সেরা ৫ টি ইয়ামাহা মোটরবাইক নিয়ে বিস্তারিত তথ্য
বর্তমানে বাংলাদেশের জনপ্রিয় মোটরসাইকেল গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ব্র্যান্ড হচ্ছে ইয়ামাহা মোটরসাইকেল। জাপানি কোম্পানির এই মোটরসাইকেল গুলো শুধু বাংলাদেশ নয় পুরো বিশ্বের জনপ্রিয় এবং শীর্ষ তালিকা অর্জন করে আছে। বাইকের জগতে নতুনত্ব এবং আকর্ষণীয় বাইক নিয়ে আসতে ইয়ামাহা বিশেষভাবে পারদর্শী। ইয়ামাহা ব্রান্ড টি বাইকের কর্মক্ষমতা, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, নির্ভরযোগ্যতা, ডিজাইন এবং স্টাইল, রেসিং হেরিটেজ এবং বাইক প্রেমীদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে সক্ষম।
ইয়ামাহা মোটরসাইকেল এর প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলি হল – উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইঞ্জিন, উন্নত ইলেকট্রনিক সিস্টেম, নিপুন নকশা, সামঞ্জস্যপূর্ণ সাসপেনশন, দক্ষ জ্বালানি ব্যবস্থাপনা, এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম(ABS), এবং কানেক্টিভিটি ইত্যাদি।
বৈচিত্র্যময় পরিসরের কারণেও ইয়ামাহা ব্র্যান্ড টি সুপরিচিত। ইয়ামাহা বিভিন্ন রাইডিং এর পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের মোটরসাইকেল অফার করে। এর মধ্যে রয়েছে স্পোর্টস বাইক, স্কুটার, ক্রুজার, টুরিং বাইক, অফ-রোড বাইক এবং আরো অনেক কিছু। এই ব্লগে আমরা সেরা ৫ টি ইয়ামাহা মোটর বাইক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো।
সেরা ৫ টি ইয়ামাহা মোটরসাইকেল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য
Yamaha R15 V4
Yamaha R15 V4 হলো ইয়ামাহা ব্যান্ডের অত্যন্ত জনপ্রিয় মোটরসাইকেল। এটি একটি স্পোর্টস টাইপ বাইক। গ্রাফিক ডিজাইন, ইঞ্জিন পারফরমেন্স, শক্তির সাথে ওজনের অনুপাত, নিরাপদ ব্রেকিং সিস্টেম, কুইক শিফটার, ফুয়েল ইফিয়েন্সি ইত্যাদি বাইকটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
বাইকটি থেকে প্রায় ৪০কিলোমিটার/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ১৫০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যাবে। স্বয়ংক্রিয় হেডলাইট (দ্বি- কার্যকর LED) এবং ইঞ্জিন কিল সুইচ রয়েছে।
(১) ইঞ্জিন – Yamaha R15 V4 বাইকটিতে ১৫৫ সিসি লিকুইড কুলড, ৪-স্ট্রোক, SOCH, ৪- ভালভ, VVA ইঞ্জিন রয়েছে। ইঞ্জিনটি ১০,০০০ আরপিএম এ ১৮.৪ এইচপি পাওয়ার ও ৭৫০০ আরপিএম এ সর্বাধিক ১৪.২ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। বাইকটির স্টার্টিং মেথড ইলেকট্রিক এবং ৬-স্পিড গিয়ারবক্স রয়েছে ।
(২) বডি ডাইমেনশন – বাইকটির দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৯০ মিমি, ৭২৫ মিমি এবং ১১৩৫ মিমি। আসন উচ্চতা ৮১৫ মিমি এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৭০ মিমি। ফুয়েল ট্যাঙ্ক ১১ লিটার এবং ওজন ১৪২ কেজি।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন – বাইকটির সামনের দিকে ৩৭ মিমি টেলিস্কোপিক আপ সাইড ডাউন ফর্ক(USD ফর্ক) এবং পেছনের দিকে লিঙ্কড টাইপ মনোক্রস সাসপেনশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেমে রয়েছে একটি টুইন সিস্টেম ক্যালিপার যুক্ত ২৮২ মিমি ফ্রন্ট ডিস্ক ও একটি সিঙ্গেল পিস্টন ক্যালিপার সহ ২২০ মিমি রিয়ার ডিস্ক।
(৪) টায়ার এবং হুইল – R15 V4 বাইকটিতে ১৭ ইঞ্চি অ্যালয় শেডের উপরে রয়েছে ১০০/ ৮০-১৭ ফ্রন্ট টায়ার ও একটি ১৪০/৭০- R17 রিয়ার টায়ার এবং হুইলবেস ১৩২৫ মিমি।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য – ৫,৬০,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Yamaha MT 15
