স্পিড কত?
প্রায় ১৫ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ২৯৯ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড।
Kawasaki Ninja H2 SX Specifications
Model name | Kawasaki Ninja H2 SX |
Type of bike | Sports |
Type of engine | 998cc, Liquid-Cooled, 4-Stroke In-Line Four, DOHC, |
Engine power (cc) | 999.9cc |
Engine cooling | Liquid Cooled |
Max. Horse power | 197.20 Bhp @ 11000 RPM |
Max torque | 137.30 NM @ 9500 RPM |
Start method | Electric |
Number of gears | 6 |
Mileage | 15 Kmpl, (Approx) |
Top speed | 299 Kmph, (Approx) |
Front suspension | ø43 mm Inverted Fork with Rebound and Compression Damping and Spring Preload Adjustability, and Top- |
Rear suspension | New Uni-Trak, Gas-Charged Shock with Piggyback Reservoir, Compression and Rebound Damping Adjustabil |
Front brake type | Dual Semi-Floating ø320 mm Discs |
Front brake diameter | N/A |
Rear brake type | Single ø250 mm Disc |
Rear brake diameter | N/A |
Braking system | Dual Channel ABS |
Front tire size | 120/70ZR17 M/C |
Rear tire size | 190/55ZR17 M/C |
Tire type | tubeless |
Overall length | 2135 mm |
Overall height | 1205 mm |
Overall weight | 256 kg |
Wheelbase | 1480 mm |
Overall width | 775 mm |
Ground clearance | 130 mm |
Fuel tank capacity | 19 L |
Seat height | 835 Mm |
Head light | n/a |
Indicators | led |
Tail light | led |
Speedometer | Digital |
RPM meter | Analog |
Odometer | digital |
Seat type | Split-Seat |
Engine kill switch | yes |
Body colors | N/A |
Distributor/dealer | N/A |
Features | ABS, Charging Point, Mobile Connectivity, Navigation, Self Start Only, Double Disc |