১ – ২ লক্ষ টাকায় সেরা হোন্ডা মোটরবাইক সম্পর্কে আলোচনা
বাংলাদেশের মোটরসাইকেল বাজারে হোন্ডা মোটরবাইক একটি অন্যতম পরিচিত এবং আস্থাভাজন নাম। বাইকপ্রেমীদের মধ্যে হোন্ডার জনপ্রিয়তা কেবল এর ব্র্যান্ড নামেই নয়, বরং বাইকের শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং সাশ্রয়ী মাইলেজের জন্যও। বিশেষ করে যারা ১ থেকে ২ লক্ষ টাকার মধ্যে একটি ভালো মানের বাইক খুঁজছেন, তাদের জন্য হোন্ডা বেশ কিছু আকর্ষণীয় মডেল সরবরাহ করছে। এই পরিসরে হোন্ডার বাইকগুলো পারফরম্যান্স, ফুয়েল ইফিসিয়েন্সি, মাইলেজ এবং ব্রেকিং সিস্টেমের দিক থেকে ব্যবহারকারীদের বিশেষভাবে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম। প্রতিটি বাইকই বাংলাদেশের রাস্তায় চালানোর জন্য উপযোগী এবং এসব বাইক ব্যবহারকারীদের দৈনন্দিন যাতায়াতে যেমন সহায়ক, তেমনি দীর্ঘ ভ্রমণের জন্যও উপযুক্ত। নিম্নে হোন্ডা হোন্ডা মোটরবাইকের ৫টি সেরা মোটরসাইকেলের বর্ণনা দেওয়া হলো, যা ১ থেকে ২ লক্ষ টাকার বাজেটের মধ্যে ক্রয়ের জন্য আদর্শ হতে পারে। প্রতিটি বাইকের ইঞ্জিন পারফরমেন্স, ট্রান্সমিশন, মাইলেজ, সাসপেনশন, বডি ডাইমেনশন, ব্রেকিং সিস্টেম এবং ফুয়েল ইফিসিয়েন্সি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
১। Honda CB Shine
Honda CB Shine বাংলাদেশের মোটরসাইকেল বাজারে অন্যতম জনপ্রিয় একটি বাইক, যা ১২৫ সিসি ইঞ্জিন ক্ষমতার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এই হোন্ডা মোটরবাইকের ইঞ্জিনটি ১০.১৬ বিএইচপি পাওয়ার উৎপাদন করে ৭৫০০ আরপিএম-এ, যা শহরের ভেতরে এবং বাইরে চালানোর জন্য উপযুক্ত। ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত ৫-স্পীড গিয়ারবক্স এটিকে আরও মসৃণভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। বাইকটি দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য যেমন ভালো, তেমনি দূরপাল্লার ভ্রমণের ক্ষেত্রেও এর পারফরম্যান্স প্রশংসনীয়। হোন্ডা বাইকের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী, Honda CB Shine প্রায় ৫০ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ প্রদান করে, যা বাংলাদেশের রাস্তায় চলার জন্য যথেষ্ট সাশ্রয়ী। এর সামনের টেলিস্কোপিক সাসপেনশন এবং পিছনের হাইড্রোলিক শক এবজর্ভার রাইডিং অভিজ্ঞতাকে বেশ আরামদায়ক করে তোলে, বিশেষ করে বাংলাদেশের বৈরী রাস্তা ও উঁচুনিচু গর্তের ক্ষেত্রে। বাইকটির ওজন ১১৪ কেজি, যা এটিকে সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য করে তোলে এবং এর ২০০৭ মিমি দৈর্ঘ্য, ৭৬২ মিমি প্রস্থ ও ১০৮৫ মিমি উচ্চতা এটিকে বেশ স্থিতিশীল করে। Honda CB Shine-এ সামনের দিকে ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনের দিকে ড্রাম ব্রেক যুক্ত করা হয়েছে, যা ভালো ব্রেকিং ক্ষমতা প্রদান করে এবং চালকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। ফুয়েল ট্যাংক ১০.৫ লিটারের হওয়ায় এটি লম্বা ভ্রমণের জন্যও বেশ কার্যকর। তবে এই হোন্ডা মোটরবাইকটিতে নেই কোনো অ্যান্টি থেফট লক। আছে সিবিএস ব্রেকিং সিস্টেম। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, এর সহজ ব্যবহারের সক্ষমতা, ভালো মাইলেজ, আরামদায়ক সাসপেনশন এবং শক্তিশালী ব্রেকিং সিস্টেম এটিকে সেরা হোন্ডা মোটরবাইকগুলোর একটি করে তুলেছে। শহর এবং গ্রামীণ অঞ্চলের প্রতিদিনের যাতায়াতের জন্য এটি একটি আদর্শ বাইক।