২০১৮ সালে বাজারে আসার পর থেকেই বাইকটি এই সেগমেন্টের সবচেয়ে হাইপড্ নেকেড স্পোর্টস বাইক গুলোর মধ্যে অন্যতম। ইয়ামাহার এই বাইকটিকে “Master of Torque” বলা হয়ে থাকে।
টপ স্পিড এবং মাইলেজ, অত্যাধুনিক টেকনোলজি, এলইডি হেডলাইট, কমফোর্টেবল সিটিং পজিশন, এ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম, VVA সিস্টেম ইত্যাদির জন্য বাইকটি বিশেষভাবে পরিচিত। বাইকটি থেকে প্রায় ৪৫ কিমি/লিটার মাইলেজ এবং ১৩০ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যাবে।
MT – 15 এর একটি ট্যাগ লাইন রয়েছে “The Dark Side of Japan ” এর কারণ এই বাইকের রোবটিক লুক যা সহজেই রাইডারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
(১) ইঞ্জিন – বাইকটিতে ১৫৫ সিসি, একক সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, লিকুইড কুলড, FI ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। ইঞ্জিনটির সর্বোচ্চ শক্তি ১৪.২ কিলোওয়াট (১৯.৩ পি এস) @১০,০০০ আরপিএম, সর্বাধিক টর্ক ১৪.৭ এন এম (১.৫ কেজি এফ এম) @৮,৫০০ আরপিএম। বাইকটিতে ৬-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ার রয়েছে।
(২) বডি ডাইমেনশন – বাইকটির দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে – ২০২০ মিমি, ৮০০ মিমি এবং ১০৭০ মিমি। বাইকটির আসন উচ্চতা ৮১০ মিমি। ফুয়েল ট্যাংকের ধারণ ক্ষমতা ১০ লিটার এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৫৫ মিমি। বাইকটির হুইল বেস ১৩৩৫ মিমি এবং সামগ্রিক ওজন ১৩৮ কেজি।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন – বাইকটির সামনের দিকে ১৩০ মিমি হুইল ট্রাভেলসহ একটি ডুয়েল টেলিস্কোপিক সিস্টেম এবং পেছনে ৯৭ মিমি হুইল ট্রাভেলসহ একটি লিঙ্ক সুইং আর্ম সাসপেনশন রয়েছে। বাইকের সামনের ও পেছনের উভয়ে চাকাতেই রয়েছে ডিস্ক ব্রেক উইথ সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস।
(৪) টায়ার এবং হুইল – বাইকটির ফ্রন্ট এবং রিয়ার দুই টায়ারই টিউবলেস। ফ্রন্ট টায়ার সাইজ ১০০/৮০-১৭ এম/সি ৫২ পি এবং রিয়ার টায়ার সাইজ ১৪০/৭০-১৭ এম/সি ৬৬ এইচ। উভয় টায়ারেই অ্যালয় রিম ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটির হুইল বেস ১৩৩৫ মিমি।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য – ৪,৩০,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Yamaha FZ-X
এটি অ্যাট্রাক্টিভ লুকিং ক্যাফে রেসার মোটরবাইক। Yamaha FZ – X এর মেটালিক বডি ডিজাইন এবং অ্যাট্রাক্টিভ হেড লাইট খুব সহজেই রাইডারদের আকর্ষিত করতে সক্ষম। বাইকটিতে রয়েছে নতুন ডিজাইনের বাই ফাংশনাল এলইডি প্রজেকশন হেডলাইট যেটা বাইকটিকে দ্বিগুণ স্টাইলিশ করে তুলেছে।
বাইকটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মেটালিক বডি ডিজাইন, উন্নত মানের হেডলাইট, পাওয়ারফুল ইঞ্জিন, ফুয়েল ইফিয়েন্সি ইত্যাদি। বাইকটি প্রতি লিটারে ৪০ কিলোমিটার চলতে সক্ষম এবং প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১২০ কিলোমিটার টপ স্পিড দিতে সক্ষম।
(১) ইঞ্জিন – বাইকটিতে রয়েছে ১৫০ সিসির পাওয়ারফুল ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি ৪ স্ট্রোক, টুইন ভালভ, এসওএইচ সি ইয়ার কুলড বিশিষ্ট ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি ১২.২ বি এইচ পি @৭২৫০ আরপিএম ম্যাক্স পাওয়ার উৎপন্ন করতে সক্ষম এবং পাশাপাশি বাইকটি ১৩.৩ এন এম @৬০০০ আরপিএম ম্যাক্স টর্ক উৎপন্ন করে। বাইকটিতে (Blue-Core) ইঞ্জিন থাকার ফলে এই বাইকের পাওয়ার লস কম হয়।
