Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ, দাম ও ফিচারসমূহ

What's on this page

সেই ২০০১ সালে বাজাজ প্রথম তাদের পালসার সিরিজটি বের করে। তখন থেকেই মানুষের মনের মধ্যে পালসার অন্যতম জনপ্রিয় ও সেরা পছন্দের বাইক হয়ে রয়েছে। আমাদের দেশে ১৫০, ১৬০, ১৮০ এবং ২০০ সিসি পর্যন্ত সেগমেন্টের পালসার বাইক বেশ নির্ভরযোগ্য ও জনপ্রিয়। আর প্রতিনিয়ত বাজাজ তাদের এই সিরিজের বাইকে উন্নত প্রযুক্তি ও নিত্য নতুন ফিচার যোগ করে আসছে।
১৬০ সেগমেন্টের জনপ্রিয় বাইকের তালিকায় Bajaj Pulsar NS160 বাইকটিও রয়েছে। তবে সম্প্রতি তারা বাংলাদেশের মোটরবাইক বাজারে এই বাইকটির একটি আপগ্রেড ভার্সন এনেছে। বাইকটির ডিজাইন এবং রঙের অপশনগুলো আগের মতই রয়েছে। আর এতে উচ্চতর পারফরম্যান্সের জন্য যোগ করা হয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ইএফআই ইঞ্জিন, সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস, ডুয়াল ডিস্ক ব্রেক এবং ১২০/৮০ সেকশনের টায়ার। সিটিং পজিশন এবং ইঞ্জিনের ডিসপ্লেসমেন্ট আগের ভার্সনের মতই রয়েছে।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– বর্তমান দাম
সকল রঙের অপশনে লেটেস্ট ফিচারসমৃদ্ধ বাজাজ পালসার এন এস দাম বাংলাদেশের বর্তমান জানতে ভিজিট করুন: Bajaj Pulsar NS160 Price in Bangladesh
পালসার এন এস রিভিউ – ডিজাইন এবং আউটলুক
বাইকটির ডিজাইন ও আউটলুকে বাজাজ কোনো পরিবর্তন আনেনি। নতুন ভার্সনেও ঠিক আগের ভার্সনের মত একই ডিজাইন ও রঙের অপশন রয়েছে। এর জ্বালানী ট্যাংকটি ঠিক আগের মতই বড় ও সুগঠিত। এতে ১২ লিটার জ্বালানী এবং রিজার্ভ হিসেবে ২.৪ লিটার জ্বালানী ধারণক্ষমতা রয়েছে।
এর বডির সামনের দিকে ১৬০ এন এস এর লোগো, স্প্লিট সীট এবং স্টাইলিশ পিলিয়ন গ্র্যাব রিং বাইকটিকে দারুণ স্পোর্টি লুক এনে দিয়েছে। বাইকের হেডলাইট এবং ড্যাশবোর্ড আগের মতই রয়েছে। পেছনের চাকায় দু’টি মাড-গার্ড বৃষ্টিতে বাইক চালানোর সময় বেশ সাহায্য করবে।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– ইঞ্জিনের পারফর্ম্যান্স
এই বাইকটির ইঞ্জিনেও তেমন কোনও পরিবর্তন আনা হয় নি।কিন্তু নতুন ভার্সনে রয়েছে ইএফআই (ইলেকট্রিক ফুয়েল ইনজেকশন) ইঞ্জিন। ফলে সঠিক পরিমাণে জ্বালানী ব্যবহার হবে। এতে আরো রয়েছে সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক ৪-ভালভ এসওএইচসি ডিটিএসআই, ১৬০.৩ ডিসপ্লেসমেন্টের ইঞ্জিন, যার সর্বোচ্চ পাওয়ার ১৬ পিএস @৯০০০ আরপিএম এবং সর্বোচ্চ টর্ক ১৪.২ এনএম @ ৭২৫০ আরপিএম। এর ৫-স্পিড গিয়ারবক্স এবং ওয়েট মাল্টিপ্লেট ক্লাচ ইঞ্জিনের সাথে যোগ করেছে আরো ভালো ট্রান্সমিশন। এন এস ১৬০ রিভিউ হিসেবে বল যায় যে অসাধারণ এরোডাইনামিক আকৃতির কারণে এই বাইকটির সর্বোচ্চ গতি আনুমানিক ১৩০ কিমি প্রতি ঘন্টা পর্যন্ত উঠতে পারে।
পালসার এন এস রিভিউ – বাইকের মাপ এবং সিটিং পজিশন
Bajaj NS160 FI রিভিউ হিসেবে আমরা বলবো, বাইকটির সিটগুলো বেশ ভালোভাবে প্যাড সুরক্ষা দেয়া, এবং প্রিমিয়াম মানসম্মত। লং রাইডে বাইক চালানোর ক্ষেত্রে এই সিট রাইডারকে পরিপূর্ণ স্বাচ্ছন্দ্য দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। হ্যান্ডেলবারটি রাইডারের কাছাকাছি উঠে এসেছে এবং পুরো সিটিং পজিশনটি নিঃসন্দেহে বেশ আরামদায়ক।