২. Honda SP 125
Honda SP 125 একটি আধুনিক ডিজাইন এবং উন্নত প্রযুক্তি নিয়ে তৈরি একটি মোটরসাইকেল। এই বাইকটির ইঞ্জিন ১২৪ সিসি ক্ষমতাসম্পন্ন এবং ১০.৭ বিএইচপি পাওয়ার উৎপাদন করতে সক্ষম ৭৫০০ আরপিএম-এ, যা চলার সময় মসৃণ পারফরম্যান্স প্রদান করে। এতে রয়েছে ফোর স্ট্রোক এয়ার কুলড ইঞ্জিন শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি ইকো-ফ্রেন্ডলি, যা এটিকে জ্বালানী সাশ্রয়ী এবং কম ক্ষতিকর গ্যাস নির্গমন করে এমন একটি মোটরসাইকেল হিসেবে তুলে ধরেছে। বাইকটিতে আছে কিক এবং ইলেকট্রিক স্টার্ট।
এছাড়া Honda SP 125 বাইকটির ৫-স্পীড গিয়ারবক্স রয়েছে, যা চালককে মসৃণ গিয়ার পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। দীর্ঘ ভ্রমণ বা শহরের জ্যামে, রাস্তায় চলার সময়ও এর গিয়ারবক্সটি অত্যন্ত কার্যকরী। হোন্ডা বাইকের প্রাইস বিবেচনায়, বাইকটির মাইলেজ প্রায় ৬৫ কিমি প্রতি লিটার, যা একটি চমৎকার ফুয়েল ইফিসিয়েন্সি প্রদান করে এবং ব্যবহারকারীকে নিয়মিত তেলের খরচ কমাতে সহায়তা করে। হোন্ডা বাইকের বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় সাসপেনশনের কথা বলতে গেলে, Honda SP 125 সামনের দিকে টেলিস্কোপিক ফ্রন্ট ফর্ক এবং পিছনের দিকে স্প্রিং লোডেড হাইড্রোলিক সাসপেনশন নিয়ে এসেছে, যা প্রতিটি ধরনের রাস্তায় চালানোর সময় চালককে আরামদায়ক এবং স্থিতিশীল অভিজ্ঞতা প্রদান করে। বাইকটির ওজন ১১৬ কেজি, যা চালানোর সময় ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক। বাইকটির ফুয়েল ট্যাংক ১১ লিটার, যা দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য কার্যকর। Honda SP 125 এর ব্রেকিং সিস্টেমে সামনের দিকে ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনের দিকে ড্রাম ব্রেক রয়েছে, যা হঠাৎ ব্রেক প্রয়োগের সময়ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। রয়েছে কম্বি ব্রেক সিস্টেম। বাংলাদেশে এ বাইকটি জনপ্রিয় এর উচ্চ মাইলেজ এবং উন্নত সাসপেনশনের জন্য, যা গ্রাম এবং শহরের সব ধরনের রাস্তায় চালানোর জন্য পারফেক্ট।
৩. Honda X Blade 160
Honda X Blade 160 একটি স্টাইলিশ ও আধুনিক ডিজাইনযুক্ত মোটরসাইকেল, যা তরুণ বাইকপ্রেমীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। এই হোন্ডা মোটরবাইকের ১৬০ সিসি ফোর স্ট্রোক এয়ার কুলড ইঞ্জিনটি ৮৫০০ আরপিএম-এ ১৩.৯ বিএইচপি শক্তি এবং ৬০০০ আরপিএম- ১৩.