(২) বডি ডাইমেনশন – বাইকটির দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ২০২০ মিমি, ৭৮৫ মিমি এবং ১১১৫ মিমি। সিট আসনের উচ্চতা ৮১০ মিমি এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৫ মিমি। বাইকটির হুইলবেস ১৩৩০ মিমি এবং সামগ্রিক ওজন ১৩৯ কেজি। স্টার্টিং মেথড ইলেকট্রিক। বাইকটির ইনফরমেশন ক্লাস্টারটিতে রয়েছে নেগেটিভ ডিসপ্লে মিটার এবং ‘ Bluetooth connectivity’ । এজন্য আপনি আপনার ফোনের ব্যাটারি লেভেল, মিসড কল, এসএমএস এলার্ট, ফুয়েল কনজাংশন, লাস্ট পার্কিং সহ আরো অনেক তথ্য পাবেন।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন – বাইকটির সামনের চাকায় ২৮২ মিমি সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ২২০ মিমি এর ডিস্ক ব্রেক সংযুক্ত আছে। বাইকটির সামনের দিকে রয়েছে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন উইথ ফন্ট ফর্ক বুট এবং পেছনের দিকে রয়েছে ৭-স্টেপ এডজাস্টেবল মনোক্রস সাসপেনশন।
(৪) টায়ার এবং হুইল – বাইকটির সামনে ১০০/৮০-১৭ সাইজের টায়ার এবং পেছনে ১৪০/৬০-১৭ সাইজের ব্লক প্যাটার্ন ডুয়েল পার্পোজ টিউবলেস টায়ার সংযুক্ত রয়েছে। বাইকের হুইলবেস ১৩৩০ মিমি।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য – ৩,৬০,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Yamaha FZS FI V3 DELUXE
Yamaha FZS FI V3 DELUXE অত্যন্ত জনপ্রিয় FZS সেগমেন্টের সেরা একটি বাইক। এটি একটি স্পোর্টস টাইপ বাইক। চমৎকার বডি ডিজাইন এবং আকর্ষণীয় লুকিং এর জন্য বাইকটি অনন্য।
বাইকটি এখনকার সময় অনুযায়ী ফ্যাশনেবল এবং অত্যাধুনিক। দুর্দান্ত স্পিড, ফুয়েল ট্যাংকের ধারণক্ষমতা, শক্তিশালী ইঞ্জিন, এ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম, কাট-অফ সুইচ, এবং কমফোর্ট এর জন্য বাইকটি সুপরিচিত। বাইকটি থেকে ৪৫ কিমি/লিটার মাইলেজ এবং ১১৫ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যাবে।
(১) ইঞ্জিন – ১৪৯ সিসি শক্তিশালী FI ইঞ্জিন FZ-S FI একটি এয়ার কুলড, ৪-স্টোক, ১৪৯ সিসি SOHC, ২-ভালভ, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ফুয়েল ইঞ্জেকশন যুক্ত “Blue-Core” ইঞ্জিন মাউন্ট রয়েছে। এটির ইঞ্জিনে ৫-স্পিড ট্রান্সমিশন রয়েছে। চমৎকার এই বাইকটিতে ইলেকট্রনিক স্টার্টিং মেথড রয়েছে।
(২) বডি ডাইমেনশন – এই বাইকটি বেশি মাস্কুলার এবং স্টাইলিশ এর জন্য বিখ্যাত। বাইকের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৯০ মিমি, ৭৮০ মিমি এবং ১০৮০ মিমি। বাইকটির জ্বালানি ট্যাংকের ধারণ ক্ষমতা ১২.৮ লিটার। গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬০ মিমি এবং বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১৩৭ কেজি।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন – বাইকের সামনের দিকে টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনের দিকে ৭-স্টেপ এডজাস্টিবল মনোক্রস সাসপেনশন সিস্টেম রয়েছে। বাইকটি ডাবল ডিস্ক ব্রেক সিস্টেম দ্বারা সমৃদ্ধ।