বাইকটির সামগ্রিক দৈর্ঘ্য ২০১৭ মিলিমিটার ও প্রস্থ ৮০৩.৫ মিলিমিটার। মোটরবাইকের উচ্চতা ১০৬০ মিলিমিটার এবং হুইল-বেইজ সাইজ হচ্ছে ১৩৭২ মিলিমিটার। উঁচুনিচু ভাঙ্গা রাস্তায় সুরক্ষা দেয়ার জন্য বাইকটি গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স রাখা হয়েছে ১৭৭ মিলিমিটার।
পালসার এন এস রিভিউ অনুযায়ী বাইকটির সামনে ৯০/৯০-১৭ সেকশনের টায়ার এবং পেছনে ১২০/৮০-১৭ সেকশনের টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। এই বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১৪৮ কেজি, যা অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী বাইকগুলোর তুলনায় বেশ ভারী।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– সাসপেনশন ও ব্রেক
পালসার এন এস বাইকটিতে সামনের দিকে এন্টি-ফ্রিকশন ব্রাশসহ টেলিস্কপিক সাসপেনশন এবং পেছনে ক্যানিস্টারসহ নাইট্রক্স মনোশক অ্যাবসর্বার ব্যবহার করা হয়েছে। অফ-রোডে বাইক চালানোর সময় এই সাসপেনশনগুলো বেশ নির্ভরযোগ্য, এবং রাইডারকে বেশ কমফোর্ট দিবে।
এছাড়াও প্রেসড স্টীল পেরিমিটারের ফ্রেম স্টাইল চ্যাসিস ইনস্টল করা হয়েছে এই বাইকে, যা রাইডের সময় স্থায়িত্ব ও ভারসাম্যের নিশ্চয়তা দেয়।
বাজাজ তাদের পালসার এন এস বাইকে ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেমের পাশাপাশি সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস যোগ করেছে। আর তাই বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেমে বেশ ভালো আপগ্রেড এসেছে বলা যায়।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– মাইলেজ
পালসার এন এস ১৬০ বাইকটির আগের ভার্সনের অন্যতম বড় একটা সমস্যা ছিলো বাইকটির মাইলেজ। কিন্তু এই ভার্সনে বাজাজ বাইকটির ইঞ্জিনে ইএফআই প্রযুক্তি সংযোগ করে আরো উন্নত করে তুলেছে। এর ফলে বাইকটির নতুন ভার্সনে আপনারা আরো ভালো মাইলেজ পাচ্ছেন। বাজাজের দাবি, গড়ে পালসার এন এস বাইকটি প্রতি লিটারে ৪০-৪২ কিলোমিটার পর্যন্ত মাইলেজ দিতে সক্ষম। তবে হাইওয়েতে আরো বেশি মাইলেজ তোলা যাবে বলে রাইডারদের বিশ্বাস।
পালসার এন এস রিভিউ– ইলেকট্রিক্যাল প্যানেল ও ফিচার
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউয়ের সবশেষ অংশ বাইকটির ইলেকট্রিক্যাল প্যানেল নিয়ে, যা রাইডারদের ভাষায় সেমি-ডিজিটাল। ট্যাকোমিটার, ফুয়েল গেইজ এবং ইন্ডিকেটর লাইট সিগন্যালগুলো এনালগ। কিন্তু অন্যান্য ফিচার, যেমন- ওডোমিটার, স্পিডোমিটার এবং ঘড়ি ইত্যাদি সবকিছু ডিজিটাল।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– কালার অপশন
ইএফআই ও এবিএস প্রযুক্তিসম্পন্ন বাজাজ পালসার এন এস ১৬০ বাইকটি আমাদের দেশের মোটরসাইকেল বাজারে চারটি আকর্ষনীয় ডুয়াল টোনের কালার অপশনে পাওয়া যাচ্ছে। এই কালারগুলো হচ্ছে- লাল-কালো, নীল-কালো, সাদা-কালো এবং ধূসর-কালো।
Bajaj Pulsar NS160 FI রিভিউ– বাইকটি কাদের জন্য ভালো?