৯০ এনএম টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম যা একটি পাওয়ারফুল এবং আকর্ষণীয় রাইডিং অভিজ্ঞতা দেয়। এই বাইকটি দীর্ঘ ভ্রমণে অথবা শহরের ট্রাফিক পরিস্থিতিতেও সহজেই পরিচালিত হতে পারে। Honda X Blade 160 বাইকটিতে ওয়েট মাল্টিপ্লেট ক্লাচসহ ৫-স্পীড গিয়ারবক্স রয়েছে, যা বিভিন্ন গতিতে দ্রুত ও মসৃণভাবে গিয়ার পরিবর্তন করতে সহায়তা করে। এর মাইলেজ প্রায় ৪৫-৫০ কিমি প্রতি লিটার, যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশ ভালো এবং সাশ্রয়ী। সামনের দিকে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন এবং পিছনের দিকে মোনোশক সাসপেনশন থাকা এই বাইকটি চালানোর সময় চালককে পূর্ণ আরাম প্রদান করে, বিশেষ করে উঁচু-নিচু ও খারাপ রাস্তার ক্ষেত্রে। বাইকটির ওজন ১৪০ কেজি এবং এর বডি ডাইমেনশন ২০২০ মিমি দৈর্ঘ্য ও উচ্চতা ১২৩০ মিমি যা বাইকের মডেল অনুসারে মানানসই। হোন্ডা বাইকের প্রাইস বিবেচনায়, Honda X Blade 160 এর ব্রেকিং সিস্টেম অত্যন্ত উন্নত; সামনের দিকে ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনের দিকে ড্রাম ব্রেক যুক্ত করা হয়েছে, যা দ্রুত ব্রেকিং নিশ্চিত করে। এতে রয়েছে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম। এর ফুয়েল ট্যাংক ১২ লিটার, যা দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য সহায়ক। শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং স্টাইলিশ ডিজাইনের জন্য এটি বাংলাদেশের তরুণ বাইকপ্রেমীদের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় বাইক।
৪. Honda SP 160 (Single Disc)
Honda SP 160 হলো একটি শক্তিশালী ও স্টাইলিশ মোটরবাইক, যা হোন্ডার জনপ্রিয় SP সিরিজের অংশ। বাইকটির ১৬০ সিসি ফোর স্ট্রোক ক্ষমতার এয়ার-কুলড ইঞ্জিন ১৩.২৭ বিএইচপি শক্তি উৎপাদন করে ৭৫০০ আরপিএম-এ এবং ১৪.৫ এনএম টর্ক প্রদান করে ৫৫০০ আরপিএম-এ। এই ইঞ্জিনের মাধ্যমে Honda SP 160 দ্রুত গতি তোলার পাশাপাশি মসৃণভাবে চালানো যায়। Honda SP 160-এ ৫ স্পীড ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন রয়েছে, যা বিভিন্ন গতি এবং রাস্তায় চালানোর জন্য সুষ্ঠু ও মসৃণ গিয়ার পরিবর্তন করতে সহায়ক। এর মাইলেজ প্রায় ৪৫-৫০ কিমি প্রতি লিটার, যা ফুয়েল ইকোনমির দিক থেকে ভালো এবং সাশ্রয়ী। এই বাইকটির সর্বোচ্চ গতি প্রতি ঘন্টায় ১২০ কিলোমিটার। এই মাইলেজের জন্য এটি দীর্ঘ পথের যাত্রীদের জন্যও উপযুক্ত। বাইকটির সাসপেনশন অত্যন্ত উন্নত; সামনের দিকে মনোশক সাসপেনশন এবং পিছনে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন রয়েছে, যা উঁচু-নিচু বা খারাপ রাস্তায় আরামদায়ক রাইডিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে। Honda SP 160-এর ওজন ১৪১ কেজি, যা এর স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং চালানোর সময় ভালো কন্ট্রোল প্রদান করে। ব্রেকিং সিস্টেমের দিকে তাকালে, সামনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনে ড্রাম ব্রেক ব্যবহৃত হয়েছে, যা দ্রুত এবং নিরাপদে ব্রেক প্রয়োগ করতে সক্ষম। এর ১২ লিটার ফুয়েল ট্যাংক এটি দীর্ঘ সময় ধরে চালানোকে আরও সহজ করে তোলে। শক্তিশালী ইঞ্জিন, ভালো মাইলেজ, উন্নত ব্রেকিং সিস্টেম এবং আরামদায়ক সাসপেনশনের জন্য এই বাইকটি বাংলাদেশি রাস্তায় চালানোর ক্ষেত্রে একটি আদর্শ চয়েস।
৫. Honda Dio