(৪) টায়ার এবং হুইল – সামনে ১০০/৮০-১৭ এবং পেছনে ১৪০/৬০-১৭ রেডিয়াল টায়ার রয়েছে যা কম রোলিং প্রতিরোধ করে দুর্দান্ত ফুয়েল ইকোনোমি ডেলিভার করে এবং ভালো গ্রিপ দেয়। টিউবলেস টায়ার এবং অ্যালয় চাকার দুর্দান্ত কম্বিনেশন রয়েছে এই বাইকটিতে। বাইকটির হুইল বেস ১৩৩০ মিমি।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য – ২,৪৫,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Yamaha R15 V3 Monster Edition
বাংলাদেশে বহুল জনপ্রিয় স্পোর্টস বাইকের মধ্যে Yamaha R15 V3 Monster Edition চাহিদার শীর্ষে। সেরা বাইকগুলোর তালিকায় যে শুধু এই বাইক রয়েছে তা নয় এটি বহুল আকাঙ্ক্ষিত ও স্বপ্নের বাইকও বটে।
বাইকটিতে রয়েছে ডিজাইন , এগ্রেসিভ লুক, এরোডাইনামিক বডি, এলইডি হেডলাইট ইত্যাদির এক অপরূপ সামঞ্জস্যতা। বাইকটি থেকে প্রায় ৪০ কিমি /লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং ১৪০ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যাবে।
(১) ইঞ্জিন – বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৯.৩ পি এস @১০,০০০ আরপিএম পাওয়ার এবং ১৪.৭ এন এম @৮৫০০আরপিএম টর্ক সমৃদ্ধ ১৫৫ সিসির একটি শক্তিশালী ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনটি ওয়েট সাম্প মাল্টিপ্লেট স্লিপার ক্লাচ সহ একটি ৬-স্পীড ট্রান্সমিশনের সাথে যুক্ত এবং এটি টিসিআই (ট্রানজিস্টর নিয়ন্ত্রিত ইগনিশন) সিস্টেমের সাথে যুক্ত।
(২) বডি ডাইমেনশন – এটির দৈর্ঘ্য,প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৯০ মিমি, ৭২৫ মিমি এবং ১১৩৫ মিমি। বাইকটির গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স হল ১৭০ মিমি। হুইলবেস ১৩২৫ মিমি এবং বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১৪২ কেজি। বাইকটিতে ১১ লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক রয়েছে।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন – গতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাইকটিতে ডাবল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম রয়েছে। এই বাইকের সামনের দিকে ১৩০ মিমি হুইল ট্রাভেলসহ একটি ডুয়েল টেলিস্কোপিক সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে এবং পেছনের চাকায় যুক্ত করা হয়েছে ৯৭ মিমি এর একটি লিংক সাসপেনশন সুইংআর্ম। এজন্য যে কোন ভাঙা রাস্তায় বাইকটি অনায়াসে চলতে সক্ষম।
(৪) টায়ার এবং হুইল – এই বাইকের টায়ার টিউবলেস টাইপ। এটিতে সামনে ১০০/৮০-১৭ এবং পেছনে ১৪০/৭০-১৭ সাইজের চাকা রয়েছে। বাইকটির হুইল বেস ১৩২৫ মিমি যার উপর 142 কেজি ওজনের বাইকটির সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে আছে।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য – ৪,৬৫,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
পরিসংহার
সেরা ৫ টি ইয়ামাহা মোটর বাইক এ রিভিউ পর্যালোচনা করলে আমরা খুব সহজেই এই বাইকের কর্মক্ষমতা এবং এবং জনপ্রিয়তা আন্দাজ করতে পারি। স্টাইলিশ, স্পিড এবং পাওয়ারফুল ইঞ্জিনের দিকে লক্ষ্য করলেই ইয়ামাহার সেরা বাইকগুলি হতে পারে আপনার পছন্দ।
One of the most popular motorcycle brands in Bangladesh is Yamaha Motorcycle. These motorcycles of the Japanese company are popular not only in Bangladesh but also in the whole world and have achieved the top list. Yamaha is particularly good at bringing innovation and interesting bikes to the world of bikes. Yamaha bike performance, use of advanced technology, reliability, design and style, racing heritage and ability to fulfil bike lovers’ desires.