নেকেড স্পোর্টস টাইপের বাজাজ পালসার এন এস ১৬০ এফআই এবিএস বাইকটি তরুণদের পছন্দের বাইক। তবে বয়সে বড় গ্রাহকদের জন্যও বাইকটি বেশ ব্যবহার উপযোগী। এই বাইকে শহুরে রাস্তায় রাইড করা বেশ স্বাচ্ছন্দ্যের। কলেজ ও ইউনিভার্সিটি ছাত্রছাত্রী এবং তরুণ চাকরিজীবীরা এই বাইকের প্রধাণ কাস্টমার। তবে অনেক মধ্যবয়ষ্ক রাইডাররাও তাদের নিত্যদিনের পথচলা এবং শহরে কমিউট করার জন্য এই বাইকটি ব্যবহার করে থাকেন।
আবার হাইওয়েতে হাই স্পিডে রাইড করার ক্ষেত্রে এই বাইকটি অনেক ভালো পারফর্ম্যান্স দিতে পারে। শহরের রাস্তায় পিলিয়ন নিয়ে রাইড করার জন্য বাইকার ও পিলিয়ন উভয়ের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করার জন্য এই বাইকটিতে রয়েছে আরামদায়ক সিটিং ব্যবস্থা। অতএব বন্ধুদের নিয়ে গ্রুপ ট্যুর অথবা লং রাইডে যাওয়ার জন্যও এই বাইকটি অনেক ভালো ও নিরাপদ।
Bajaj Pulsar NS160 FI ABS is a new and refreshed street bike available at a starting price of 2,62,500 BDT in Bangladesh. Bajaj Pulsar NS160 now comes with ‘Anti-lock Braking System(ABS)’ on both front and rear disc brakes, and ‘Electric Fuel Injection’ in the Engine. This bike weighs 148 kg and has a fuel tank capacity of 12 liters.
Bajaj NS160 is considered as a superior upgrade above the Pulsar 150, both in terms of pricing and features. The NS160 sports the same perimeter frame as the NS200, making it a better handling motorcycle compared to the Pulsar 150.
The NS160 has a 160cc single-cylinder oil-cooled engine. This engine is tuned to achieve 16 PS maximum power and 14.2 Nm maximum torque and accompanies a five-speed gearbox. The motorcycle is suspended by telescopic forks up front with anti-friction brush and a Nitrox gas charged monoshock absorber at the rear end. The motorcycle sports split-five-spoke alloy wheels shod with 90/90 front and 120/80 rear tyres. For braking, the motorcycle employs disc brakes at both ends and is equipped with single-channel ABS.
Bajaj offers the Pulsar NS160 FI ABS in dual toned color options: White-black, Red-black, Blue- black and Grey-black. Meanwhile, in terms of competition, the motorcycle goes up against the Honda CB Hornet 160R, Honda XBlade, Suzuki Gixxer and Yamaha FZS 3.0 FI in Bangladesh.
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS Price in Bangladesh
The official price of Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS in Bangladesh is ৳262,500. However, you should check the final price of the bike with the dealer.
সুবিধা
- এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম (এবিএস)
- ফুয়েল ইনজেকশন (এফআই)
- অয়েল কুলিং
অসুবিধা
- প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় বেশ সরু টায়ার
- ওজনে প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে অনেক ভারী
- পেছনের ব্রেকে কোন এবিএস নেই
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS নতুন বৈশিষ্ট
- সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ইএফআই ইঞ্জিন
- সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস
- ডুয়াল ডিস্ক ব্রেক
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS Images
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS Video Review

Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS-সম্পর্কে জিজ্ঞাসা
Bajaj Pulsar NS160 কেমন ধরনের বাইক?
Bajaj Pulsar NS160 একটি নেকেড স্পোর্টস বাইক। এটি এফআই, নন-এফআই ভার্সনে পাওয়া যায়।
পালসার এন এস ১৬০ বাইকে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস কি নিরাপদ?
২০০ সিসির নিচে যেকোনো বাইকের জন্য সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস যথেষ্ট নিরাপদ এবং কার্যকরী। ২০০ সিসি বা তার চেয়ে বেশি শক্তিশালী বাইকের ক্ষেত্রে রাইডারের নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই ডুয়াল চ্যানেল এবিএস প্রয়োজন। বাজাজ পালসার এন এস ১৬০ বাইকটি ১৬০ সিসির হওয়ায় সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
বাইকে এবিএস-এর কাজ কি?