বাজেটে হোন্ডা মোটরবাইকের দুনিয়ায়, Honda Dio একটি কমপ্যাক্ট এবং স্টাইলিশ স্কুটার, যা বিশেষ করে শহরের রাস্তায় চলাচলের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। স্কুটারটির ১১০ সিসি ফ্যান কুলড ফোর স্ট্রোক ক্ষমতার ইঞ্জিনটি ৭৫০০ আরপিএম-এ ৮ বিএইচপি শক্তি এবং ৫৫০০ আরপিএম-এ ৯ এনএম টর্ক উৎপাদন করে। এই ইঞ্জিনটি শহরের ট্রাফিকের জন্য যথেষ্ট উপযুক্ত, কারণ এটি ন্যারো জায়গায়ও সহজে চালানো যায়। Honda Dio-এর ট্রান্সমিশন সিস্টেমটি অটোমেটিক, যা চালকদের ম্যানুয়াল গিয়ার পরিবর্তনের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়। এটি বিশেষ করে নতুন চালকদের জন্য সহজ এবং ব্যবহার উপযোগী। Honda Dio প্রায় ৪৫-৫০ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম, যা স্কুটারের জন্য যথেষ্ট সাশ্রয়ী এবং এর জ্বালানী খরচও কম। সাসপেনশনের দিক থেকে Honda Dio খুবই আরামদায়ক। সামনের দিকে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন এবং পিছনের দিকে থ্রি স্টেপ এডজাস্টেবল স্প্রিং লোডেড হাইড্রোলিক সাসপেনশন রয়েছে, যা খারাপ বা অসম রাস্তাতেও চালকদের জন্য আরামদায়ক অভিজ্ঞতা প্রদান করে। Dio এর ওজন মাত্র ১০৩ কেজি, যা এটিকে নিয়ন্ত্রণে সহজ করে তোলে, বিশেষত নতুন চালকদের জন্য। Honda Dio-এ সামনে এবং পিছনে ড্রাম ব্রেক যুক্ত করা হয়েছে, যা স্কুটারের জন্য যথেষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এর ফুয়েল ট্যাংক ৫.৩ লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন, যা শহরের দৈনন্দিন চলাচলের জন্য মোটামুটি। এটির কমপ্যাক্ট ডিজাইন, অটোমেটিক ট্রান্সমিশন, এবং ভালো মাইলেজ এটিকে শহরের প্রতিদিনের যাতায়াতের জন্য আদর্শ স্কুটার করে তুলেছে। বিশেষ করে নতুন চালকদের জন্য এটি একটি উপযুক্ত পছন্দ।
উল্লেখিত পাঁচটি হোন্ডা বাইক বাংলাদেশে বাজেট হোন্ডা বাইকে ২০২৪ সালে এর মধ্যে সেরা কিছু বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হয়। এগুলো প্রতিটি মডেলই নির্ভরযোগ্য ইঞ্জিন পারফরম্যান্স, উচ্চ মাইলেজ, আরামদায়ক সাসপেনশন, এবং সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়। শহরের ব্যস্ত ট্রাফিক কিংবা দীর্ঘ দূরত্বের যাত্রায়, এই বাইকগুলো প্রতিদিনের যাতায়াতের জন্য আদর্শ।
Honda bikes are popular most especially in Bangladesh attributed to their durability, speed and reasonable prices. To incorporate fuel economy and comfort, Honda produces several bikes within the range of 1 to 2 lakh taka which are great for daily rides as well as touring. Here’s a brief overview of the top five Honda bikes in this price range:
- Honda CB Shine: Out of all the commuter bikes available in Bangladesh, the Honda CB Shine is perhaps one of the most sought-after. It comes with a 125cc engine that generates 10.16 bhp of power at 7500 rpm. It has a fuel efficiency of 45-50 km/l. It is an ideal bike for everyday use. The bike has a front telescopic suspension system and Hydraulic rear shocks, which makes it easy to ride on both the normal city roads as well as the rural bumpy roads.