The main features of Yamaha motorcycles are – a high-powered engine, advanced electronic system, sophisticated design, adaptive suspension, efficient fuel management, anti-lock braking system (ABS), connectivity etc.
Detailed information about the top 5 Yamaha motorcycles
Yamaha R15 V4
It is a sports-type bike. The bike is popular due to its graphic design, engine performance, safe braking system, quick shifter, fuel tank capacity, advanced body dimensions and advanced technology braking system. The bike will get an average mileage of 40 km and a top speed of 150 km.
Yamaha MT 15
It is a naked sports-type bike. The bike is particularly known for its top speed and mileage, state-of-the-art technology, LED headlight, comfortable seating position and anti-lock braking system. Its robotic look can attract the attention of the riders. The bike also has a powerful engine of 155 cc. In keeping with the modern bike era, the body dimensions of the bike are braking and tires, and wheels are used. Average mileage of 45 km and 130 km per hour is available.
Yamaha FZ – X
It is an attractive looking cafe racer motorbike. The bike has a newly designed bi-functional LED projection headlight that makes the bike doubly stylish. The bike is able to run a mileage average of 40 km per liter and can give a top speed of around 120 km per hour. The power loss of this bike is less due to having a blue-core engine in the bike. The body dimensions, braking and tires of this bike are also very advanced.
Yamaha FZS FI V3 DELUXE
This bike is one of the best bikes in the FZS segment. It is a sports type bike. The bike is well known for its great speed, fuel tank capacity, powerful engine, anti-lock braking system, cut-off switch and comfort. The bike can get an average mileage of 45 kmph and a top speed of 115 kmph. The bike is equipped with a double disc brake system and has a great combination of tubeless tires and sophisticated wheels.
Yamaha R15 V3 Monster Edition
Among the most popular sports bikes in Bangladesh, this bike is at the peak of demand. The bike has a great combination of modern technology-rich design, an aggressive look, an aerodynamic body, LED headlights etc. An average mileage of 40 kmph and a top speed of 140 kmph can be obtained from the bike. This bike is capable of running on any broken road.
By reviewing the reviews of the top 5 Yamaha motorbikes, we can easily estimate the performance and popularity of these bikes. If you are looking for stylish, fast, and powerful engines, then the best bikes from Yamaha can be your choice.
গ্রাহকদের কিছু নিয়মিত প্রশ্ন
ইয়ামাহার মোটরবাইকে কেমন মাইলেজ পাওয়া যায়?
ইয়ামাহার মোটর বাইকগুলোতে সচরাচর লিটারে ৪০ থেকে ৪৫ কিলোমিটার এভারেজ মাইলেজ পাওয়া যায়।
ইয়ামাহার বাইকে কি ইলেকট্রিক স্টার্ট মেথড থাকে?
হ্যাঁ। ইয়ামাহার বাইকে ইলেকট্রিক স্টার্ট মেথড থাকে।
ইয়ামাহার মোটরবাইকের প্রধান ব্রেকিং ফিচার কি?
ইয়ামাহার বাইকগুলোতে অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম এবং ডাবল ডিস্ক বেকিং সিস্টেম উভয়ই ব্যবহার হয় ।
ইয়ামাহার মোটর বাইকগুলির স্থায়িত্ব কেমন?
ইয়ামাহার মোটর বাইক গুলোর স্থায়িত্ব অনেক বেশি। নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়।
ইয়ামাহার বাইকগুলির ফুয়েল ট্যাংকের ধারণক্ষমতা কম না বেশি?
ইয়ামাহার বাইকগুলোর ফুয়েল ট্যাংকের ধারণক্ষমতা অনেক বেশি। প্রায় ১১ থেকে ১২ লিটার।