একটি মোটরসাইকেলের চাকা অথবা চাকাদ্বয় যেন ব্রেক করার সময় লক না হয়ে যায়, সেটা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে এবিএস অর্থাৎ এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম। বাইকের যেই চাকায় এবিএস থাকে, সেই চাকার স্পিড সেন্সর ব্যবহার করে এবিএস চাকার সঠিক গতি সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে। এছাড়াও এতে রয়েছে এমন সেন্সর, যা একটি চাকা লক হওয়ার আগেই সেটা অনুমান করতে পারে এবং সেটা ঘটা প্রতিরোধ করে।
স্লিপার ক্লাচ ও ওয়েট ক্লাচের মধ্যে কোনটা বেশি ভালো?
ওয়েট ক্লাচ স্লিপার ক্লাচের তুলনায় বেশি ভালো। এর পেছনে সঙ্গত কারণ রয়েছে। প্রথমত ওয়েট ক্লাচগুলোর গায়ে ইঞ্জিন অয়েল লেগে থাকে, ফলে ক্লাচ প্লেটগুলো খুব সহজে ঠান্ডা হতে পারে। তাছাড়াও স্লিপার ক্লাচের তুলনায় ওয়েট ক্লাচ বাইক দাঁড়ানো অবস্থায় অনেক বেশি নীরব। শহরের রাস্তায় বারবার ট্র্যাফিক সিগন্যাল ও থামার প্রয়োজন পড়ায় এইরকম পথে ওয়েট ক্লাচের জনপ্রিয়তাই সবচেয়ে বেশি।
স্লিপার ক্লাচের সুবিধা কি?
স্লিপার ক্লাচের আরেক নাম হচ্ছে ড্রাই ক্লাচ। অর্থাৎ এই ক্লাচটি ইঞ্জিন অয়েলে আবৃত থাকে না। ইঞ্জিন অয়েল বেশ ভারী ঘন তরল হওয়ায় ওয়েট ক্লাচের গতি ইঞ্জিন অয়েলের কারণে কিছুটা বাধা পায়, যা ড্রাই ক্লাচে হওয়ার কোনো উপায় নেই। সেজন্য স্লিপার ক্লাচ পেছনের চাকার উপর অনেক বেশি দ্রুত কাজ করতে পারে এবং ইঞ্জিন অয়েলও বেশ পরিষ্কার থাকে। কিন্তু শুষ্ক থাকার কারণে স্লিপার ক্লাচ ঠান্ডা হতে অনেক সময় লেগে যায়, যা এর কর্মদক্ষতা একটু হলেও কমিয়ে দেয়।
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS স্পেসিফিকেশন
বাইকের নাম
Bajaj Pulsar NS160 FI With ABS
বাইকের ধরন
Naked Sports
ইঞ্জিনের ধরন
4 Stroke, 4 Valve Oil Cooled DTS-i Fuel Injection
ইঞ্জিন ক্ষমতা (সিসি)
160.3
ইঞ্জিন কুলিং
Oil Cooled
সর্বোচ্চ শক্তি (হর্স পাওয়ার)
16 PS @ 9000 RPM
সর্বোচ্চ টর্ক
14.2 NM @ 7250 RPM
স্টার্ট
Kick & Electric
গিয়ারের সংখ্যা
5
মাইলেজ
40 Kmpl (Approx)
টপ স্পিড
130 Kmph (Approx)
সামনের সাসপেনশন
130mm fork travel, T
পেছনের সাসপেনশন
120mm wheel travel, Mono suspension with nitrox
সামনের ব্রেক টাইপ
Disc ABS
ফ্রন্ট ব্রেক ডায়ামিটার
260 mm
পেছনের ব্রেক টাইপ
Disc Brake
পেছনের ব্রেক ডায়ামিটার
230 mm
ব্রেকিং সিস্টেম
Twin Disc Single Channel ABS
সামনের টায়ারের সাইজ
90/90 -17 49 P
পিছনের টায়ারের সাইজ
120/80-17, 61P
টায়ারের ধরন
Tubeless
সামগ্রিক দৈর্ঘ্য
2017 mm
উচ্চতা
1060 mm
ওজন
148 Kg
হুইলবেস
1372 mm
সামগ্রিক প্রস্থ
803.5 mm
গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স
177 mm
জ্বালানী ট্যাঙ্কের ধারণ ক্ষমতা
12 Liters
আসন উচ্চতা
No Info
হেড লাইট
H4 Blue Ti
ইন্ডিকেটরস
Halogen
পেছনের লাইট
LED
স্পিডোমিটার
Digital
আরপিএম মিটার
Analog
ওডোমিটার
Digital
আসনের ধরন
Split-Seat
ইঞ্জিন কিল সুইচ
Yes
শরীরের রঙ
No Info
পরিবেশক/বিক্রেতা
Uttara Motors Limited

No bikes found. Browse used section or Explore other models.