- Honda SP 125: The Honda SP 125 comes with a 124cc engine that produces 10.7 bhp at 7500 rpm, with a top speed of 100 km/h. It offers a mileage of around 60-65 km/l, making it one of the most fuel-efficient bikes in this segment. They used a front telescopic suspension and hydraulic shocks in the rear which made the bike to be comfortable and smooth while on bumpy terrain. The attractive looks and refined engine makes it a favorite with both the youth and the more mature riders in Bangladesh.
- Honda X Blade 160: The Honda X Blade 160 stands out for its powerful 160cc engine, delivering 13.9 bhp at 8500 rpm. This kind of bike can be rated as suitable for both inter-city and city driving because of its fuel consumption indicating 45-50 km/l. On the braking system, there are disc brakes on the front side and drum brakes on the rear side which offer sufficient stopping power.
- Honda SP 160 (Single Disc): The Honda SP 160 features a 160 cc engine producing 13.27 bhp at 7500 rpm and a top speed of 120 km/h. It has a mileage of about 45 to 50 km/l giving it both power and fuel economy. It has a lightweight body that makes it move smoothly even on the rough terrains. As for the braking system, the car is equipped with a front disk and a rear drum for enhanced safety.
- Honda Dio: The Honda Dio is a beautiful and sleek scooter designed to fit the traffic of urban cities. It comes with a 110cc engine that generates 8 bhp at 8000 rpm, with a top speed of 83 km/h. The Dio is quite economical and can deliver a mileage of 45 km/liter. Complementing this is front telescopic suspension and rear hydraulic suspension for comfortable daily rides. Since it is light and easy to maneuver, the car is suitable for use, especially in crowded urban centers.
Out of these five bikes available in the Bangladesh market, Honda bikes are notable for having powerful engines, fuel efficiency and reliability that can suit daily commuting and touring purposes.
সাধারণ প্রশ্ন উত্তর
Honda CB Shine এর ইঞ্জিন ক্ষমতা কত?
Honda CB Shine এর ইঞ্জিন ক্ষমতা ১২৫ সিসি, যা ১০.১৬ বিএইচপি শক্তি উৎপাদন করতে সক্ষম।
Honda SP 125 এর মাইলেজ কত?
Honda SP 125 প্রায় ৬৫ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম, যা ফুয়েল সাশ্রয়ে অত্যন্ত কার্যকর।
Honda X Blade 160 এর সর্বোচ্চ গতি কত?
Honda X Blade 160 এর সর্বোচ্চ গতি প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১২০ কিমি।
Honda SP 160 (Single Disc) এর ব্রেকিং সিস্টেম কেমন?
Honda SP 160 (Single Disc) সামনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনে ড্রাম ব্রেক ব্যবহৃত হয়েছে, যা দ্রুত এবং নিরাপদে ব্রেক প্রয়োগ করতে সক্ষম
Honda SP 160 (Single Disc) এর ওজন কত?
Honda SP 160 এর ওজন ১৩৯ কেজি, যা এর স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং ভালো কন্ট্রোল প্রদান করে।